মুফতি আজম ফয়জুল্লাহ রহ.— আপনি কি চেনেন এই মনীষীকে? জানেন তিনি কে ছিলেন? বাঙালি হয়েও যদি তাকে না চেনেন— তবে দারুল উলুম দেওবন্দের সাবেক শায়খুল হাদিস, আল্লামা ইবরাহিম বলিয়াবি রহ. এর কথাটিই যথার্থ প্রমাণিত হয়। তিনি বলেছিলেন— মুফতি আজম বাংলাদেশে জন্মেছে ঠিক, কিন্তু বাঙালি তাকে প্রকৃত সম্মান জানাতে পারেনি৷ .
দারুল উলুম হাটহাজারীর প্রতিষ্ঠাতা— আল্লামা হাবিবুল্লাহ কুরাইশী রহিমাহুল্লাহ বিশাল জনসমুদ্রে বলেছিলেন— কেয়ামতের দিন আল্লাহ যদি আমাকে জিজ্ঞেস করে, তোমাকে এত বড় দায়িত্ব দিয়েছিলাম, তুমি সে দায়িত্ব কীভাবে আঞ্জাম দিয়েছো! আমি তখন মুফতি ফয়জুল্লাহকে তুলে ধরবো। . .
তাঁর ফাতাওয়া হাতে পেয়ে উৎফুল্ল হয়ে যেতেন হাকিমুল উম্মাত থানভি রহ.। তাঁর মতামতকে প্রাধান্য দিতেন রশীদ আহমদ লুধিয়ানভি, শামসুল হক ফরিদপুরি, হাফেজ্জি হুজুরদের মতো মহামনীষীরা। উসতাদরা কিতাবের জটিল অংশ বুঝতে তাঁর কাছে ছুটে যেতেন কিতাব হাতে। এ গল্পগুলো জানেন আপনি? . .
মুফতি আজম রহ.-কে জানতে হলে এ বইটি অনিবার্য। দেওবন্দ, পাকিস্তান, হাটহাজারীর আকাবিররা কোন শব্দে তাকে মূল্যায়ন করেছেন? কেবল আকাবির নয়, ভিন্নমতের বেরেলভি আলেম থেকে শুরু করে প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান— সবাই তাকে কতটা মর্যাদার চোখে দেখতেন! জানতে চান? . .
এ বইটি আপনাকে জানাবে ইনশাআল্লাহ। কয়েক যুগ ধরে সমাদৃত উর্দু বইটি বাংলা ভাষাভাষী মানুষদের কাছে বঙ্গানুবাদ হয়ে এসেছে। যুগশ্রেষ্ঠ এই মনীষীকে জানতে আজই সংগ্রহ করুন বইটি৷