প্রিয় ,
সেদিন আপনার কার্টে কিছু বই রেখে কোথায় যেন চলে গিয়েছিলেন।
মিলিয়ে দেখুন তো বইগুলো ঠিক আছে কিনা?
(১) সাহাবা কারা ? সাহাবা শব্দটি আরবী ভাষার “সুহবত” শব্দের একটি রুপ। একবচনে সাহেব ও সাহাবী এবং বহুবচনে সাহাবা ব্যবহৃত হয়। আভিধানিক অর্থ সঙ্গী, সাথী, সহচর, একসাথে জীবনযাপনকারী অথবা সাহচর্যে অবস্থানকারী। ইসলামী পরিভাষায় সাহাবা শব্দটি দ্বারা রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর মহান সঙ্গী-সাথীদের বুঝায়। (২) সাহাবাদের মর্যাদা সাহাবীদের পরস্পরের মধ্যে মর্যাদার স্তর থাকতে পারে, কিন্ত পরবর্তী যুগের কোন মুসলমানই, তা তিনি যত বড় জ্ঞানী, গুনী ও সাধক হোন না কেন কেউই একজন সাধারন সাহাবীর মর্যাদাও লাভ করতে পারেন না। এ ব্যাপারে কোরআন, সুন্নাহ ও ইজমা একমত। এই সাহাবীরাই আল্লাহর রাসুল (সাঃ) ও তাঁর উম্মতের মধ্যে প্রথম মধ্যসুত্র। পরবর্তী উম্মত আল্লাহর কালাম পবিত্র কোরআন, কোরআনের ব্যাখ্যা, আল্লাহর রাসুলের পরিচয়, তাঁর শিক্ষা, আদর্শ, মোটকথা দ্বীনের সব কিছুই একমাত্র তাঁদেরই সুত্রে, তাঁদেরই মাধ্যমে জানতে পেরেছে। সুতরাং এই প্রথম সুত্র উপেক্ষা করলে, বাদ দিলে অথবা তাঁদের প্রতি অবিশ্বাষ সৃষ্টি হলে দ্বীনের মুল ভিত্তিই ধ্বসে পড়ে। কোরআন ও হাদীসের প্রতি অবিশ্বাষ দানা বেঁধে উঠে। (অসমাপ্ত) (৩) সাহাবী চিনবার উপায়। (৪) সাহাবীদের সংখ্যা। প্রথম খন্ডে ৩০ জন সাহাবীর জীবনচরিত আলোচনা করা হয়েছে। দ্বিতীয় খন্ডে ৬২ জন সাহাবীর আলোচনা করা হয়েছে। তৃতীয় খন্ডে ২০ জন সাহাবীর আলোচনা করা হয়েছে। চতুর্থ বা শেষ খন্ডে ৩৯ জন সাহাবীর আলোচনা করা হয়েছে।
Sort By:
demo content