নফসের খায়েশ ও জৈবিক তাড়না থেকে মানুষকে বিরত রাখার জন্যই সিয়াম সাধনার আদেশ দেয়া হয়েছে। আর এই সিয়ামের পূর্ণতা প্রাপ্তির উপায় হলো, যেভাবে পাকস্থলীকে রোযা রাখানো হয় সেভাবে চোখ, কোন, কলব, কল্পনা ও চিন্তাসহ প্রতিটি অঙ্গপ্রত্যঙ্গ ও অনুভূতিরও। রোযা রাখানো উচিত। অর্থাৎ হারাম ও অর্থহীন কাজ থেকে বিরত রেখে ঐসব অঙ্গপ্রত্যঙ্গ ও অনুভূতিকে তাদের। জন্য নির্ধারিত ইবাদতে ব্যস্ত রাখা। উদাহরণস্বরূপ, জিহ্বার রোযা হলো মিথ্যা, গীবত ও অশ্লীল কথাবার্তা থেকে বিরত রাখা। একই সাথে কুরআন তিলাওয়াত, আল্লাহর যিকির, তাসবীহ ও দরূদ এবং ইসতিগফারের মাধ্যমে জিহ্বাকে সদাব্যস্ত রাখা। আর চোখের রোযা হলো হারাম থেকে বিরত রেখে শিক্ষণীয় বিষয়গুলোতে। দৃষ্টিনিবদ্ধ রাখা। কানের রোযা হলো অশ্লীল কিছু শ্রবণ। থেকে বিরত রেখে কুরআন ও সত্যকে শ্রবণ করানো। | একইভাবে অন্য অঙ্গপ্রত্যঙ্গ এবং অনুভূতিগুলোরও রোযা | রাখানো দরকার। নফসের খায়েশ ও জৈবিক তাড়না থেকে মানুষকে বিরত রাখার জন্যই সিয়াম সাধনার আদেশ দেয়া হয়েছে। আর এই সিয়ামের পূর্ণতা প্রাপ্তির উপায় হলো, যেভাবে পাকস্থলীকে রোযা রাখানো হয় সেভাবে চোখ, কোন, কলব, কল্পনা ও চিন্তাসহ প্রতিটি অঙ্গপ্রত্যঙ্গ ও অনুভূতিরও। রোযা রাখানো উচিত। অর্থাৎ হারাম ও অর্থহীন কাজ থেকে বিরত রেখে ঐসব অঙ্গপ্রত্যঙ্গ ও অনুভূতিকে তাদের। জন্য নির্ধারিত ইবাদতে ব্যস্ত রাখা। উদাহরণস্বরূপ, জিহ্বার রোযা হলো মিথ্যা, গীবত ও অশ্লীল কথাবার্তা থেকে বিরত রাখা। একই সাথে কুরআন তিলাওয়াত, আল্লাহর যিকির, তাসবীহ ও দরূদ এবং ইসতিগফারের মাধ্যমে জিহ্বাকে সদাব্যস্ত রাখা। আর চোখের রোযা হলো হারাম থেকে বিরত রেখে শিক্ষণীয় বিষয়গুলোতে। দৃষ্টিনিবদ্ধ রাখা। কানের রোযা হলো অশ্লীল কিছু শ্রবণ। থেকে বিরত রেখে কুরআন ও সত্যকে শ্রবণ করানো। | একইভাবে অন্য অঙ্গপ্রত্যঙ্গ এবং অনুভূতিগুলোরও রোযা | রাখানো দরকার।
সাইদ নুরসি (১৮৭৬ – ১৯৬০), বদিউজ্জামান নামেও পরিচিত ছিলেন। তিনি একজন সুন্নি মুসলিম ধর্মতাত্ত্বিক। তিনি রিসালায়ে নূর নামক কুরআনের ব্যাখ্যা রচনা করেন। এটির আকার ছয় হাজার পৃষ্ঠার অধিক। আধুনিক বিজ্ঞান ও যুক্তিকে ভবিষ্যতের পথ বিবেচনা করে তিনি সাধারণ বিদ্যালয়ে ধর্মীয় জ্ঞান ও ধর্মীয় বিদ্যালয়ে আধুনিক বিজ্ঞান শিক্ষাদানের পক্ষপাতী ছিলেন।নুরসি একটি বিশ্বাসভিত্তিক আন্দোলনের সূত্রপাত করেন। এই আন্দোলন তুরস্কে ইসলামের পুনর্জাগরণে ভূমিকা রাখে। বর্তমানে সারাবিশ্বে এর ব্যাপক অনুসারী রয়েছে। তার অনুসারীদের প্রায় "নুরজু" বা "নুর জামাত" নামে অবিহিত করা হয় এবং তাকে শ্রদ্ধা করে উস্তাদ ডাকা হয়।অনুরক্ত তুর্কি যুবসমাজ তাকে বদিউজ্জামান বা যুগের বিশ্বয় (Wonder of the age) নামে অভিহিত করে।