ফ্ল্যাপে লিখা কথা ২০০৭ সালে তিনি ভারতরে দিল্লি এবং হায়দ্রাবাদ হতে Information Technology in Law Enforcement কোর্সে বাংলাদেশের একমাত্র প্রতিনিধি এবং বিশ্বের বিভিন্ন মহাদেশে ২২টি দেশের অংশগহণকারীদের প্রেসিডেন্ট হিসেবে কৃতিত্বের সাথে নেতৃত্ব দেন। সদা ব্যস্তময় কর্মজীবনের মধ্যে থেকেও জীবনের ৫৪ বছর বয়সেও শিক্ষায় অদম্য আগ্রহী ২০০৭ সালের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে এলএলবি পরীক্ষায় প্রথম স্থান অধিকারের গৌরব অর্জন করেন- যা সত্যিই ইতিহাসে বিরল। স্বীয় দায়িত্ব সৎ ও নিষ্ঠার সাথে পালন করে অবসরে কাব্যচর্চা করে চলেছেন। ইতোপূর্বে মৃত্য, স্বপ্ন দেখা, ফিরে দেখা ও একুশ নামক চারখানা কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। যা পাঠকের মন জয় করতে সক্ষম হয়েছে। এবার কবির ‘বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ’ নামক এই কাব্যগ্রন্থটি প্রকাশিত হল এবং আরা কয়েক খানা গ্রন্থ প্রকাশের অপেক্ষায়। পুলিশের চাকরির পূর্বে তিনি বাংলাদেশ বিমান, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগ ও এবং বিআইডএর এ ফেলো হিসেবে কাজ করেন।
সম্প্রতি নায়েম মিলনায়েতনে মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা গবেষণা পরিষদ আয়োজিত অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধ ও সাহিত্যে অবদান রাখার জন্য মহাত্না গান্ধী সম্মাননা ২০১০ পদক পান। তাঁকে পদক পরিয়ে দেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম।