প্রিয় গ্রাহক, রকমারি আপনার পছন্দের ক্যাটাগরির নতুন যে কোন পণ্য এবং এক্সক্লুসিভ সব অফার সম্পর্কে সবার আগে জানাতে চায়।
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন। মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
followers
এস. এম জাহাঙ্গীর
যারা আমাকে ব্যক্তিগত ভাবে চিনেন বা জানেন তারা হয়তো বা অবগত আছেন যে, আমি বীর মুক্তিযোদ্ধা জাহাঙ্গীর সরকার মুরাদনগর উপজেলার পালাসুতা নিবাসী অত্যন্ত সৎ ও সহজসরল ব্যক্তি হিসাবে খ্যাত সাবেক উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা মরহুম আবদুল মজিদ সি.ও dev' (সমসাময়িক ইউ.এন.ও) সাহেবের প্রথম সন্তান। মাতা আনোয়ারা বেগম, স্ত্রী শঙ্কুরা বেগম, মেয়ে ফারজানা পাপড়ি ও ফারজানা পপি। জন্ম: ১লা মার্চ ১৯৫২। পিতার মত জীবনের প্রায় পুরোটা সময় আমি দেশ এবং প্রবাসে যতটুকু সম্ভব সৎভাবে রোজগার করার চেষ্টা করেছি এবং সেই অর্থ আমি সৎ ভাবেই মানুষের কল্যাণে যথাসাধ্য দু'হাত খুলে ব্যয় করার চেষ্টা করেছি। এলাকা ও নিজ গ্রামে আমার অতীত এবং চলমান উন্নয়ন কর্মকাণ্ডগুলো প্রমাণ করবে যে আজও আমি সেই একই ভাবে জনসেবার চেষ্টা করে যাচ্ছি। মুরাদনগরের জাহাপুর হাইস্কুলের নবম শ্রেণির ছাত্র থাকাকালীন ছাত্রদের সরাসরি ভোটে ক্যাপ্টেন নির্বাচনের মধ্য দিয়ে নির্বাচন প্রক্রিয়ায় হাতে খড়ি নিলেও পরবর্তীতে ১৯৭৩ সালে তৎকালীন আশে পাশের প্রায় ৫০০০ ছাত্র-ছাত্রীর ভোট-সম্বলিত দেবিদ্বার কলেজ ছাত্র সংসদের সাহিত্য সম্পাদক নির্বাচন, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচন, নিউইয়র্কে অবস্থিত উত্তর আমেরিকার, কুমিল্লা জেলা সোসাইটির সভাপতি নির্বাচন এবং সর্বোপরি আমেরিকার মাদার সংঘটন অর্থাৎ নিউইয়র্ক বাংলাদেশ সোসাইটির ইতিহাসে সবচাইতে আলোচিত প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচনগুলো করে আমার জীবনের নির্বাচনী অভিজ্ঞতার ঝুঁলিটি পূর্ণ করলেও ২৫ বছর যাবৎ প্রবাস আমেরিকায় অতিবাহিত করার পর ২০১৭ থেকে আমি স্থায়ীভাবেই ঢাকা ও নিজ গ্রামে বসবাস করছি। এখানে থেকেই ব্যাংকের মাধ্যমে আমেরিকান পেনশন গ্রহণ করছি। যেহেতু আমি এখন স্থায়ীভাবেই বাংলাদেশে বসবাস করছি, তাই এসব সমাজসেবা, উন্নয়নমূলক কাজ ও লেখালেখির পাশাপাশি এলাকার বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে কাজ করার প্রত্যয় নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি। উল্লেখ্য 'আমার মুক্তিযুদ্ধ' আমার ১১তম বই।