Summary:
অশ্বগন্ধার ৭ টি বিশেষ উপকারিতা :
১. মানসিক উদ্বেগ, বিষন্নতা, অবসাদ দূরীকরণে খুবই কার্যকরী।
২. রক্তের শর্করা কমিয়ে ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণ করে।
৩. রক্ত স্বল্পতা দূর করে।
৪. খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা দ্রুত কমায়।
৫. স্নায়ু দুর্বলতা দূর করে এবং স্মৃতিশক্তি বর্ধক।
৬. অশ্বগন্ধা এস্ট্রোজেনের মাত্রা বাড়িয়ে কোলাজেন তৈরি করে যা ত্বককে রাখে চিরতরুণ এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায় চোখে পড়ার মতো।
৭. অশ্বগন্ধা শারীরিক শক্তি ও শুক্রাণুর পরিমাণ বাড়ায়।
সেবন পদ্ধতি : ১ চা চামচ পাউডার ১ কাপ কুসুম গরম পানি/রং চা/দুধের সাথে খাওয়া যাবে। মধুর সাথে খেলে আরো ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে।
আলকুশি (দুধ দিয়ে শোধিত) আলকুশি শারীরিক শক্তি বাড়াতে বিশেষ সহায়ক।
উপকারিতা:
১.দ্রুত বীর্যপাত,লিঙ্গ শৈথিল্য ও ধাতু দূর্বলতা দূর করে।
২.শুক্রু বৃদ্ধি ও স্নায়ুবিক দুর্বলতা দূর করতে এটির ভূমিকা অতুলনীয়।
সেবন পদ্ধতি: প্রতিদিন রাতের খাবারের দেড় ঘন্টা পর , এক গ্লাস পরিমাণ দুধ বা গরম পানি চুলায় গরমে দেওয়ার আগে আলকুশি পাউডারের ১ চামুচ পাউডার দিয়ে গরম করবেন, সাথে মধু দিয়ে খেলে সবচেয়ে ভাল।
আপনাদের মাঝে তুলে ধরলাম শিমুল এর মূল এর ঔষুধি গুনাগুন নিয়ে। শিমুলগাছ এর মূলে রয়েছে অবাক করা ঔষুধি গুনাগুন। আমাদের দেশের আনাচে কানাচে এই শিমুল গাছ দেখা যায়। এটি একটি ভেষজ উদ্ভিদ। মূলত এই গাছের মূল চিকিৎসা ক্ষেত্রে ব্যাপক হারে ব্যবহার করা হয়। এই গাছটি অনেক লম্বা হয়ে থাকে,এবং ফুল দেখতে অনেকটা সুন্দর। বসন্তকালে এই শিমুল গাছের ফুল ছেয়ে যায়।এবং এই গাছ থেকে ভাল মানের তুলা ও হয়।
শিমুলের সাধারণ গুণাগুণ: শিমুল বলকারক, শীতবীর্য, স্নিগ্ধকারক, অত্যন্ত শুক্রবর্ধক, কামোদ্দীপক, মলরোধক, রক্তপিত্ত শান্তিকারক, বাতরক্তে উপশমকারক, প্রদর নাশক, মুখের মেচতা নাশক, রসায়, উদরাময়, আমাশয় ও রক্তস্রাবে হিতকর, সংকোচক।
চিকিৎসা ক্ষেত্রে শিমুলের ব্যবহার:
১.যে শিমুল গাছ-এর ফুল দিতে আরম্ভ করেনি তেমন শিমুল গাছের মূল অত্যন্ত শুক্রবর্ধক। মূল সংগ্রহ করে ছায়ায় শুকাতে হবে এবং শুকনো মূল বিচূর্ণ করে তা হতে এক তোলা পরিমাণ চূর্ণ প্রত্যহ সকালে সেবন করলে তা ধ্বজভঙ্গের একটি মহৌষধ। এছাড়া অন্য কোনো ঔষধই কামোদ্দীপকের জন্য এতো অধিক গুণসম্পন্ন বলে জানা যায়নি।
২.শিমুল গাছে পোকা ধরলে এক প্রকার আঠা বের হয় কিন্তু কোন স্থান চিরে দিলে তা হয় না। এ আঠাকে মোচরস বলে। এই আঠা অত্যন্ত কামোদ্দীপক, আঠা রক্তরোধক, বলকারক, অন্টারেটিভ, রক্তস্রাব বন্ধকারক এবং আমাশয়, রক্ত আমাশয়, রক্ত বর্মন, ইনফ্লুয়েঞ্জা, রক্তযক্ষ্মা, ফুসফুসীয় প্রদাহ প্রভৃতি রোগে অতি নিশ্চিত ফলপ্রদ ঔষধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
৩. শিমুল গাছের কান্ডের বড় এবং শক্ত কাটা এক থেকে দেড় গ্রাম সংগ্রহ করে সেগুলো গরুর দুধের সাথে বেটে মেছতার দাগের উপর সামান্য ঘষে লাগাতে হবে। সাত দিন গোসলের আগে তিন ঘণ্টার সময় লাগিয়ে রাখলে মেছতার দাগ দূর হবে।
৪. কচি শিমুলের শিকড় বলবৃদ্ধিকারক, বমনকারক, স্নিগ্ধকারক, ভগ্নস্বাস্থ্য স্থিতিকারক, রক্তরোধক, শরীরের গোলযোগপূর্ণ শরীর বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিগুলির শুদ্ধিকারক এবং আমাশয় নিরাময়ক।
৫. অর্শ্বে বা রক্তস্রাবে শিমুলের শুষ্ক ফুল ও চিনি ছাগলের দুধের সাথে জ্বাল দিয়ে ২ চা চামচ পরিমাণ মাত্রায় দিনে তিনবার সেবন করলে অত্যন্ত উপকার পাওয়া যায়।
৬.সামান্য গরম বাসক পাতার রস চার চা-চামচ এবং এর সাথে ৬ রতি পরিমাণ শিমুলের আঠা সকাল-বিকাল দু'বেলা খেলে পুরনো কাশি সত্বর আরোগ্য হয়।
৭.জননযন্ত্রের দুর্বলতা দেখা দিলে শিমুলের ফুল বেশ উপকার সাধন করে থাকে।
৮. শিমুলের শুষ্ক কচিফল চূর্ণ সেবনে মুত্রযন্ত্রের ক্ষত আরাম হয়।
৯. শিমুল বীজ গণোরিয়া, গ্রীট, স্টিটাইটিস প্রভৃতি রোগে হিতকর।
১০. শিমুল গাছ-এর ফুল চূর্ণ ও শিমুলের আঠার মিশ্রণ আধ তোলা
পরিমাণ প্রত্যহ সকালে মধুর সাথে সেবন করলে বাতরোগ আরোগ্য হয়।
১১. সাত দিনে ৭টি শিমুল বীজ খেলে কুকুরের কামড়ের বিষ বিনষ্ট হয়ে যায়।
১২. শিমুলের মূল ও আপাং-এর বীজ সমান পরিমাণ নিয়ে গো-মূত্রের সাথে বেটে প্রলেপ দিলে ধবল বা স্বেতী রোগ আরোগ্য হয়। Specification: |
Title: | VesojE Agro Ashwagandha Powder - 150 gm And Alkushi Powder - 150 gm Shimul Powder - 150 gm (BUY 2 GET 1) Free |
Brand: | Vesoje Agro |
Country of Origin | Bangladesh |
Net Weight | 150 gm |
Item Form | Powder |
Food Type | Functional |
How to Store | Keep in Dry and cool place |