জীবন-সংগ্রামের বৈরী বাতাসে পাল উড়াতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে সঙ্গীত। সঙ্গীতের চলমান প্রবাহের পাদদেশে নির্ভয়ে বিচরণ করে সবুজ স্বপ্নের চঞ্চলা ডাহুক। তাইতো গান মানেই জীবন-স্রোতের ইতিবাচক ঢেউ। গান মানেই সামনে চলার উদ্দীপ্ত মশাল। তবে সব গান জীবন-জাগানিয়া সঙ্গীত নয়। সবগানেই ইতিবাচক সবুজ স্বপ্নের ঢেউ ওঠে না। গানের অস্থিমজ্জায় থাকতে হয় ঐতিহ্যের আহ্বান, শেকড়ের গন্ধ, বিশ্বাসের প্রতিধ্বনি। গীতিকবি আব্দুস শাকুর তুহিন সে ধারার গানে নিজেকে সম্পৃক্ত রেখে হেঁটে চলেছেন সাহসী পথিকের মতো। তাঁর গানে স্বপ্নভাসে, বিশ্বাসের পতাকা ওড়ে, অন্ধকারে উঠে আসে পূর্ণিমা চাঁদের কোমল জোছনা। এখানেই তুহিনের স্বার্থকতা। আব্দুস শাকুর তুহিনের জন্ম ২৪ অক্টোবর। চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার সদর উপজেলার রাজারামপুর গ্রামে শৈশব আর বটতলাহাট এলাকায় কৈশর এবং বেড়ে ওঠা। কর্মজীবি পিতা গোলাম মোস্তফার কঠোর পরিশ্রম আর স্নেহময়ী মা কায়েমা বেগমের মায়া মাখা আদরের মানসে ছোটবেলা থেকেই সংস্কৃতির কঠিন পথে হাঁটার সূচনা। স্কুল বেলায় গান কবিতা অভিনয়সহ বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় থানা, জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ে পুরস্কার প্রাপ্তি অনুপ্রাণিত করে তাঁকে। পরবর্তীতে রাজশাহী শহরে দীর্ঘ ১৯ বছর ধরে বসবাস। বিভিন্ন সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের সাথে পথচলা। আব্দুস শাকুর তুহিন মূলত গান ভালোবাসেন। এই ভালোবাসা থেকেই গান লেখা বা সুর আরোপের পথে হাঁটাচলা। সম্পাদনা করেছেন বেশ ক'টি লিটল ম্যাগ এবং কণ্ঠ দিয়েছেন একাধিক অডিও গানের এলবামে। গানের পাশাপাশি অভিনয়ও করেন তিনি। বাংলাদেশ বেতার রাজশাহীর তালিকাভুক্ত নাট্যশিল্পী। পড়ালেখা করেছেন গ্রামের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। এরপর হরিমোহন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, নিউ গভঃ ডিগ্রী কলেজ এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে। কর্মজীবনে একটি প্রাইভেট কমার্শিয়াল ব্যাংকে কর্মরত। সঙ্গীতে বিশেষ অবদানের জন্য শব্দকলা সাহিত্য পুরস্কার ২০১৯ এ সম্মাননা পেয়েছেন। সুর পবনের ঢেউ আব্দুস শাকুর তুহিন এর প্রথম গানের বই হলেও গীতিকাব্যের তরঙ্গে নাব্যতার ঢেউ দোলাতে সক্ষম হবে বলে আশাবাদী।
আব্দুস শাকুর তুহিনের জন্ম ২৪ অক্টোবর। চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার সদর উপজেলার রাজারামপুর গ্রামে শৈশব আর বটতলাহাট এলাকায় কৈশোর এবং বেড়ে ওঠা। কর্মজীবী পিতা গোলাম মোস্তফার কঠোর পরিশ্রম আর স্নেহময়ী মা কায়েমা বেগমের মায়ামাখ্য আদরের মানসে ছোটবেলা থেকেই সংস্কৃতির কঠিন পথে হাঁটার সূচনা। স্কুল বেলায় গান কবিতা অভিনয়সহ বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় থানা, জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ে পুরস্কার প্রাপ্তি অনুপ্রাণিত করে তাঁকে। পরবর্তীতে রাজশাহী শহরে দীর্ঘ ১৯ বছর ধরে বসবাস। বিভিন্ন সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের সাথে পথচলা। আব্দুস শাকুর তুহিন মূলত গান ভালোবাসেন। এই ভালোবাসা থেকেই গান লেখা বা সুর আরোপের পথে হাঁটাচলা। সম্পাদনা করেছেন বেশ ক'টি লিটল ম্যাগ এবং কণ্ঠ দিয়েছেন একাধিক অডিও গানের এলবামে। গানের পাশাপাশি অভিনয়ও করেন তিনি। বাংলাদেশ বেতার রাজশাহীর তালিকাভুক্ত নাট্যশিল্পী। পড়ালেখা করেছেন গ্রামের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। এরপর হরিমোহন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, নিউ গভঃ ডিগ্রী কলেজ এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে। কর্মজীবনে একটি প্রাইভেট কমার্শিয়াল ব্যাংকে কর্মরত। সঙ্গীতে বিশেষ অবদানের জন্য শব্দকলা সাহিত্য পুরস্কার ২০১৯ এ সম্মাননা পেয়েছেন। সুর পবনের ঢেউ আব্দুস শাকুর তুহিন এর প্রথম গানের বই হলেও গীতিকাব্যের তরঙ্গে নাব্যতার ঢেউ দোলাতে সক্ষম হবে বলে আশাবাদী।