শুরুর কথা সন্তান মহান আল্লাহ তায়ালার এক অপার দান। প্রশান্তির এক অনন্য উদ্যান। যার সন্তান রয়েছে, কেবল তিনিই হৃদয়মনন দিয়ে অনুভব করতে পারেন সন্তানের মূল্যমান। এ পৃথিবীর প্রতিটি অলিন্দে সন্তানকে নিয়ে মানুষের কত স্বপ্ন ও আশা-ভরসা, অনুভব-অনুভূতি। বিয়ের পর থেকে প্রতিটি সুখী পরিবার চায় নিজের আদুরে সন্তানদের নিয়ে একটা নতুন পৃথিবী গড়ে তোলতে। সুপুত্র ও সুকন্যার মাধ্যমে একটা মনোরম নিজস্ব আকাশ বিনির্মাণ করতে। কিন্তু এর জন্য প্রয়োজন কিছুটা সুন্দর পরিবেশ, বাবা-মায়ের সচেতন মনোভাব ও দৃঢ় প্রতিজ্ঞা। জানা প্রয়োজন কুরআনের হাদিসের আলোকে নিখাদ তদারকি ও একটা পারফেক্ট প্যারেন্টিং রোল্স। মহান আল্লাহর নাযিল করা কুরআনুল কারিম ও রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের হাদিসের বিশাল ভাণ্ডারে রয়েছে প্যারেন্টিংয়ের সে সমস্ত নানা নিয়ম-কানুন। বক্ষমান বইটিতে গবেষণাধর্মী সেসব বিষয় আশয় তুলে ধরা হয়েছে। 'আমার সন্তান আমার পৃথিবী আদর্শ সন্তান লালন-পালন পদ্ধতি] বইটি একটা সাধারণ কোনো প্যারেন্টিং বই নয়; সৌদি আরবের কৃতি সন্তান, রিয়াদের মহিলা পরিচর্যা মহাবিদ্যালয়ের কৃতি শিক্ষার্থী, হানান আতিয়া আত্তোরি আল জোহানি ১৯৯৮ সাল মোতাবেক ১৪১৯ হিজরি সনে মেয়ে সন্তান লালন-পালন পদ্ধতি বিষয়ক গবেষণায় তিনি পিএইচডি সম্পন্ন করেন। তিনি অনেক বছর কঠোর পরিশ্রম করে তৈরি করেছেন এই অভিসন্দর্ভপত্রটি। এর আরবি নাম ছিল - الدور التربوي للوالدين في تنشئة الفتاة المسلمة বাংলায় এর নাম দেওয়া হয়েছে, আমার সন্তান আমার পৃথিবী [আদর্শ সন্তান লালন-পালন পদ্ধতি] বইটি যদিও শিশুকন্যার উদ্দেশ্যে লেখা হয়েছে, কিন্তু বাস্তবে তা সব নারী পুরুষ নির্বিশেষে সবার জন্য উপকারী। শিশুকন্যার সামান্য কিছু বৈশিষ্ট্য ছাড়া ছেলে মেয়ে সবার জন্য সমানভাবে উপকারী। শুধু তাই নয়; বইটি তাসাউফ ও আত্মশুদ্ধির ক্ষেত্রে এক মজবুত ভিত্তিমূল। লেখিকা কুরআন ও হাদিসের আলোকে প্রতিটি বিষয়কে অত্যন্ত সুচিন্তিত ও চমৎকারভাবে উপস্থাপন করেছেন। শিশুর দৈহিক ও মানসিক উন্নয়নের দিকগুলোকে চিকিৎসা বিজ্ঞান ও মনোবিজ্ঞানের মতামত দ্বারা আরো হৃদয়গ্রাহী করে তুলেছেন। আল্লাহ যেন এই ক্ষুদ্র কাজটুকু কবুল করেন এবং সকলের জন্য উপকারের সূতোয় গেঁথে দেন। আমিন! bশুরুর কথা/b সন্তান মহান আল্লাহ তায়ালার এক অপার দান। প্রশান্তির এক অনন্য উদ্যান। যার সন্তান রয়েছে, কেবল তিনিই হৃদয়মনন দিয়ে অনুভব করতে পারেন সন্তানের মূল্যমান। এ পৃথিবীর প্রতিটি অলিন্দে সন্তানকে নিয়ে মানুষের কত স্বপ্ন ও আশা-ভরসা, অনুভব-অনুভূতি। বিয়ের পর থেকে প্রতিটি সুখী পরিবার চায় নিজের আদুরে সন্তানদের নিয়ে একটা নতুন পৃথিবী গড়ে তোলতে। সুপুত্র ও সুকন্যার মাধ্যমে একটা মনোরম নিজস্ব আকাশ বিনির্মাণ করতে। কিন্তু এর জন্য প্রয়োজন কিছুটা সুন্দর পরিবেশ, বাবা-মায়ের সচেতন মনোভাব ও দৃঢ় প্রতিজ্ঞা। জানা প্রয়োজন কুরআনের হাদিসের আলোকে নিখাদ তদারকি ও একটা পারফেক্ট প্যারেন্টিং রোল্স। মহান আল্লাহর নাযিল করা কুরআনুল কারিম ও রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের হাদিসের বিশাল ভাণ্ডারে রয়েছে প্যারেন্টিংয়ের সে সমস্ত নানা নিয়ম-কানুন। বক্ষমান বইটিতে গবেষণাধর্মী সেসব বিষয় আশয় তুলে ধরা হয়েছে। 'আমার সন্তান আমার পৃথিবী আদর্শ সন্তান লালন-পালন পদ্ধতি] বইটি একটা সাধারণ কোনো প্যারেন্টিং বই নয়; সৌদি আরবের কৃতি সন্তান, রিয়াদের মহিলা পরিচর্যা মহাবিদ্যালয়ের কৃতি শিক্ষার্থী, হানান আতিয়া আত্তোরি আল জোহানি ১৯৯৮ সাল মোতাবেক ১৪১৯ হিজরি সনে মেয়ে সন্তান লালন-পালন পদ্ধতি বিষয়ক গবেষণায় তিনি পিএইচডি সম্পন্ন করেন। তিনি অনেক বছর কঠোর পরিশ্রম করে তৈরি করেছেন এই অভিসন্দর্ভপত্রটি। এর আরবি নাম ছিল - الدور التربوي للوالدين في تنشئة الفتاة المسلمة বাংলায় এর নাম দেওয়া হয়েছে, আমার সন্তান আমার পৃথিবী [আদর্শ সন্তান লালন-পালন পদ্ধতি] বইটি যদিও শিশুকন্যার উদ্দেশ্যে লেখা হয়েছে, কিন্তু বাস্তবে তা সব নারী পুরুষ নির্বিশেষে সবার জন্য উপকারী। শিশুকন্যার সামান্য কিছু বৈশিষ্ট্য ছাড়া ছেলে মেয়ে সবার জন্য সমানভাবে উপকারী। শুধু তাই নয়; বইটি তাসাউফ ও আত্মশুদ্ধির ক্ষেত্রে এক মজবুত ভিত্তিমূল। লেখিকা কুরআন ও হাদিসের আলোকে প্রতিটি বিষয়কে অত্যন্ত সুচিন্তিত ও চমৎকারভাবে উপস্থাপন করেছেন। শিশুর দৈহিক ও মানসিক উন্নয়নের দিকগুলোকে চিকিৎসা বিজ্ঞান ও মনোবিজ্ঞানের মতামত দ্বারা আরো হৃদয়গ্রাহী করে তুলেছেন। আল্লাহ যেন এই ক্ষুদ্র কাজটুকু কবুল করেন এবং সকলের জন্য উপকারের সূতোয় গেঁথে দেন। আমিন!