কুরআন কারীম আল্লাহ তাআলার কালাম। এই কালাম আদ্যোপান্ত হেদায়াত ও নূর। মুক্তি ও কল্যাণ। শান্তি ও সফলতা। রহমত ও উপদেশ। জ্ঞান ও হিকমত। এই মহা নেআমতের প্রকৃত শোকর হল এর সঙ্গে গভীর সম্পর্ক গড়ে এর হেদায়াত লাভ করা। সফলতা অর্জন করা। এর আলোকধারায় জীবনকে রাঙানো। উপদেশমালায় হৃদয় ও আত্মাকে সজীব করা। জ্ঞানভাণ্ডা দ্বারা পরিপুষ্ট হওয়া। কুরআনের সাথে সম্পর্কের একটি পথ হল তিলাওয়াত। এটি কুরআনের স্বতন্ত্র একটি হক। আল্লাহ তাআলার বড় ইবাদত। পুণ্য-সঞ্চয়কে সমৃদ্ধ করার মহাসুযোগ। সুতরাং অল্প করে হলেও প্রতিদিন নিয়মিত কুরআন তিলাওয়াত করা চাই। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ পথ হল কুরআনকে জীবন-বিধান ও আদর্শ হিসাবে গ্রহণ করা। এর হেদায়াত ও বিধানাবলির উপর আমল করা। সেগুলো জীবনে প্রতিফলিত করা। এর উপদেশমালা থেকে উপকৃত হওয়া। এটি কুরআনের পৃথক একটি হক। কুরআন নাযিলের সবচেয়ে বড় লক্ষ্য। দোজাহানের সর্বব্যাপী কল্যাণ ও সফলতা, অনাবিল সুখ ও শান্তির চাবিকাঠি। তৃতীয় আরেকটি পথ হল তাদাব্বুর তথা চিন্তাভাবনা ও ধ্যানমগ্নতার সাথে কুরআন তিলাওয়াত করা। প্রয়োজনে কোনো আয়াত বা আয়াতের অংশবিশেষ বারবার পড়া। নামাযেও ধ্যানের সাথে পড়া ও শোনা উচিত। কুরআনের মাঝে তাদাব্বুরের অনেক উপকার রয়েছে। এতে ঈমান সজীব হয়। উপদেশ গ্রহণের নেআমত লাভ হয়। কুরআনের হেদায়াত ও বিধানাবলির উপর আমলের প্রেরণা আসে। তাদাব্বুরের বিভিন্ন পর্যায় ও দিক রয়েছে। একটি দিক হল পঠিত আয়াতের শিক্ষা কী, এখানে আল্লাহ তাআলা আমাকে কী পয়গাম দিয়েছেন তা হৃদয়ঙ্গম করা। তাদাব্বুরের ক্ষেত্রে বড় সহায়ক তো আকাবির-আসলাফের নির্ভরযোগ্য তাফসীর গ্রন্থাবলি। তবে বর্তমান গ্রন্থ থেকে কুরআনের সাথে সম্পর্ক স্থাপনের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা, পথ ও পদ্ধতি এবং তাদাব্বুর ও বার্তা উপলব্ধির নমুনার জন্য সহায়তা লাভ হবে। ইনশাআল্লাহ। কুরআন কারীমে ৬ হাজারের অধিক আয়াত রয়েছে। সব আয়াতেরই কমবেশি কিছু বার্তা আছে। শায়েখ সালেহ আহমদ শামী (হাফিযাহুল্লাহু তাআলা ওয়ারাআহু) সারগর্ভ ও মর্মস্পর্শী কিছু আয়াত চয়ন করে সহজ ভাষায় সেগুলির বার্তা ও শিক্ষা উপস্থাপ করেছেন। কুরআন কারীম আল্লাহ তাআলার কালাম। এই কালাম আদ্যোপান্ত হেদায়াত ও নূর। মুক্তি ও কল্যাণ। শান্তি ও সফলতা। রহমত ও উপদেশ। জ্ঞান ও হিকমত। এই মহা নেআমতের প্রকৃত শোকর হল এর সঙ্গে গভীর সম্পর্ক গড়ে এর হেদায়াত লাভ করা। সফলতা অর্জন করা। এর আলোকধারায় জীবনকে রাঙানো। উপদেশমালায় হৃদয় ও আত্মাকে সজীব করা। জ্ঞানভাণ্ডা দ্বারা পরিপুষ্ট হওয়া। কুরআনের সাথে সম্পর্কের একটি পথ হল তিলাওয়াত। এটি কুরআনের স্বতন্ত্র একটি হক। আল্লাহ তাআলার বড় ইবাদত। পুণ্য-সঞ্চয়কে সমৃদ্ধ করার মহাসুযোগ। সুতরাং অল্প করে হলেও প্রতিদিন নিয়মিত কুরআন তিলাওয়াত করা চাই। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ পথ হল কুরআনকে জীবন-বিধান ও আদর্শ হিসাবে গ্রহণ করা। এর হেদায়াত ও বিধানাবলির উপর আমল করা। সেগুলো জীবনে প্রতিফলিত করা। এর উপদেশমালা থেকে উপকৃত হওয়া। এটি কুরআনের পৃথক একটি হক। কুরআন নাযিলের সবচেয়ে বড় লক্ষ্য। দোজাহানের সর্বব্যাপী কল্যাণ ও সফলতা, অনাবিল সুখ ও শান্তির চাবিকাঠি। তৃতীয় আরেকটি পথ হল তাদাব্বুর তথা চিন্তাভাবনা ও ধ্যানমগ্নতার সাথে কুরআন তিলাওয়াত করা। প্রয়োজনে কোনো আয়াত বা আয়াতের অংশবিশেষ বারবার পড়া। নামাযেও ধ্যানের সাথে পড়া ও শোনা উচিত। কুরআনের মাঝে তাদাব্বুরের অনেক উপকার রয়েছে। এতে ঈমান সজীব হয়। উপদেশ গ্রহণের নেআমত লাভ হয়। কুরআনের হেদায়াত ও বিধানাবলির উপর আমলের প্রেরণা আসে। তাদাব্বুরের বিভিন্ন পর্যায় ও দিক রয়েছে। একটি দিক হল পঠিত আয়াতের শিক্ষা কী, এখানে আল্লাহ তাআলা আমাকে কী পয়গাম দিয়েছেন তা হৃদয়ঙ্গম করা। তাদাব্বুরের ক্ষেত্রে বড় সহায়ক তো আকাবির-আসলাফের নির্ভরযোগ্য তাফসীর গ্রন্থাবলি। তবে বর্তমান গ্রন্থ থেকে কুরআনের সাথে সম্পর্ক স্থাপনের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা, পথ ও পদ্ধতি এবং তাদাব্বুর ও বার্তা উপলব্ধির নমুনার জন্য সহায়তা লাভ হবে। ইনশাআল্লাহ। কুরআন কারীমে ৬ হাজারের অধিক আয়াত রয়েছে। সব আয়াতেরই কমবেশি কিছু বার্তা আছে। শায়েখ সালেহ আহমদ শামী (হাফিযাহুল্লাহু তাআলা ওয়ারাআহু) সারগর্ভ ও মর্মস্পর্শী কিছু আয়াত চয়ন করে সহজ ভাষায় সেগুলির বার্তা ও শিক্ষা উপস্থাপ করেছেন।