প্রিয় গ্রাহক, রকমারি আপনার পছন্দের ক্যাটাগরির নতুন যে কোন পণ্য এবং এক্সক্লুসিভ সব অফার সম্পর্কে সবার আগে জানাতে চায়।
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন। মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
followers
মেজর এম এ জলিল
মেজর এম.এ. জলিল জীবনপ্রবাহ জন্ম ও জন্মস্থান : ৯ ফেব্রুয়ারি ১৯৪২, বরিশাল জেলার উজিরপুর থানা সদরে মামার বাড়িতে জন্ম। জন্মের তিন মাস পূর্বেই পিতার মৃত্যু। পিতার নাম জনাব আলী মিয়া। মাতার নাম রাবেয়া খাতুন। ১৯৬০ ; উজিরপুর ডব্লিও বি ইনস্টিটিউশন থেকে কৃতিত্বের সঙ্গে ম্যাট্রিক পাস। স্কুলজীবনে ‘পথের কাঙ্গাল’ ও ‘রীতি' নামক দুটি উপন্যাস রচনা। পরে পাণ্ডুলিপি হারিয়ে যায়।। ১৯৬১ ; ইয়ং ক্যাডেটে ভর্তি। রাওয়ালপিন্ডির মারীতে শিক্ষাগ্রহণ। ১৯৬৩ : ইন্টারমিডিয়েট পাস করে পাকিস্তানের কাবুলে সামরিক একাডেমিতে প্রশিক্ষণ লাভ। ১৯৬৫ : সেপ্টেম্বর মাসে কমিশন লাভ করে পাকিস্তান আন্টিতে ট্যাংক বাহিনীতে যোগদান। পাকিস্তান, ভারত যুদ্ধে ১২ নং ক্যাঙালরি রেজিমেন্টের অফিসার হিসেবে সক্রিয় অংশগ্রহণ। ১৯৬৬ : যুদ্ধ বিরতির পর পাকিস্তান একাডেমি থেকে গ্রাজুয়েশন লাভ। পরবর্তীতে মুলতান থেকে ইতিহাসে এমএ ডিগ্রি লাভ। ১৯৭০ : ট্যাংক ডিভিশনে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করে মেজর পদে প্রমোশন লাভ। ১৯৭১ ; অসুস্থ মাতা রাবেয়া খাতুনকে দেখতে এক মাসের ছুটিতে দেশে আগমন। ১০ ফেব্রুয়ারি ছুটি শেষে পাকিস্তানে প্রত্যাবর্তন না করে মুক্তিযুদ্ধ সংগঠনে আত্মনিয়োগ। ২৭ মার্চ থেকে ২৪ এপ্রিল পর্যন্ত বরিশাল পটুয়াখালিকে মুক্ত অঞ্চল হিসেবে রাখতে সক্ষম। খুলনা রেডিও সেন্টার মুক্ত করতে মেজর জলিলের অপারেশন- ৭ এপ্রিল। অস্ত্র সংগ্রহের উদ্দেশ্যে সুন্দরবনের পথ ধরে ভারত গমন। ফিরে এসে নিজ সেক্টরে মুক্তিযুদ্ধ সংগঠনে নেতৃত্ব দান- ২১ এপ্রিল।