ভূমিকা “প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্য” বইটি মূলত: ছোটদের উপযোগী করে খুব সংক্ষিপ্ত পরিসরে লেখা হয়েছে । যা প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্য নির্বাচন -২০১২ সম্পর্কে ছাত্র-ছাত্রীসহ সবাই জানতে পারবে। বইটির বিভিন্ন তথ্য সম্পর্কে জানতে আমি বিভিন্ন পত্র পত্রিকার সাহায্য নিয়েছি। আমি সেই সব পত্র পত্রিকার লেখক, সম্পাদকসহ সংশ্লিষ্ট সবার কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্য সাতটি স্থান কেন, কিভাবে, কিসের ভিত্তিতে নির্বাচিত হয়েছে সে সম্পর্কে আমরা অনেকে হয়তো জানিনা। আমি চেষ্টা করেছি এই সাতটি স্থানে সংক্ষিপ্ত পরিচয় দিতে । যা থেকে খুব সহজেই বোঝা যাবে কেন এই সাতটি স্থানকে নির্বাচিত করা হয়েছে। বইটিতে কোন রকম ভুলত্রুটি থাকলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন বলে আশা রাখি। লেখক শ্রাবণ আহমেদ
সূচি * প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্য নির্বাচনের গোড়ার কথা * প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্য নির্বাচনে সাত সংখ্যাকে কেন বেছে নেওয়া হলো? * প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্য নির্বাচনে প্রথম সাত সপ্তাশ্চর্য * প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্য নির্বাচনে বাংলাদেশের সুন্দরবনের অবস্থান * প্রাকৃতিক সপ্তাচর্য নির্বাচনে সপ্তম থেকে চৌদ্দতম * সাতটি নির্বাচিত প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্যের বর্ণনা * প্রথম স্থান অধিকারী: দক্ষিণ আমেরিকার ৯টি দেশের আমাজন * দ্বিতীয় স্থান অধিকারী: ভিয়েতনামের হা লং বে * তৃতীয় স্থান অধিকারী: আর্জেন্টিনা ও ব্রাজিলের উগুয়াজু জলপ্রপাত * চতুর্থ স্থান অধিকারী: দক্ষিণ কোরিয়ার জেজু দ্বীপ * পঞ্চম স্থান অধিকারী: ইন্দোনেশিয়ার কমোডো পার্ক * ষষ্ঠ স্থান অধিকারী: ফিলিপাইনের পুয়েত্রা প্রিন্সিসেসকা আণ্ডার গ্রাউণ্ড রিভার * সপ্তম স্থান অধিকারী: দক্ষিণ আফ্রিকার টেবিল মাউন্টেন * বাংলাদেশের সুন্দরবনের কিছু চিত্র