The Book styled as "Development of Muslim Art and Architecture in Bangladesh" is a unique production with latest results of research in this line. Muhammad Ashraful Islam and Dr. M. Nurul Islam Manjur has foiled here to delve deep into the mysteries of Painting, Calligraphy, folk and classical Islamic art, architecture, coinage, metal works, ceramics, filigree works, brick and stone carving, inlay work, gold and silver jewellery, weapons etc. so as to produce this book. Thus the book will meet requirement of students as is included in their syllabi of Masters level studies in the Islamic art and architecture in Bangladesh. It may be stated that this work of great dimension added a new chapter in the history of writings on Islamic art and architecture. In this book, the authors categorically defined each style of Muslim Architecture in Bengal including local variations such as Khan Jahani and Shaista Khani Styles with special treatment to Bengal Do-chala, Chau-chala, At-chala and other chalaas which influenced even the Mughal Royal Architects at a time. In this book Specially Chapter on 'Heritage of Filigree Art' and 'Katara Architecture' in the field of art and architecture is quite remarkable and seems to be a new presentation. Being a critic of calligraphy his observations on calligraphy are also commendable in this book.
Title
ডেভেলপমেন্ট অব মুসলিম আর্ট এ্যান্ড আরকিটেকচার ইন বাংলাদেশ
মোহাম্মদ আশরাফুল ইসলাম : জন্ম ১ মার্চ, ১৯৫৯ কিশোরগঞ্জ সদর । পিতা- মো. হাফিজ উদ্দিন এবং মা- মোসাম্মাৎ জামিলা খাতুন। এস.এস.সি-আজিম উদ্দীন উচ্চবিদ্যালয়-১৯৭৪, এইচ.এস.সি- গুরুদয়াল সরকারি কলেজ- ১৯৭৬ (গভ. মেরিট স্কলারশিপসহ ) CSS-১৯৭৮-ময়মনসিংহ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট, গ্রাজুয়েট-১৯৯৩ এবং বিশ্ববিদ্যালয় । মাস্টার্স ১৯৯৬-জাতীয় ১৯৮১ সালে ‘একুশের উত্তরসূরী' নামে প্রথম স্মারক সম্পাদনা। ১৯৮৪ সালে কিশোরগঞ্জ সাহিত্য সংস্কৃতি পরিষদ প্রতিষ্ঠা। ১৯৮৮ সালে ‘ইসলামি আদর্শপাঠ' শিশুতোষ বর্ণমালার বই, ২০০২-২০০৭ পর্যন্ত বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষাবোর্ডের ষষ্ঠ শ্রেণিতে তার লেখা পাঠ্যসূচিভুক্ত ছিল। ২০০২ সালে ভাষা আন্দোলনের পঞ্চাশ বছর পূর্তি স্মারক সম্পাদনা। তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থসমূহ : ‘বিষয়ে বৈচিত্র্যে সীরাত’; ২০০৯, Development of Muslim Art and Architecture in Bangladesh; ২০১৪,‘আমাদের জাগরণের শতবর্ষ (১৯০৫-২০০৫) এবং ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও এলাকার ইতিহাস’(১৫৯৯-২০১২); ২০১৪, ‘হাতিরঝিলের হাতি'; ২০১৬, ‘পাঁচ বিদ্যাসাগর'; ২০১৮ এবং সংকলন গ্রন্থ ‘রমজান' ২০১৯। বইগুলো ইতোমধ্যে পুনর্মুদ্রণ ও একাধিক সংস্করণ বের হয়েছে। তিনি এশিয়াটিক সোসাইটির ‘বাংলাপিডিয়া’ ও ‘ঢাকাকোষ' গ্রন্থের একজন লেখক । বাংলা একাডেমির স্মারকগ্রন্থসহ বিভিন্ন স্মারকগ্রন্থে তাঁর বহু লেখা স্থান পেয়েছে। কিশোরগঞ্জ সাহিত্য সংস্কৃতি পরিষদ পত্রিকা'র মোট ১০টি সংখ্যার সম্পাদনার দায়িত্ব পালন ছাড়াও জাতীয়ভাবে বহু সাহিত্য সংস্কৃতি সংগঠনের স্মারক