এক পৃ: ৯-৪১ শুভবিবাহের অশুভ পরিণাম কেন ? নারী নরকের দ্বার ? দেবী বিসর্জন, শম্পা কী সুখী ?
দুই পৃঃ ৪২-৬৪ নারী কোথায় সীমাবদ্ধ ? ইওরোপের মডেলে নারী জাগরণ । নারীর দেহ-মন ও ঋতুচক্র, নারী অবলা কেন ? নারী কেন সুন্দর ? অ্যাবরসন একটি কেস হিস্ট্রি, জঠরের অধিকার ।
তিন পৃ: ৬৫-৮২ সুন্দর মুখের ভয় সর্বত্র। ইভটিজিং : প্রতিরোধের উপায়। শ্লীলতাহানি : কীভাবে আত্মরক্ষা করা যাবে ?
চার পৃ: ৮৩ -৯৬ ধর্ষিতা আর্তনাদ করুন, না মানেই না, কয়েকটি শোকাবহ ধর্ষণের ঘটনা, নারীর পথে চলার স্বাধীনতা ।
পাঁচ পৃঃ ৯৭ – ১১৭ প্রেম ও পূর্বরাগ, প্রেমের জন্য আত্মহত্যা, বর্থ প্রেমের সমস্যা, অকাল বিবাহের পরিণাম, ছেলেমেয়েদের বঃসন্ধির সময় বাবা ময়েরা কী করবেন ?
ছয় পৃঃ ১১৯ - ১১৩ পাত্র চাই পাত্রী চাই। পাত্র পাত্রী নির্বাচনে সতর্কতা, বিবাহে প্রতারণা, সুস্থ দাম্পত্য জীবনের জন্য পাঁচটি উপদেশ ।
সাত পৃঃ ১৩৪ - ১৮৬ শুভ বিবাহ এবং তারপর। ভেবেচিন্তে বিয়ে করুন, স্বামীর হাতে বধূ নির্যাতন বা গৃহ হিংসা, সুখী বিবাহের শর্ত সুস্থ যৌন জীবন, পুরুষের যৌন বিকৃতি, নারীর যৌন বিকৃতি, সুস্থ দাম্পত্য জীবনের নমুনা, পুরনো বউ, স্বামী স্ত্রীর মধ্যে ক্ষমতার ভারসাম্য, স্বামীর প্রতি স্ত্রীর মানসিক অত্যাচারের কারণ, আদর্শ দাম্পত্য ও স্ট্রেস, পুরুষকে পাঁচটি ও নারীকে দশটি উপদেশ, বাৎসায়নের কামসূত্রে নারী, সুখী দাম্পত্যের মডেল, স্ত্রীয়াশ্চরিত্রং ।
ড. পার্থ চট্রোপাধ্যায়ের জন্ম উত্তর ২৪ পরগনা জেলার গোবরডাঙ্গা গ্রামে। ১৯৫৯ সালে স্থানীয় কলেজ থেকে গ্রাজুয়েট হয়ে তিনি মাত্র ত্রিশ টাকা সম্বল করে কলকাতায় এসে সংবাদপত্র যোগ দেন। সাংবাদিকতার চাকরির সঙ্গে সঙ্গে স্নাতকোত্তর পড়াশোনা চলতে থাকে। তারপর হঠাৎই কমনওয়েলথ সাংবাদিক বৃত্তি পেয়ে ব্রিটেনে চলে যান সংবাদপত্র সম্পর্কে হাতে-কলমে পাঠ নিতে। ১৯৬১ তে দেশে ফিরে এক নাগাড়ে চারটি পত্রিকায় সাংবাদিকতা করেছেন ৩৭ বছর ধরে। বেশির ভাগ সময় ছিলেন আনন্দ বাজারে। চার বছর ‘পরিবর্তন’ পত্রিকার সম্পাদনা করেন। ১৯৯৮ সালে অসম বিশ্ববিদ্যালয়ে গণজ্ঞাপন বিভাগের অধ্যক্ষ ও ডিনের পদে যোগ দেন। ২০০২ সালে অবসর নিয়ে এখন সর্বসময়ের লেখক। সারা প্রথিবী ঘুরেছেন বহুবার। বহু পুরস্কার ও সম্মান পেয়েছেন। ১৯৭৪ সালে পান আন্তর্জাতিক জেফারসন ফেলোশিপ। ইংল্যান্ড ও আমেরিকায় ছিলেন বেশ কিছুকাল। বই এর সংখ্যা ৮৮। গল্প উপন্যাস, ভ্রমণ, প্রবন্ধ। এখন বিশেষ মনোযোগ দিয়েছেন জীবনবাদী বই লেখায় আর যুব ও ছাত্রদের মধ্যে মূল্যবোধ ও ব্যক্তিত্বগঠনের জন্য তৈরি করেছেন সিপডাভে নামে একটি প্রতিষ্ঠান।