“জননেত্রী শেখ হাসিনার ১০০ নির্বাচিত ভাষণ ১ম খণ্ড (১৯৮১-২০১৮)" বইটির ফ্ল্যাপ এর লেখাঃ জননেত্রী শেখ হাসিনার গত ৩৭ বছরের উল্লেখযােগ্য এবং গুরুত্বপূর্ণ ১০০টি ভাষণ সংকলনের উদ্যোগ নিয়েছি। আমরা যেমন এই ৩৭ বছরের রাজনৈতিক মােড় বা বাঁক পরিবর্তনের সময়কে ধরতে চেয়েছি, তেমনি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলােতে তার দিক-নির্দেশনামূলক বক্তব্য সংবলিত ভাষণগুলােকে চিহ্নিত করতে চেষ্টা করেছি। দ্বিতীয়ত; তিন দফায় প্রধানমন্ত্রী হিসেবে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ফোরামে দেওয়া তার নীতি-নির্ধারণী গুরুত্বপূর্ণ ভাষণসমূহ সংকলনের অন্তর্ভুক্ত করেছি। আওয়ামী লীগের প্রতিটি কাউন্সিলে তার নীতি-নির্ধারণী ভাষণ, সাংগঠনিক বিষয়ে পথনির্দেশসমূহও আমরা তুলে ধরার প্রতি নজর রেখেছি। বিষয়-বৈচিত্র্যের প্রতিও আমাদের নজর ছিল। শিল্পসাহিত্য, ভাষা-সংস্কৃতি, ক্রীড়া, অর্থনীতি, উন্নয়ন, নারীর অবস্থান, ধর্ম ও ধর্মনিরপেতার আন্তঃসম্পর্ক, গণমাধ্যমের ভূমিকা, সাংবিধানিক বিতর্ক এবং বিশ্বশান্তি, জাতিসমূহের উন্নয়ন, আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলাের ভূমিকা ইত্যাকার বহু বিষয়ে শেখ হাসিনার চিন্তাধারা ও তার বক্তব্য সংবলিত ভাষণসমূহ আমরা চয়ন করেছি। শেখ হাসিনার চিন্তাধারা, কাজ ও অবদানকে যাতে সামগ্রিকভাবে বােঝা যায় সে রকম একটা বিবেচনাবােধ থেকেই আমরা এই ১০০ ভাষণ নির্বাচন ও সংকলিত করেছি।
Title
জননেত্রী শেখ হাসিনার ১০০ নির্বাচিত ভাষণ (১৯৮১-২০১৮) - ১ম খণ্ড
জন্ম : ১৭ এপ্রিল, ১৯৪৭। বিক্রমপুরের রাণীগাঁও গ্রামে। সর্বক্ষণের রাজনৈতিক কর্মী লেনিন লিখেছেন কম। সম্প্রতি নিয়মিত লিখছেন বিভিন্ন সংবাদপত্রে ও সাময়িকীতে। তার রচিত গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে ‘আগামীর অন্বেষা', 'ব্রাত্যজন কথা’, ‘স্বাধীনতা ও উত্তরকাল', ‘সর্বব্যাপী বঙ্গবন্ধু’, ‘সমুখে শান্তি পারাবার’, বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড প্রতিবাদের প্রথম বছর’, ‘স্বাধীনতার সন্ধানে, ‘বঙ্গবন্ধু ও বাঙালির স্বপ্ন', এবং মৌলবাদ জঙ্গিবাদ ও সাম্প্রদায়িকতা'। এছাড়া একটি কাব্যগ্রন্থ ‘স্বপ্ন করপুটে। তাঁর সম্পাদিত গ্রন্থের ভেতর রয়েছে ‘তেভাগা সগ্রাম’, ‘একবিংশ শতকে অভিযাত্রা’, ‘জুম পাহাড়ে শান্তির ঝরনাধারা’, ‘আওয়ামী লীগের গৌরবের OG 769', 'Valle of Death', 'Fanatic Extremism in Bangladesh', তেভাগার কথা ও বাংলার কৃষক আন্দোলন এবং দুঃশাসনের চার বছর : সংকট ও উত্তরণের পথ’ প্রভৃতি। সমাজ-অর্থনীতি-সংস্কৃতি বিষয়ক একটি ত্রৈমাসিক মননশীল সাময়িকী ‘পথরেখা’ ও প্রকাশিত হচ্ছে তাঁরই সম্পাদনায়। মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক লেনিন বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন ১৯৭৩ থেকে ১৯৭৬ সাল পর্যন্ত। বাংলাদেশ কৃষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক এবং নেতৃস্থানীয় কমিউনিস্ট হিসেবে বামপন্থি। আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন দীর্ঘদিন। বর্তমানে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক।