একটি হুমকি দিয়ে শুরু। শত্রুরা আমেরিকায় এমনভাবে আক্রমণ করার পরিকল্পনা করেছে, যেটা আগে কেউ কখনো ঘুণাক্ষরেও চিন্তা করেনি। অনিশ্চয়তা আর ভয় জেঁকে ধরেছে ওয়াশিংটনকে। পুরো দেশে ছড়িয়ে পড়েছে ক্যাবিনেটে একজন বিশ্বাসঘাতক, সাইবার টেররিস্ট ও স্পাই থাকার গুজব। খোদ প্রেসিডেন্ট নিজেই সন্দেহভাজনদের একজন। এরমধ্যেই হুট করে একদিন নিখোঁজ হয়ে যান তিনি... দ্য প্রেসিডেন্ট ইজ মিসিং! তারপর? ◉“এ দশকের পলিটিক্যাল থ্রিলার।” —লি চাইল্ড ◉“প্রথম পৃষ্ঠা থেকেই আকর্ষণীয়। চমৎকার একটি বই।” —মেরি হিগিনস ◉“সত্যিকারের অভিজ্ঞ যুগলের ফার্স্ট-ক্লাস একটি সৃষ্টি। প্রথম পৃষ্ঠা দিকে চৌম্বকার্ষণের শুরু...” —ডেভিড বালডাচি ◉“দ্য প্রেসিডেন্ট ইজ মিসিং বইটি আসলেই বৃহৎ কলেবর শক্তিশালী লেখনীর একটি বই। নিখাঁদ থ্রিলারের সাথে ওয়াশিংটনের সত্যিকার চিত্রের নিখুঁত সংমিশ্রণ। আমি বইটি এক নিঃশ্বাসেই শেষ করেছি। আশা করছি পাঠকরাও তাই করবে।” —হারলান কোবেন ◉“প্রেসিডেন্ট ডানকানকে দ্বিতীয় মেয়াদে চাই।” —ইউএসএ টুডে ◉“পলিটিক্যাল থ্রিলারের শৃঙ্গের চূড়ায় থাকবে এই বইটি।” —পিটসবার্গ পোস্ট-গাজেট ◉“নিখুঁত প্লট... টান টান উত্তেজনার লেখনী...” —সানডে টাইমস (লন্ডন) ◉“উচ্চাকাঙ্ক্ষী এবং দুর্দান্ত।” —নিউ ইয়র্ক টাইম বুক রিভিউ
১৯৯২ সাল থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত, ইউনাইটেড স্টেটসের প্রেসিডেন্ট পদ অলংকৃত করেন বিল ক্লিনটন। হােয়াইট হাউজ ছাড়ার পর প্রতিষ্ঠা করেন। সমাজসেবামূলক সংস্থা ক্লিনটন ফাউন্ডেশন, যার প্রধান লক্ষ্য বিশ্বব্যাপী জনগণের স্বাস্থ্যের উন্নতি, নারীউন্নয়ন, শিশুদের সুরক্ষা, বিভিন্ন রােগের প্রতিকার ও প্রতিরােধ, জনগণের অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং বৈশ্বিক আবহাওয়া বিপর্যয়ের বিরুদ্ধে কাজ করা ।।