দ্য ব্যাটেলস অব ইসলামbr ইসলাম ও রাজনীতি,br দ্য ক্রুসেডস : দ্য ফ্লেইম অভ ইসলাম brbr bদ্য ব্যাটেলস অব ইসলাম' বইয়ের সূচিপত্রঃ/bbr * বদরের যুদ্ধbr * ওহুদের যুদ্ধbr * খন্দকের যুদ্ধbr * খয়বরের যুদ্ধbr * মু’তার যুদ্ধbr * মক্কা বিজয়br * হুনায়েন এবং তায়েফের যুদ্ধbr * তাবুকের যুদ্ধbr * ইসলামের প্রথম খলিফা হযরত আবু বকর (রা.) শাসনামলের যুদ্ধbr * ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা হযরত আবু বকর (রা.) শাসনামলের যুদ্ধbr * কারবালার যুদ্ধ বা ঘটনাbr * স্পেন বিজয়brbr bদ্য ক্রুসেডস : দ্য ফ্লেইম অভ ইসলাম' বইটির ফ্ল্যাপে লেখা কথাঃ/bbr ১০৯৫ সালে পোপ দ্বিতীয় আরবানের আহবানে সূচিত হয়েছিল ইতিহাসের এক কলঙ্কজনক অধ্যায় ক্রুসেডের। পরিত্র ভূমি জেরুজালেম তথা পবিত্র সেপালচার উদ্ধারের নামে ইউরোপ থেকে আগত সশস্ত্র ক্রিশ্চান বাহিনী মুসলিম জনগোষ্ঠীর উপর চাপিয়ে দিয়েছিল কয়েক শতাব্দী ব্যাপী রক্তক্ষয়ী এক যুদ্ধ। অপেক্ষাকৃত আধুনিক মারণাস্ত্র সজ্জিত ক্রিশ্চানদের কাছে পরাস্ত মুসলিম জাতি হারিয়ে যেতে বসেছিল বিস্মৃতির অতলে। এমনি অবস্থায় নতুন উদ্দীপনা নিয়ে যুদ্ধ ক্ষেত্রে হাজির হলেন বীর কুর্দ সালাদিন আইয়ুবী এবং তার হাতে শুরু হল মুসলিম বিজয়ের এক নতুন অধ্যায়। পবিত্র জেরুজালেমসহ মধ্যপ্রাচ্য থেকে পাততাড়ি গোটাতে বাধ্য হল ত্রিশ্চানরা। দীর্ কয়েক শতাব্দী ধরে অব্যাহত ছিল এই সংঘাত। আক্রমণ, পাল্টা, আক্রমণের ভেতর দিয়ে পেরিয়ে গেঠেছ অনেক প্রজন্ম। এক সময় রাজাদের হাত থেকে যুদ্ধের নিয়ন্ত্রণ সরাসরি নিজ হাতে তুলে নেন ক্ষমতা লিপ্সু পোপগণ, আপন জাতির বিরুদ্ধেই পরিচালিত করেছেন তাঁরা ক্রসেডের শক্তিকে। পরিণামে ক্রিশ্চানদের রক্তেই রঞ্জিত হয়েছে ত্রুসেডের তলোয়ার।brbr বিশিষ্ট আবর বিশেষজ্ঞ হ্যারল্ড ল্যাম্ব বর্তমান গ্রন্থে সেই ইতিহাসই তুলে এনেছেন। ত্রুসেডের সমস্ত চরিত্রই এখানে তাদের আপন বৈশিষ্ট্য নিয়ে উপস্থিত রয়েছেন। এখানে দূর করা হয়েছে ক্রুসেড নিয়ে প্রচলিত অনেক মিথ্যা বা অতিরঞ্জিত কাহিনীর। তুলে ধরা হয়েছে নেপথ্যের প্রকৃত ঘটনা। ফলে এটি পরিণত হয়েছে ক্রুসেড সংক্রান্ত একটি আকর গ্রন্থে।brbr ইতিহাসের আগ্রহী পাঠকরা এই বইটি থেকে লাভবান হবেন।
মেজর জেনারেল (অব) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম (জন্ম: ৪ অক্টোবর, ১৯৪৯) বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। স্বাধীনতা যুদ্ধে তার সাহসিকতার জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর প্রতীক খেতাব প্রদান করে। তিনি বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির প্রতিষ্ঠাতা। তার পৈতৃক বাড়ি চট্টগ্রাম জেলার হাটহাজারী উপজেলার উত্তর বুড়িশ্চর গ্রামে। তার বাবার নাম এস এম হাফেজ আহমেদ এবং মায়ের নাম মা শামসুন নাহার। ১৯৭১ সালে সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম কর্মরত ছিলেন পাকিস্তান সেনাবাহিনীর দ্বিতীয় ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে। ২৫ মার্চের পর কে এম সফিউল্লাহর নির্দেশে তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েন মুক্তিযুদ্ধে। ১৯৯৬ সালে তিনি চাকরি থেকে অবসর নেন। তিনি একই সঙ্গে একজন লেখক এবং বক্তা। ঢাকার বিভিন্ন সংবাদপত্রে নিয়মিত কলাম লেখেন।