Close
  • Look inside image 1
  • Look inside image 2
  • Look inside image 3
  • Look inside image 4
  • Look inside image 5
  • Look inside image 6
  • Look inside image 7
  • Look inside image 8
  • Look inside image 9
  • Look inside image 10
  • Look inside image 11
একাত্তরের কথাঃ ডায়েরী, চিঠি, দিনগুলি image

একাত্তরের কথাঃ ডায়েরী, চিঠি, দিনগুলি (হার্ডকভার)

জাহানারা ইমাম

TK. 1,300 Total: TK. 1,130
You Saved TK. 170

13

একাত্তরের কথাঃ ডায়েরী, চিঠি, দিনগুলি
superdeal-logo

৭ ডিসেম্বর থেকে আসছে বিশাল ছাড়!

00 : 00 : 00

একাত্তরের কথাঃ ডায়েরী, চিঠি, দিনগুলি (হার্ডকভার)

রকমারি কালেকশন (মুক্তিযুদ্ধকালীন স্মৃতিচারণমূলক বিখ্যাত ৩টি বই)

305 Ratings  |  145 Reviews

TK. 1,300 TK. 1,130 You Save TK. 170 (13%)
কমিয়ে দেখুন
tag_icon

৭ ডিসেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে বর্ষসেরা অফার ক্লিয়ারেন্স সেলস! বইয়ে ৭০% পর্যন্ত ছাড় এবং পণ্যে ৭৮% পর্যন্ত ছাড়!

book-icon

Cash On Delivery

mponey-icon

7 Days Happy Return

Clearance sales offer Detail page banner image

Package Details

No. Product Name Category MRP Discount Current Price
01 Akattorer Chithi image একাত্তরের চিঠি Diary, Letters and Memories 400.0 Tk. 10.5% 358.0 Tk.
02 Ekattorer Dinguli image একাত্তরের দিনগুলি Diary, Letters and Memories 500.0 Tk. 14.0% 430.0 Tk.
03 Ekattorer Dairey image একাত্তরের ডায়েরী Diary, Letters and Memories 400.0 Tk. 14.0% 344.0 Tk.

Total :1,132 Tk.

You can save 170 Tk.

Frequently Bought Together

Similar Category eBooks

Product Specification & Summary

‘একাত্তরের ডায়েরী’ ফ্ল্যাপে লেখা কিছু কথা
১৯১১ সালের ২০ জুন বরিশালের শায়েস্তাবাদের মাতামহের বাড়িতে সুফিয়া কামালের জন্ম। মা সাবেরা বানু এবং বাবা সৈয়দ আব্দুল বারি। পারিবারিক পরিমণ্ডলে সাহিত্য-পত্রিকা ও গল্প পড়তে-পড়তেই সাহিত্যচর্চার অনুপ্রাণিত হন।মাত্র ১৪ বছর বয়সে বরিশাল থেকে ‘তরুণ’ পত্রিকায় ‘সৈনিক বধূ’ গল্পটি তাঁর প্রথম প্রকাশিত রচনা। লেখালেখির কাজ সুফিয়াকে লুকিয়ে করতে হয়েছে-বিশেষ করে বাংলা ভাষার চর্চা ছিলো না। সীমাবদ্ধ ছিল আরবি, ফারসি, উর্দুতে। মায়ের ঐকান্তিক সহযোগিতায় সুফিয়া বাংলা বলতে, পড়তে ও লিখতে শেখেন। লুকিয়ে লুকিয়ে কবিতা রচনা করতে-করতেই সওগাতে প্রকাশিত হল তার প্রথম কবিতা ‘বাসন্তী’ যা সাথে-সাথেই সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করে। প্রথম গ্রন্থ রচয়িতা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন ‘সাঁঝের মায়া’ কাব্যসমগ্র প্রকাশের মাঝে। কবি কাজী নজরুল ইসলাম তাঁকে দীর্ঘ চিঠি লিখে কাব্যচর্চায় উৎসাহিত করেন। প্রকৃতপক্ষে ‘সাঁঝের মায়া’ গ্রন্থের ভূমিকাটি তাঁরই লেখা।বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ তাঁর কবিতা পড়ে তাঁকে আর্শীবাণী পাঠিয়েছিলেন এই বলে, ‘তোমার কবিত্ব আমাকে বিস্মিত করে। বাংলা সাহিত্যে তোমার স্থান উচ্চে এবং ধ্রুত তোমার প্রতিষ্ঠা আমার আশির্বাদ গ্রহণ করো।’ (সেলিম জাহাঙ্গীর, সুফিয়া কামাল, নারী উদ্যোগ কেন্দ্র, ঢাকা ১৯৯৩ পৃ-৬৪) সওগাত সম্পাদক মোহাম্মদ নাসিরুদ্দীন তাঁর সাহিত্য-জীবনে উৎসাহের বিরাট উৎস হিসেবে কাজ করেছেন।
দ্বিতীয় সংস্করণের ভূমিকা
একাত্তরের ডায়েরী প্রথম সংস্করণ খুব দ্রুত শেষ হয়ে গেলে আবারও তা প্রকাশের জন্য প্রচুর তাগাদা আসে। শেষ পর্যন্ত জাগৃতি প্রকাশনীই স্বেচ্ছায় প্রকাশের দায়িত্ব নিল দ্বিতীয় সংস্করণের। আমার একমাত্র প্রত্যাশা আজকের প্রজন্ম জানুক সেদিনগুলো কেমন সংগ্রামমুখর ছিল। সবাইকে আমার আন্তরিক ধন্যবাদ
সুফিয়া কামাল
৩১.১.৯৫

ভূমিকা
কবি সুফিয়া কামাল ছিলেন মনন ও সৃজনশীলতায় অগ্রগামী নারী। যে সময়ে তিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন, নিজের সহজাত জ্ঞান ও মেধা দিয়ে সেই সময়কে অতিক্রম করেছিলেন এগিয়ে থাকা মানুষের শাণিত বোধে। যে বয়সে মানুষের বিবেচনা ও অভিজ্ঞতার সঞ্চয় হয় সে বয়সে তাঁর সময়কে তিনি উৎসর্গ করেছিলেন মানব কল্যাণের প্রয়োজনে। তাঁর রচিত ‘একাত্তরের ডায়েরী’ গ্রন্থ এই বিবেচনার সবটুকু প্রেরণা থেকে রচিত। ডায়েরির শুরু হয়ে ডিসেম্বর ৩০, ১৯৭০ তারিখে। শেষ হয়েছে ডিসেম্বর ৩১, শুক্রবার। পুরো এক বছর সময়। তবে প্রতিদিনের প্রতিদিনের দিনলিপি নয়।মাঝে মাঝে কিন্তু কিছু তারিখ বাদ দিয়ে লিখেছেন।
১০৭০ সালের ১২ নভেম্বর ভয়াবহ জলোচ্ছ্বাসে ভেসে গিয়েছিল বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চল। দুর্যোগে বিপর্যন্ত মানুষের হাতে রিলিফ সামগ্রী তুলে দিতে তিনি গিয়েছিলেন। পটুয়াখালির ধানখালি চর এলাকায়। রিলিফ দিয়ে ঢাকার ফিরলেন ৮ জানুয়ারি।
সত্তরের জলোচ্ছ্বোসের পরে ডিসেম্বর মাসে অনুষ্ঠিত হয়েছিল পাকিস্তানের সাধারন নির্বাচন। এই নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন লাভ করেছিল আওয়ামী লীগ।পাকিস্তানের সামরিক শাসক ইয়াহিয়া খান বাঙালি নেতার হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে গড়িমসি শুরু করলেন। শেষ পর্যন্ত ১ মার্চ ১৯৭১ সালে গণপরিষদের অধিবেশন ডাকা হয়েছিল। ১মার্চ, সোববার রাত দশটায় কবি লিখছেন, ‘বিক্ষুদ্ধ বাংলা।’ ভুট্ট্যো সাহেব পরিষদে যোগ দিবেন না সিন্ধান্তে পরিষদের অধিবেশন অনির্দিষ্টকালের জন্য মুলতবি রইল। ১২টায় এ খবর প্রচারিত হওয়ায়, স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ হয়ে গেল। এভাবে বিভিন্ন তারিখে তিনি দেশের পরিস্থিতির কথা নানাভাবে বর্ণনা করেছেন। মুক্তিযুদ্ধের নয় মাসের দলিল হিসেবে এই ডায়েরির তথ গবেষণার উপাদান হিসেবে কাজ করবে।ডায়েরির একটি বিশেষ দিক এই যে কোনো কোনো তারিখে তিনি শুধু একটি কবিতা লিখেছেন। একজন কবি এভাবেই নিজের প্রকাশ ঘটান। এপ্রিল ১, বৃহস্পতিবার। রাত আটটায় তিনি লেখাটি শেষ করেছেন এভাবে : ‘কারফিউ চলছে। প্লেনের আসা-যাওয়ার বিরাম নেই। কাল থেকে নাকি ব্যাঙ্ক সব খোলা হবে। আট আনায় তিনটি পান কিনলাম। বাংলার ইতিহাস কে রচনা করবে?’ শেষের বাক্যটি অন্য বাক্যগুলোর চেয়ে ভিন্ন। কিন্তু কোনোবাবেই এটি কোনো আকস্মিক বাক্য নয়।কারণ ২৫ শের রাতে গণহত্যার পরে শুরু হয়ে গেছে বাঙালির মুক্তিযুদ্ধ। মুক্তিযুদ্ধের পটভূমিতে রচিত হবে বাঙালির নতুন ইতিহাস। তিনি আহবান করছেন ইতিহাস রচয়িতাকে।এখানেই চিহ্নিত হয় তাঁর আগ্রগামী চিন্তার স্বরূপ। ডিসেম্বর ১৬, বৃহস্পতিবার লিখছেন, ‘আজ ১২ টায় বাংলাদেশ যুদ্ধ বিরতির পর মুক্তিফৌজ ঢাকার পথে পথে এসে আবার সোচ্চার হল ‘জয় বাংলা’ উচ্চারণে। আল্লাহর কাছে শোকর।’
ডিসেম্বর ২৯ তারিখে একটি কবিতা লিখেছেন। কবিতাটি শুরু হয়েছে নিজের মেয়ের কথা দিয়ে লিখেছেন : ‘আমার ‘দুলু’র মুখ দেখি আজ বাংলার ঘরে ঘরে শ্বেত বাস আর শূন্য দু’হাত নয়নে অশ্রু ঝরে’..... শেষ হয়েছে এদুটি লাইন দিয়ে: ‘সুন্দর কর মহামহীয়ান কর এ বাংলাদেশ এই মুছিলাম অশ্রুর ধারা দুঃখের কেউ শেষ।’ কবিতাটি বেশ বড় কষ্ট থেকে আশায় ফিরে এসেছেন তিনি। ডায়েরী শেষ হয়েছে ডিসেম্বর ৩১, শুক্রবার। শেষ বাক্যটি লিখেছেন, ‘১৯৭১ আজ শেষ হয়ে গেল। জানিনা, আগামী কালের দিন কিভাবে শুরু হবে।’ তিনি বিশাল প্রত্যাশায় তাকান নি আগামী দিনের দিকে। বরং খানিকটুকু দ্বিধা প্রকাশ করেছেন। স্বাধীনতার ঊনচল্লিশ বছরে তাঁর স্বপ্নের বাংলাদেশে অনেক অপূর্ণতা এখনো রয়ে গেছে।
সেলিনা হোসেন
১০ জানুয়ারি, ২০১১

একাত্তরের দিনগুলি বইটির ফ্ল্যাপের কথাঃ
১৯৭১ সালে বাঙালির স্বাধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনের সঙ্গে জাহানারা ইমাম একাত্মতা ঘোষণা করেন। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে মৃত্যু, দুঃস্বপ্নভরা বিভীষিকার মধ্যে তার ত্যাগ ও সতর্ক সক্রিয়তা দেশপ্রেমের সর্বোচ্চ উদাহরণ হয়ে আছে। শহীদ রুমীর মা পরিণত হন শহীদ জননীতে। মুক্তিযুদ্ধে সন্তান বিয়োগের বেদনাবিধুর মাতৃহৃদয় এবং যাতনা মূর্ত হয়েছে তাঁকে কেন্দ্র করে।
গত শতকের নব্বই দশকে মুক্তিযুদ্ধে পরাজিত শক্তির উত্থানে জনমনে যে ক্ষোভের সঞ্চার হয় তার পটভূমিতে ১৯ জানুয়ারি ১৯৯২ সালে ‘একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি গঠিত হলে তিনি আহ্বায়ক নির্বাচিত হন। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন ও একাত্তরের ঘাতকদের বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী ব্যাপক গণআন্দোলন পরিচালনা করেন। তারই নেতৃত্বে ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে লাখ লাখ মানুষের উপস্থিতিতে একাত্তরের ঘাতকদের বিরুদ্ধে পরিচালিত হয় গণআদালত।
শহীদ জননী জাহানারা ইমাম সংস্কৃতিক কর্মী হিসেবে বিভিন্ন সংগঠনের মধ্য দিয়ে মানুষের মনোজগতে পৌছে দিয়েছেন তার অধীত জ্ঞান সম্ভার।
প্রচ্ছদ ও অঙ্গসজ্জা :: ধ্রুব এষ প্রচ্ছদের
আলোকচিত্র : কামরুল হাসান মিথুন

“একাত্তরের চিঠি”বইটির ফ্ল্যাপের কথাঃ
এত গৌরবময়, এত বেদনাময় বছর বাঙালির জীবনে আগে কখনাে আসেনি। বছরটি ১৯৭১। এই একটি বছরের। মাধ্যমে সমগ্র বিশ্ব বাংলাদেশকে জানল, চিনল এবং বুঝতে পারল সবজ শ্যামল প্রকৃতির কাদামাটির মতাে নরম বাঙালি প্রয়ােজনে কতটা ভয়ঙ্কর হয়ে উঠতে পারে। কোনাে সন্দেহ নেই, বাঙালি বর্ষাকালে যেমন কোমল, গ্রীষ্মে তেমনই রুক্ষ ও কঠিন। কে ভাবতে পেরেছিল, ‘ভেতাে বাঙালি' নামে অভিহিত, কাপুরুষ' পরিচয়ে পরিচিত বাঙালি জাতি। পাকিস্তান নামের অবাস্তব একটি রাষ্ট্রের জন্মের ছয় মাস।
যেতে না যেতেই আত্মপরিচয় প্রতিষ্ঠায়, মাতৃভাষার অধিকার অর্জনে সােচ্চার হয়ে উঠবে? পৃথিবীতে এমন দৃষ্টান্ত বিরল যে শুধু ভাষার জন্য সংগ্রাম করে, স্বাধীনতা অর্জনের বীজটি বপন করে, ২৩ বছর অতিক্রান্ত হতে না হতেই একটি প্রদেশ স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করল । এর জন্য সেই প্রদেশের অধিবাসীদের সশস্ত্র যুদ্ধ করতে হয়েছে যুদ্ধবিদ্যায় পারদর্শী পাকিস্তানি সেনাদের বিরুদ্ধে; এবং অবিশ্বাস্য সত্য হচ্ছে, 'ভীরু, অলস, কর্মবিমুখ, কাপুরুষ, ভেতাে, যুদ্ধবিদ্যায় অনভিজ্ঞ এই বাঙালিই মাত্র নয় মাসে স্বাধীনতা ছিনিয়ে এনেছে। স্বাধীনতার জন্য প্রাণের আবেগ। যখন দুর্দমনীয় হয়ে ওঠে, তখন পৃথিবীর যত ভয়ঙ্কর। মারণাস্ত্রই ব্যবহার করা হােক না কেন, সেই আবেগের কাছে। তা তুচ্ছ হয়ে যায় । তার প্রমাণ আমরা পেয়েছি আমেরিকাভিয়েতনামের যুদ্ধে। বিশ্ববাসী সেই প্রমাণ পুনরায় প্রত্যক্ষ। করেছে ১৯৭১ সালে, বাঙালির মুক্তিযুদ্ধে। মুক্তিযুদ্ধকালে লিখিত চিঠিগুলাে শুধু লেখক-প্রাপকের। সম্পর্কে সীমাবদ্ধ নয়; যেন রক্ত দিয়ে রচিত এই কথামালা যেমন সবার সম্পদে পরিণত হয়, তেমনি পরিগণিত হবে। ইতিহাসের এক অনন্য সম্পদরূপে
Title একাত্তরের কথাঃ ডায়েরী, চিঠি, দিনগুলি
Author
Publisher
Country বাংলাদেশ
Language বাংলা

Sponsored Products Related To This Item

Reviews and Ratings

4.25

305 Ratings and 145 Reviews

sort icon

Product Q/A

Have a question regarding the product? Ask Us

Show more Question(s)

Customers Also Bought

loading

Similar Category Best Selling Books

prize book-reading point
Superstore
Up To 65% Off
Recently Viewed
cash

Cash on delivery

Pay cash at your doorstep

service

Delivery

All over Bangladesh

return

Happy return

7 days return facility

0 Item(s)

Subtotal:

Customers Also Bought

Are you sure to remove this from bookshelf?

Write a Review

একাত্তরের কথাঃ ডায়েরী, চিঠি, দিনগুলি

জাহানারা ইমাম

৳ 1,130 ৳1300.0

Please rate this product