"৪০০ মনীষীর বিস্ময়কর ইমানদীপ্ত স্বপ্নকাহিনী" বইটির সম্পর্কে কিছু কথা: হজরত আলি (রদিয়াল্লাহু আনহু] বলেন, “যখন কোনাে মােমিনবান্দা স্বপ্ন দেখে তখন তার উচিত সেই স্বপ্নের ব্যাখ্যা । জানা। কেননা, স্বপ্নের ব্যাখ্যা যদি শুভ হয় তবে সে খুশি হবে আর ব্যাখ্যা যদি অশুভ হয় তবে সে তা থেকে নিরাপদ। থাকতে পারবে।' স্বপ্ন মানবজীবনের খুবই স্বাভাবিক একটি বিষয়। আবার অসাধারণ! প্রায় প্রতিটি মানুষই ঘুম-জেগে স্বপ্ন দেখে। তবে সবস্বপ্নই খামাখামি স্বপ্ন নয়। অনেক স্বপ্নই মানুষের ভাগ্যরেখাকে ছুয়ে যায় । যেগুলাের ফলাফলও স্বপ্নের ওপরই। রচিত হয়। নবি-রাসুল-সাহাবা-তাবেয়ি থেকে শুরু। করে এ সময়েও মুসলমানদের ধর্মীয় । মানসে স্বপ্ন একটি খুবই দরকারি বিষয়ের নাম। মুসলিম-সংস্কৃতিতে স্বপ্নদেখা, স্বপ্নের তাবির ব্যাখ্যা] জানা, স্বপ্নাদিষ্ট হওয়ার মতাে বিষয়গুলাের আবেদন সবসময়ই রয়েছে, থাকবে। এ সময়ে বিজ্ঞানমনস্ক অনেকেই স্বপ্নের সত্যাসত্য বা প্রতিফল ঘটার ব্যাপারে। একেবারেই খেলনা মনে করেন না। বরং দিকনির্দেশনা ধরেন, যুক্তি-প্রমাণসহ অবিশ্বাস রাখেন। যদিও স্বপ্ন-অবিশ্বাসী। অনেক গবেষকই জীবনের নানাপর্যায়ে তাদের স্বপ্ন সত্যি হওয়ার ব্যাপারে সত্যতা স্বীকার করেছেন। তারপরও বিষয়টি যেহেতু বাস্তবতার নিরীখে দেখা যায় না। তাই তা নিয়ে। 'একদল মানুষের সন্দেহ-অবিশ্বাস । থাকবে-এ আর নতুন কী?