এপ্রাইড ফিজিক্সের উচ্চতর ডিগ্রিধারী মিশিনা। মাস্টার্স কমপ্লিট করে বাংলাদেশ সরকারের মহাকাশবিজ্ঞান একাডেমিতে গবেষক বিজ্ঞানী হিসেবে কর্মরত। আন্তর্জাতিক মহাকাশবিজ্ঞান সাময়িকি গুলােতে তার অসংখ্য প্রবন্ধ ছাপা হয়েছে। অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে আন্তর্জাতিক গণিত ও বিজ্ঞান অলিম্পিয়াডে স্বর্ণপদক পেয়েছে। পরপর দুইবার জাতীয় আইকিউ প্রতিযােগিতার সর্বশেষ আসরে রেকর্ড গড়া স্কোর করে শ্রেষ্ঠ নির্বাচিত হয়েছে। ইতােমধ্যে ইন্টার-গ্যালাকটিক হিউম্যান স্প্যাসিস বিষয়ে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক সবগুলাে জার্নালে ওর প্রবন্ধ ছাপা হয়ে ব্যাপক আলােচিত হয়েছে। নিজ যােগ্যতায় আন্তর্জাতিক মহাকাশবিজ্ঞান একাডেমির কনিষ্ঠতম স্থায়ী সদস্য নির্বাচিত হয়ে তাক লাগিয়ে দিয়েছে সবাইকে। একদিন ভােরে মিশিনা তার বাড়ির পাশের পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে দেখা পায় স্প্যাসশিপের। স্প্যাসশিপ থেকে নেমে আসে ভিন গ্রহের একজন মানুষ যার ডিএনএ কোড আইজিএইচএস-২৫০০১। ‘সে’ জানায় তাদের গ্রহের বিজ্ঞানীরা আয়ত্ব করেছে পৃথিবীর বর্তমান বিজ্ঞান থেকে ২৫০০০ বছর এডভান্সড বৈজ্ঞানিক জ্ঞান। তারা এসব বৈজ্ঞানিক কলাকৌশল মিশিনার মাধ্যমে পৃথিবীর মানুষের কাছে হস্তান্তর করতে চায়। কিন্তু কিছু শর্ত আছে।
সাহস রতন একজন উদ্যোক্তা। একক উদ্যোগে ২০০৬ সালে প্রতিষ্ঠা করেছেন ‘স্বাবলম্বী হবো সবাই (সাহস)’ নামের সামাজিক প্রতিষ্ঠান। এরপর গড়ে তুলেছেন ‘সাহস ইনটেলেক্ট ডেভেলপমেন্ট স্কুল’, ‘সাহস লাইব্রেরি’, সাহস পাবলিকেশন্স’, সাহস আপন সঞ্চয়’ ও ‘সাহস হলিডে হোমস’। সাহস-এর সবগুলো উদ্যোগই ভিন্নধর্মী। এই প্রতিষ্ঠানের প্রধান কার্যালয় গ্রামে আর শাখা অফিস হলো ঢাকায়। সাহস-এর রয়েছে নিজস্ব ভাস্কর্য ও থিম সং। ‘সাহস ইনটেলেক্ট ডেভেলপমেন্ট স্কুল’ কুমিল্লার বরুড়া উপজেলার প্রথম ও একমাত্র শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান যেখানে ইংরেজি মাধ্যমে ন্যাশনাল ক্যারিকুলাম অনুসরণ করে পাঠদান করা হয়। ‘সাহস লাইব্রেরি’ বরুড়া উপজেলার একমাত্র পাঠাগার যা নিজস্ব জমিতে দৃষ্টিনন্দন দ্বিতল ভবনে প্রতিষ্ঠিত এবং গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের গণগ্রন্থাগার অধীদপ্তরে প্রথম শ্রেণি ক্যাটাগরিতে নিবন্ধনপ্রাপ্ত। দৈনিক পত্রিকায় কলাম লেখার মধ্য দিয়ে লেখালেখি শুরু করলেও ইদানিং গল্প, উপন্যাস লিখছেন বেশি।