ভাষান্তর বা অনুবাদ একটি ভাষা থেকে অন্য আরেকটি ভাষায় পরিকল্পনাগত রূপান্তর প্রক্রিয়া। ভাষার অনুবাদে দুটি ভাষার মধ্যে যে ভাষা থেকে অনুবাদ করা হয় তাকে "উৎস ভাষা", এবং যে ভাষায় অনুবাদ করা হচ্ছে তাকে "লক্ষ্য ভাষা" বলা হয়। অর্থাৎ উৎস ভাষা থেকে লক্ষ্য ভাষায় ভাষাগত উপাদান এবং যোগ্যতার (বিষয়, বক্তব্য, ভঙ্গি ইত্যদি) দ্বারা পাঠ নির্ণয় করার রূপান্তরের প্রক্রিয়াই ‘ভাষানুবাদ। > পড়াশোনার তাগিদেই আমাদের বাংলা বাক্যের ইংরেজি অনুবাদ এবং ইংরেজি বাক্যের বাংলা অনুবাদ করা শিখতে হয়। > ইংরেজি শেখার শুরুতেই আমরা ইংরেজি শব্দগুলোকে বাংলায় অনুবাদ করতে শিখি। > এর পর ইংরেজির ছোট ছোট বাক্যগুলো বাংলায় অনুবাদ করে থাকি। > ইংরেজি শেখার জন্যই আবার আমরা বাংলা বাক্যগুলোকে ইংরেজিতে অনুবাদ করে থাকি। > যদি আপনি ইংরেজিতে ভালো দক্ষতা অর্জন করতে চান তবে আপনাকে বাংলা থেকে ইংরেজি অনুবাদ আর ইংরেজি থেকে বাংলা অনুবাদ করতে জানতে হবে। > অনুবাদ-এর বিস্তারিত জানতে এবং শিখতে "অনুবাদ পিডিয়া= বড় বড় ইংলিশ বাক্য তৃপ্তিসহ বুঝার ডিকশনারি" বইটি খুব-ই কার্যকরী। বইটি আপনাকে বড় বড় ইংরেজি বাক্য তৃপ্তি সহ অনুবাদ করতে সহায়তা করবে।
Title
অনুবাদ পিডিয়া (বড়ো বড়ো ইংরেজি বাক্যের অনুবাদ শেখার ডিকশনারি)
বাংলাদেশে ইংরেজির শিক্ষা এবং পরিচর্যার ক্ষেত্রে জনপ্রিয় নাম “সাইফুর’স কোচিং সেন্টার”। ইংরেজি ভাষা শুদ্ধভাবে লেখা, পড়া এবং উচ্চারণ শেখার জন্য অনেকেই সাইফুর’স কোচিং সেন্টারের শরণাপন্ন হয়। বাঙালিদের ইংরেজি ভাষায় পারদর্শী করে তুলতে যিনি অক্লান্ত পরিশ্রম করে “সাইফুর’স কোচিং সেন্টার” প্রতিষ্ঠা করেছেন, তার নাম সাইফুর রহমান খান। সাইফুর রহমান খান ছিলেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট)-এর একজন উজ্জ্বল ছাত্র। তিনি বুয়েট থেকে প্রকৌশলবিদ্যায় স্নাতক সম্পন্ন করে স্কলারশিপ নিয়ে জাপানে এমবিএ ডিগ্রি লাভ করেন। দেশে ফিরে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ অনুষদের একজন ফ্যাকাল্টি সদস্য হিসেবে যোগদান করেন। সেখানে কিছুদিন শিক্ষকতা করে চাকরি ছেড়ে দেন। চাকরি ছেড়ে দিলেও পেশা ঠিক রেখে তিনি সাইফুর’স এর সূচনা করেন, যেখানে তিনি লাখো ছাত্র পড়ানো শুরু করেন। অসম্ভব গুণধর সাইফুর রহমান খান জিম্যাট-এর ফলাফলে বিশ্বের টপ স্কোরারদের মধ্যে অন্যতম একজন। তাঁর ইংরেজি ভাষার জ্ঞান ও দক্ষতা অতুলনীয়। সেই জ্ঞান মানুষের মাঝে তিনি ছড়িয়ে দিয়েছেন বিভিন্ন উপায়ে। সাইফুর রহমান খান শুধু কোচিং সেন্টার পরিচালনাই করেন না, তিনি ইংরেজি ব্যাকরণ, ভোকাবুলারি, তত্ত্বীয় ধারণা ইত্যাদি বিষয়ক প্রচুর বই লিখেছেন। ইংরেজি ছাড়া তিনি গণিত, এমবিএ এবং শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনীয় অন্যান্য আরো সহজপাঠ রচনা করেছেন। সাইফুর রহমান খান এর বই সমগ্র ১০০ এর কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। ইংলিশে জিরো থেকে হিরো, ট্রান্সলেশন এন্ড রাইটিং, সাইফুর’স: ম্যাথ, ফোরজি নিউয়েষ্ট গ্রামার, সাইফুর’স: জ্যামিতি, ভার্সিটি ম্যাথ = পানি ইত্যাদি তাঁর রচিত বই। সাইফুর রহমান খান এর বই সমূহ প্রথম শ্রেণীর শিশু থেকে শুরু করে মাস্টার্স, এমবিএ, জিম্যাট, জিআরই, আইএলটিএসসহ যেকোনো মানুষের, যেকোনো শিক্ষার্থীর জন্য প্রযোজ্য।