'Harry Potter and the Deathly Hallows' Summary of the book Following another deeply troubled year at Hogwarts, described in Harry Potter and the Half-Blood Prince, at the end of which Dumbledore is killed by the ever-deceptive Severus Snape, Harry begins the final volume of the series in hiding. When the spell that has kept him safe until his seventeenth birthday expires, he and his helpers are immediately attacked by Voldemort, suffering casualties. Unable to return to Hogwarts, Harry is forced to go on the run with Ron and Hermione, hunting desperately for the “horcruxes” that contain fragments of Voldemort’s soul and thus maintain his invulnerability. The search for the horcruxes is complicated when Harry learns of the existence of another set of magical objects—the “deathly hallows”—which might also be vital to the settlement of the final battle. Voldemort is unable to give his complete attention to the quest to kill Harry because he is searching for one of the hallows: an undefeatable wand. Uncertain as to whether to give priority to the remaining horcruxes or the hallows, Harry continues to evade death, albeit narrowly, until he is forced to return to Hogwarts in order to complete his search. The castle housing Hogwarts Academy then becomes the last fortress holding out against Voldemort’s rise to power, subject to intensive siege and violent bombardment. The remnants of Dumbledore’s Army and the Order of the Phoenix mount a heroic defense of Hogwarts in the attempt to win Harry enough time to finish his quest, suffering heavy casualties in the process. The conflict reaches the limit of desperation when it becomes evident that Harry harbors one of the fragments of Voldemort’s soul in his own flesh. It appears that Harry cannot kill his enemy without sacrificing himself in the process, but that sacrifice might also make Voldemort invincible.
জনপ্রিয় ‘হ্যারি পটার’ সিরিজের লেখিকা জোয়ান রাওলিং, যিনি জে. কে. রাওলিং হিসেবে অধিক পরিচিত, জন্মগ্রহণ করেন ইংল্যান্ডের গ্লুস্টারশায়ারের ইয়েট শহরে, ১৯৬৫ সালের ৩১ জুলাই। ছোটবেলা থেকেই তার গল্পের বইয়ের নেশা, আর নতুন নতুন গল্প লিখতেও ভালোবাসতেন তিনি। ছোট বোনকে নিজের বানানো গল্প শোনাতে শোনাতে তার মনে বড় লেখিকা হওয়ার স্বপ্ন তৈরি হতে থাকে। গ্রাম্য পরিবেশেই তার শৈশব কাটে। এক্সিটার ইউনিভার্সিটি থেকে পড়ালেখা শেষে তিনি ইংরেজি শিক্ষক হিসেবে কর্মজীবনে প্রবেশ করেন, তবে এজন্য তাকে পর্তুগাল যেতে হয়েছিলো। পরবর্তীতে পর্তুগাল থেকে যখন তিনি এডিনবার্গ আসেন, তখন তিনি এক সন্তানের জননী, সিঙ্গেল মাদার। এডিনবার্গে এসেই তিনি অর্থাভাবে পড়েন। মূলত অর্থের সন্ধানেই তাকে হাতে কলম ধরতে হয়েছিলো, এর ফসল বিশ্ববিখ্যাত কল্পকাহিনী ‘হ্যারি পটার’। একজন এতিম সহজ-সরল বালক কী করে নিজের ভেতর জাদুর অস্তিত্ব খুঁজে পেলো এবং পর্যায়ক্রমে তার জীবনে ঘটে যাওয়া অদ্ভুত কল্পনাতীত কাহিনী রচনা করেই জোয়ান রাওলিং হয়ে উঠলেন আজকের সাহিত্যজগতের সবচেয়ে পরিচিত নাম ‘জে. কে. রাওলিং’। ব্যবসাসফল এই সিরিজটি তার ভাগ্য ফিরিয়ে আনার সাথে সাথে বিভিন্ন বয়সী বইপোকাকে জাদুকরী রূপকথার ঐ জগতে বিচরণ করতে বাধ্য করেছিলো। জে. কে. রাওলিং এর বই সমগ্র এর মাঝে হ্যারি পটার সিরিজের বই রয়েছে মোট ৭টি। এই ৭টি বই বিশ্বব্যাপী বেস্টসেলারের তকমা অর্জন করেছে এবং ৪৫ কোটি কপিরও বেশি বিক্রি হয়েছে এখন পর্যন্ত। জে. কে. রাওলিং এর বই সমূহ এর মাঝে রয়েছে ‘হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ফিলোসফারস্ স্টোন’, ‘হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য চেম্বার অব সিক্রেটস’, ‘হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য প্রিজনার অব আজকাবান’, ‘হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য গবলেট অব ফায়ার’, ‘হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য অর্ডার অব দ্য ফনিক্স’, ‘হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য হাফ-ব্লাড প্রিন্স’, ‘হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য ডেথলি হ্যালোস’, ‘দ্য ক্যাজুয়্যাল ভ্যাকেন্সি’, ‘কুক্কুস কলিং’, ‘দ্য সিল্কওয়ার্ম’, ‘ক্যারিয়ার অফ ইভিল’, ‘লিথাল হোয়াইট’ ইত্যাদি। এছাড়াও জ্যাক থর্নে ও জন টিফানির সাথে মিলে লিখেছেন মঞ্চনাটক ‘হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য কার্সড চাইল্ড’। ইংরেজি ভাষার পাশাপাশি জে. কে. রাওলিং এর অনুবাদ বই সমানভাবে জনপ্রিয়। এই বিলিওনিয়ার লেখিকা বিভিন্ন দাতব্য সংস্থায় অনুদান দেওয়ার মাধ্যমেও সমাজে ভূমিকা রেখে চলেছেন।