This book is based on a restudy undertaken during the second half of the I 990s of a village that Kirsten Westergaard studied in 1975/76, and which she named Boringram. The period between the two studies had witnessed many changes at the policy level in Bangladesh. Over time, the ideology of socialism had been abandoned and replaced by capitalism, emphasizing liberalisation and privatisation as well as other structural adjustment reforms. The impacts of the reforms were mixed and varied throughout the country; and with regard to the agricultural sector, the agro-ecological characteristics were important factors for the success of the reforms. Located in the Barind Tract in the northwestern part of Bangladesh, Boringram is well suited for irrigation and the cultivation of high-yielding varieties of crops, which were introduced in the area in the early l980s. The study shows that the size of landownership had declined, but nevertheless all sections of the population had improved their standard of living, the landowners due to increased productivity of land, and the landless due to rising agricultural wages and employment in the informal sector. While the process of pauperisation experienced in the mid- I 970s had been halted, the study also shows that in the intervening period, inequality had increased. Because of loans from NGO credit institutions and non-agricultural employment, the poor were less dependent on the landed classes, and in the economic sphere the patron-client relationships had weakened. These changes, however, had little impact on the political sphere. The breakdown of village unity witnessed in the I 970s had accelerated, and the traditional institutions had broken down. Although the villagers had no trust in the traditional leaders, there was no challenge to their leadership, and the local power structure persisted.
Title
বরিনগ্রাম রিভিজিটেড পারসিসটেন্ট পাওয়ার স্ট্রাকচার এন্ড অ্যাগ্রিকালচারাল গ্রোথ ইন বাংলাদেশ
কবি আবুল হােসেন আমাদের জ্যেষ্ঠতম কবি। আধুনিক বাংলা কবিতার অগ্রণী পুরুষদের একজন। উথান চল্লিশের দশকে। সুদূর ১৯৪০ সালে তাঁর প্রথম কবিতাগ্রন্থ নব বসন্ত প্রকাশিত হয়েছিল। সেবইটি উৎসর্গ করা হয়েছিল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে। তার। প্রচ্ছদ এঁকেছিলেন শিল্পী রামকিংকর বেইজ। তার লিখিত প্রশংসা করেছিলেন বিনয়কুমার সরকার, নীহাররঞ্জন রায়, সুবােধ সেনগুপ্তের মতাে বিদগ্ধজনেরা। তখনকার দিনের সেরা সব সাময়িকপত্রের লেখক ছিলেন আবুল হােসেন। কবিতা ও গদ্যের বহু বিচিত্র পথে কলম চলেছে তার। জন্ম। খুলনায়। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে এম. এ. পাশ করেছেন। প্রেসিডেন্সি কলেজের রবীন্দ্র-পরিষদের সম্পাদক হওয়ার বিরল সম্মান। অর্জনে আছে তার। বঙ্গীয়-মুসলমান-সাহিত্যসমিতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। দেশে-বিদেশে উঁচু পদে চাকরি করেছেন। বহু দেশ সফর করেছেন। পেয়েছেন দেশ-বিদেশের সেরা সব পুরস্কার। সমস্ত ব্যাপারে সতত তার কৌতূহল জাগ্রত রেখেছেন আজ পর্যন্ত। কবিতা ও গদ্যে স্বল্পভাষিতাকে শিল্পকুশলতায়। রূপান্তরিত করেছেন আমাদের প্রিয় কবি আবুল হােসেন।