প্রিয় গ্রাহক, রকমারি আপনার পছন্দের ক্যাটাগরির নতুন যে কোন পণ্য এবং এক্সক্লুসিভ সব অফার সম্পর্কে সবার আগে জানাতে চায়।
প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন। মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
follower
জয়ন্ত কুমার ভট্টাচার্য্য
জয়ন্ত কুমার ভট্টাচার্য্য ১৩৭৮ বঙ্গাব্দের ২২ পৌষ, ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দের ৭ জানুযারি শ্রীমঙ্গল উপজেলার শাসন গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম : অবিনাশ ভট্টাচার্য্য অনন্ত এবং মাতার নাম শ্রীযুক্তা হাসি রাণী ভট্টাচার্য্য। উনার পিতামহ: অন্ন্দা চরণ ভট্টাচার্য্য ছিলেন অত্যন্ত জ্ঞানী, গুণী ও আধ্যাত্মিক প্রকৃতির। প্রখ্যাত চক্রপাণি দত্তের বংশধর ভূনবীর নিবাসী ক্ষিতিশ রঞ্জন দত্তচৌধুরী ও মহাদেব দত্ত চৌধুরী উঁনারই মন্ত্রশিষ্য ছিলেন। তিনি বর্তমানে শ্রীমঙ্গল শহরে অবস্থিত দি বাডস্ রেসিডেনসিয়্যাল মডেল কলেজে অর্থনীতি বিষয়ে প্রভাষক পদে কর্মরত আছেন। জয়ন্ত কুমার ভট্টাচার্য্য সুনামগঞ্জ নতুন পাড়াস্থ নিবাসী [স্থায়ী নিবাস পলাশ, বিশ্বম্ভরপুর, সুনামগঞ্জ।] শ্রীযুক্ত সৌমেন্দু শেখর বড়াল ও শ্রীযুক্তা ইন্দিরা বিশ্বাস এর দ্বিতীয় কন্যা রেবা রাণী বড়ালের সাথে বৈবাহিক সূত্রে আবদ্ধ হন। রেবা রাণী বড়াল, দি বাডস্ রেসিডেনসিয়্যাল মডেল স্কুলে সহকারী শিক্ষিকা হিসাবে কর্মরত আছেন। তাঁদের একমাত্র সন্তান অনিরুদ্ধ ভট্টাচার্য্য অর্ণব বর্তমানে অষ্টম শ্রেণীতে অধ্যয়নরত। বর্তমানে তিনি তাঁর মা, অগ্রজ অমিতাভ ভট্টাচার্য্য অলক, ভ্রাতৃবধু গোপা চক্রবর্তী, ভ্রাতুষ্পুত্র অভিষেক ভট্টাচার্য্য অমিয় [দশম শ্রেণীতে অধ্যয়ন রত] এবং স্ত্রী, পুত্রসহ শ্রীমঙ্গল শহরস্থ সুখনীড় আ/এ, বৈদ্যবাড়ী রোডস্থ ‘অনন্ত-হাসি ভবন’/‘অন্নদা-শৈলবালা ভবন’ শাসন, ভূনবীর, শ্রীমঙ্গল, এ বসবাস করছেন। তিনি ধর্মীয়, সামাজিক ও শিক্ষাবিষয়ক কর্মকাÐের পাশাপাশি নিজ এলাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে গীতাপাঠ, ভাগবতপাঠ, ধর্মসভা/সেমিনারে যোগ দিয়ে সমাজজীবন মধুময় করতে সদা সচেষ্ট থাকেন। তাঁর ইচ্ছা সমাজহিতৈষীদের নিয়ে ‘নৈমিষারণ্য’ এর লক্ষ্য উদ্দেশ্য ও কার্যক্রম বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে মানবকল্যাণে নিজেকে উৎসর্গ করা।