"আকাশ ছোঁয়া স্বপ্ন" বইয়ের ফ্ল্যাপের লেখা একজন মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়। পৃথিবীর সব মানুষই কমবেশি স্বপ্ন দেখে। ঘুমের ঘোরে হঠাৎ ঘোড়া হাঁকিয়ে ছুটে যাওয়া, অথৈ সাগরে ডুবতে ডুবতে হারিয়ে যাওয়া, কুঁড়ে ঘরে শুয়ে রাজ-প্রাসাদে ঘুরে বেড়ানো, দূর নীলিমায় পাখির ন্যায় আকাশ ছোঁয়া-এমন হাজারো স্বপ্ন আমাদের নিত্যসঙ্গী। আমি একদিন স্বপ্ন দেখলাম, আগ্রার তাজমহল ঘুরে ঘুরে দেখছি। আরেক দিন দেখলাম বায়তুল্লাহ শরিফ তাওয়াফ করছি। এরই মাঝে হঠাৎ যেন কারও স্পর্শে ঘুম ভেঙে গেল। জেগে উঠে দেখি, শিয়রে মা দাঁড়িয়ে আছেন। এমনটা আমার প্রায়শই হয়। এসব স্বপ্ন ঘুমিয়ে দেখা স্বপ্ন। কিন্তু আমি তোমাদের যে স্বপ্নের কথা বলছি, তা জেগে দেখার স্বপ্ন এবং স্বপ্ন জেগেই দেখতে হয়। এপিজে আব্দুল কালাম এর ভাষায়- ‘ঘুমের মধ্যে দেখা স্বপ্ন আসলে স্বপ্ন নয়। স্বপ্ন সেটা, যা মানুষকে ঘুমোতে দেয় না।
"আকাশ ছোঁয়া স্বপ্ন " এর বইয়ের সূচিপত্র কে কে বড়াে হতে চাও......১১ বড়াে হতে চাই প্রবল ইচ্ছাশক্তি......১৪ বিজয়ী হওয়ার কৌশল......২২ আকাশ ছোঁয়া স্বপ্ন......২৯ যেভাবে পড়লে মনে থাকবে......৪১ উদ্যমী হতে চেষ্টা করাে......৫১ কেমন করে কথা বলবে......৫৮ সাহস রাখাে, সাফল্য তােমার আসবেই......৬৩ চেষ্টা ও পরিশ্রমই উন্নতির চাবিকাঠি......৭০ সবাই স্বাবলম্বী হতে চেষ্টা করাে......৮০ কীভাবে বুদ্ধিদীপ্ত হবে......৮৩ আমার ভাবনায় তারুণ্য......৮৬ তরুণ-তরুণীদের জন্য তিনটি উপদেশ......৯২ বড়াে হতে চাই জ্ঞানের শক্তি......১০১ বাবা-মাকে শ্রদ্ধা করাে......১১২ সময়ের এক ফোঁড়, অসময়ের দশ ফোঁড়......১১৯ সাফল্যের বুনিয়াদি উপাদান......১২৩ সম্মানই মানুষের বড়াে সম্পদ......১৩২ বাঁচতে হলে জানতে হবে......১৩৭ শেষ উপদেশ......১৪৪
লেখক পরিচিতি আমিনুল ইসলাম ফারুক তরুন উদীয়মান লেখক। জন্ম ১৯৯৬ সালের ১০ মে শরীয়তপুর জেলাধীন গোসাইরহাট উপজেলার মাছুয়াখালী নামক গ্রামে। পিতা মাওলানা মঈনুল ইসলাম পেশায় একজন শিক্ষক। মা নাসিমা বেগম একজন গৃহিণী। সাহিত্য-সংস্কৃতির সঙ্গে তার আশৈশব পথচলা। মুলত সোস্যাল কমিন্টমেন্ট থেকেই তার লেখা হাতেখড়ি। শিশু কিশোরদের সুপ্ত প্রতিভার বিকাশ ঘটিয়ে যুক্তিনির্ভর ইসলামি মূল্যবোধসম্পন্ন আদর্শ সমাজ গঠনের স্বপ্ন দেখেন তি