একসময় প্রকৃতি ও মানুষের জীবন ছিল ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত। গ্রামীণ জীবনের নির্মল আনন্দময় পটভূমিতে গাঁথা ছিল সামাজিক ঐতিহ্যের শিকড়। আমাদের পরবর্তী বংশধর ক্রমশ বঞ্চিত সেই নির্মল আনন্দের ঐশ্বর্য থেকে। মানুষের প্রয়োজন এবং লোভ সমভাবে দায়ী এই সঙ্কটাপন্ন অবস্থার জন্য। এই গল্পগুলো লেখিকার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করে লেখা। যদি এ থেকে শিশুদের মধ্যে প্রকৃতিকে ভালোবাসার দায়িত্ববোধ জন্মে সেই উদ্দেশ্যে তাদেরই জন্য রচিত হলো কাহিনীগুলো।
জাহানারা জামানের ছ'বছর বয়সে লেখালেখিতে হাতেখড়ি ছড়া-কবিতার মাধ্যমে। কৈশোরে তিনি ইত্তেফাকের কচি-কাঁচার আসর-এর সদস্য হিসেবে আসরের পাতায় নিয়মিত লেখা শুরু করেন। পরে কেন্দ্রীয় মেলার সদস্য নির্বাচিত হন এবং ইত্তেফাকসহ বিভিন্ন পত্রিকা ও সাময়িকীতে তাঁর লেখা প্রকাশিত হতে থাকে। ১৯৮৯ সালে মুক্তধারা থেকে মন হারানোর দেশে নামে তাঁর একটি ছড়ার বই প্রকাশিত হয়। তাঁর টুকু ও শালিক ছানা নামে ছোটদের গল্পের বইটি ২০১০ সালে প্রকাশিত হয় অ্যাডর্ন থেকে। জাহানারা জামান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলায় এম এ করেন। কর্মজীবনে প্রথমে একটি বেসরকারি কলেজে অধ্যাপনা করেন। পরবর্তীতে দুটি বেসরকারি সংগঠনের কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি দুই পুত্রসন্ত্মানের জননী।
Jahanara Jaman- জাহানারা জামানের ছ’বছর বয়সে লেখালেখিতে হাতেখড়ি ছড়া-কবিতার মাধ্যমে। কৈশোরে তিনি ইত্তেফাক-এর কচি-কাঁচার আসরের সদস্য হিসেবে আসরের পাতায় নিয়মিত লেখা শুরু করেন। পরে কেন্দ্রীয় মেলার সদস্য নির্বাচিত হন এবং ইত্তেফাকসহ বিভিন্ন পত্রিকা ও সাময়িকীতে তাঁর লেখা প্রকাশিত হতে থাকে। ১৯৮৯ সালে মুক্তধারা থেকে মন হারানোর দেশে নামে তাঁর একটি ছড়ার বই প্রকাশিত হয়। তাঁর টুকু ও শালিক ছানা নামে ছোটদের গল্পের বইটি ২০১০ সালে প্রকাশিত হয় অ্যাডর্ন থেকে। জাহানারা জামান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলায় এম এ করেন। কর্মজীবনে প্রথমে একটি বেসরকারি কলেজে অধ্যাপনা করেন। পরবর্তীতে দুটি বেসরকারি সংগঠনের কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি দুই পুত্রসন্তানের জননী।