প্রিয় গ্রাহক, রকমারি আপনার পছন্দের ক্যাটাগরির নতুন যে কোন পণ্য এবং এক্সক্লুসিভ সব অফার সম্পর্কে সবার আগে জানাতে চায়।
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন। মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
follower
দিলওয়ার
দিলওয়ার ১৯৩৭ খ্রিষ্টাব্দের পহেলা জানুয়ারি। সিলেট শহরসংলগ্ন সুরমা নদীর দক্ষিণ তীরবর্তী। ভার্থখলা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পুরাে নাম। দিলওয়ার খান। কিন্তু কবি-জীবনের শুরু থেকেই তিনি জনমনের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করে। পারিবারিক ‘খান’ পদবি বর্জন করেন। তাঁর পিতার নাম মৌলভী মােহাম্মদ হাসান খান, জননী রহিমুন্নেসা। দিলওয়ার সাধারণ্যে ‘গণমানুষের কবি হিসেবে সমধিক পরিচিত। পেশাজীবনে প্রথমে দুইমাস শিক্ষকতা করলেও ১৯৬৭ খ্রিষ্টাব্দে ‘দৈনিক সংবাদ পত্রিকায় এবং ১৯৭৩-৭৪ খ্রিষ্টাব্দে দৈনিক গণকণ্ঠে সহকারী সম্পাদক হিসেবে তিনি। কাজ করেন। কিন্তু স্বাস্থ্যগত কারণে ওই পেশা তাঁকে পরিত্যাগ করতে হয়। তিনি ছিলেন মূলত। সার্বক্ষণিক কবি-লেখক ও ছড়াকার। তাঁর কবিতার মূল সুর দেশ, মাটি ও মানুষের প্রতি আস্থা ও। দায়বদ্ধতা। গণমানবের মুক্তি তাঁর লক্ষ্য; বিভেদমুক্ত। কল্যাণী পৃথিবীর তিনি স্বাপ্নিক। তাঁর প্রথম। কাব্যগ্রন্থ ‘জিজ্ঞাসা’ প্রকাশিত হয় ১৯৫৩ খ্রিষ্টাব্দে।। তাঁর প্রকাশিত অন্যান্য কাব্যগ্রন্থ : 'ঐকতান', উদ্ভিন্ন উল্লাস’, ‘স্বনিষ্ঠ সনেট, রক্তে আমার অনাদি। অস্থি’, ‘সপৃথিবী রইবাে সজীব’, ‘দুই মেরু দুই। ডানা’, ‘অনতীত পঙক্তিমালা'। তাঁর প্রবন্ধগ্রন্থ : ‘বাংলাদেশ জন্ম না নিলে এবং ছড়াগ্রন্থ । 'দিলওয়ারের শতছড়া’, ‘ছড়ায় অ আ ক খ’ । সাহিত্যসাধনার স্বীকতিস্বরূপ তিনি লাভ করেছেন। বাংলা একাডেমি পুরস্কার ও ‘একুশে পদক’ ।। দিলওয়ার ২০১৩ খ্রিষ্টাব্দের ১০ অক্টোবর মৃত্যুবরণ। করেন। সূত্র : সাহিত্য পাঠ (একাদশ-দ্বাদশ ও আলিম শ্রেণি,। জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বাের্ড, বাংলাদেশ ।)