প্রচলিত গতানুগতিক ধারায় আমাদের সন্তানদের শিক্ষা জীবনের শুরু হয় 'অ-তে অজগর' এর ভয় দেখিয়ে। দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা এই অপরিকল্পিত পদ্ধতিতে অপ্রয়োজনীয়, অপ্রচলিত শব্দ ও বাক্য মুখস্ত করানোর ফলে আমাদের সন্তানদের যথাযথ মানসিক বিকাশ ব্যাহত হচ্ছে। গবেষকদের মতে ৩-৪ বছর বয়সী শিশুরা কেবল ২৫০ থেকে ৫০০টি শব্দকে সঠিকভাবে গ্রহণ করতে পারে। মূলত ৩-৬ বছর বয়স পর্যন্ত শিশুর শব্দ ভাণ্ডার সমৃদ্ধ হতে থাকে। এই সময় আমাদের সন্তানদের পরিকল্পিত উপায়ে প্রয়োজনীয় ও প্রচলিত শব্দগুলোর সাথে পরিচয় করানো উচিত। আমাদের এই বইটিতে আমরা পরিকল্পিত উপায়ে বর্ণমালা শিখানোর পাশাপাশি প্রয়োজনীয় ও প্রচলিত শব্দগুলোর সাথে আমাদের সন্তানদের পরিচয় করানোর চেষ্টা করেছি; সাথে আকর্ষণীয় ও মজাদার ছবির মাধ্যমে শব্দগুলোকে শিশুর মস্তিষ্কে চিত্রায়ণ করার চেষ্টা করেছি। এতে শিশুরা খুব সহজেই বর্ণ ও শব্দগুলোকে আপন করে নিতে পারবে। প্রচলিত গতানুগতিক ধারায় আমাদের সন্তানদের শিক্ষা জীবনের শুরু হয় 'অ-তে অজগর' এর ভয় দেখিয়ে। দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা এই অপরিকল্পিত পদ্ধতিতে অপ্রয়োজনীয়, অপ্রচলিত শব্দ ও বাক্য মুখস্ত করানোর ফলে আমাদের সন্তানদের যথাযথ মানসিক বিকাশ ব্যাহত হচ্ছে। গবেষকদের মতে ৩-৪ বছর বয়সী শিশুরা কেবল ২৫০ থেকে ৫০০টি শব্দকে সঠিকভাবে গ্রহণ করতে পারে। মূলত ৩-৬ বছর বয়স পর্যন্ত শিশুর শব্দ ভাণ্ডার সমৃদ্ধ হতে থাকে। এই সময় আমাদের সন্তানদের পরিকল্পিত উপায়ে প্রয়োজনীয় ও প্রচলিত শব্দগুলোর সাথে পরিচয় করানো উচিত। আমাদের এই বইটিতে আমরা পরিকল্পিত উপায়ে বর্ণমালা শিখানোর পাশাপাশি প্রয়োজনীয় ও প্রচলিত শব্দগুলোর সাথে আমাদের সন্তানদের পরিচয় করানোর চেষ্টা করেছি; সাথে আকর্ষণীয় ও মজাদার ছবির মাধ্যমে শব্দগুলোকে শিশুর মস্তিষ্কে চিত্রায়ণ করার চেষ্টা করেছি। এতে শিশুরা খুব সহজেই বর্ণ ও শব্দগুলোকে আপন করে নিতে পারবে।