স্বর্ণপিণ্ড-রহস্য/শামসুদ্দীন নওয়াব: মন্টানার এক র্যাঞ্চে ছুটি কাটাতে। গেছে তিন গােয়েন্দা। পাহাড়ি ঝরনার পানিতে বড়সড় এক স্বর্ণপিণ্ড খুঁজে পেল মুসা। কিন্তু আলমারী থেকে চুরি গেল ওটা। চোর র্যাঞ্চের কর্মী অথবা অতিথিদের মধ্যেই কেউ। স্বর্ণপিণ্ড উদ্ধারে তদন্ত শুরু করল কিশাের, মুসা, রবিন। জড়িয়ে পড়ল স্বর্ণপিণ্ড-রহস্যে ।
মৃত্যুচক্র/শামসুদ্দীন নওয়াব: ঘটছেটা কী? কিশাের আর ওর বন্ধু গার্ড ইংল্যাণ্ডে স্টোনহেঞ্জ-রহস্যে জড়িয়ে পড়েছে। অদ্ভুত আর ভীতিকর আচরণ করছে প্রাচীন পাথরগুলাে। জাদুকর লােকটির নেতৃত্বে কালাে | আঙরাখাধারী দলটির মতলব বােঝা যাচ্ছে না। ওরা কি দুনিয়ার শান্তি নষ্ট করতে চায়? কিশাের তা হতে দেবে কেন? ফলে, রুখে দাঁড়াল ও প্রাণের মায়া ত্যাগ করে।
রহস্যজট/শামসুদ্দীন নওয়াব: জ্যাক নানার বন্ধু জন জেমসন। ছুটিতে তার বিনােদন পার্কে গেছে তিন গােয়েন্দা, থাকবে কিছুদিন তার বাসায়। কিন্তু আবিষ্কার করল নানান সমস্যা হচ্ছে পার্কটিতে, কে বা কারা যেন চাইছে লাল বাতি জুলুক মি. জেমসনের ব্যবসায়। অগত্যা রহস্যজট ছাড়াতে মাঠে নামল তিন গােয়েন্দা। অবাক হয়ে দেখল চারদিকে শত্রু!
জন্মঃ জুলাই ১৯, ১৯৩৬, ঢাকা) একজন বাংলাদেশী লেখক, অনুবাদক, প্রকাশক, এবং জনপ্রিয় মাসুদ রানা সিরিজের স্রষ্টা। সেবা প্রকাশনীর কর্ণধার হিসাবে তিনি ষাটের দশকের মধ্যভাগে মাসুদ রানা নামক গুপ্তচর চরিত্রকে সৃষ্টি করেন। ডাক নাম 'নবাব'। তাঁর পিতা প্রখ্যাত বিজ্ঞানী, গণিতবিদ ও সাহিত্যিক কাজী মোতাহার হোসেন, মাতা সাজেদা খাতুন। তাঁরা ছিলেন ৪ ভাই, ৭ বোন । তিনি ১৯৫২ খ্রিস্টাব্দে সেন্ট গ্রেগরি স্কুল থেকে ম্যাট্রিক পাস করেন। এরপর জগন্নাথ কলেজ থেকে আইএ ও বিএ পাস করেন। ১৯৬১ খ্রিস্টাব্দে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা সাহিত্যে এমএ পাস করেন। ১৯৭৪ খ্রিস্টাব্দে শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার ও সংলাপ রচয়িতা হিসেবে বাচসাস পুরস্কার লাভ করেন। এছাড়া পেয়েছেন সিনেমা পত্রিকা ও জহির রায়হান চলচ্চিত্র পুরস্কার।