Among Bangladeshi poets Rafiq Azad (1943-2016) stands out for his unwavering commitment to the “craft or sullen art” of versification, a phrase coined by the Welsh poet Dylan Thomas. Rafiq Azad was very much in the mainstream of the tradition of modern Bengali poetry in Bangladesh, which, after a fitful beginning in the 1940s, was set on firm footing by Shamsur Rahman, Al Mahmud and Shaheed Quaderi. For over five decades, Azad had single-mindedly built up a substantial oeuvre that ranges over the perennial themes of poetry as well as the contingencies of our socio-political arena. On his arrival in Dhaka from the suburbs in the culturally vibrant sixties, he quickly acquired a reputation as an enfant terrible and was a key figure in the “Sad Generation” movement, a coterie of angry young men that included both poets and fiction writers. Azad never lost the rebelliousness of those early years, and refreshingly, never missed an opportunity to épater le bourgeois. At the same time, he had proved himself capable of sober – and even sombre – meditations on present day realities, notably in numerous poems on our threatened environment. Whatever the subject or tone of his poetry, Azad always wrote with admirable command over prosody. Translation is always a tricky business. The question of how much is lost in translation from one language to another always comes up in the discussion on poetry, but we should never forget that all would be lost if there were no translations at all.
Title
Selected Poems on Love Environment and Other Difficulties
১৯৪১ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি টাঙ্গাইল জেলার ঘাটাইল থানাধীন ‘গুণী’ গ্রামের এক অভিজাত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন কবি রফিক আজাদ। তার বাবার নাম সালিম উদ্দিন খান, মা রাবেয়া খান। তিনি ১৯৬৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি ১৯৬৮ থেকে ১৯৭২ সাল পর্যন্ত টাঙ্গাইলের কাগমারীতে মওলানা ভাসানী। প্রতিষ্ঠিত এম.এম আলী কলেজে অধ্যাপনা করেন। তিনি ১৯৭১ সালে ১১ নং সেক্টরে সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। কর্মজীবনে বাংলা একাডেমি, বাংলাদেশ জুট মিলস্ করপােরেশন ও বিরিশিরিতে উজ্জ্বল ভূমিকা রাখেন তিনি ১৯৮৪-র ১ অক্টোবর থেকে ১৯৮৭ সালের ১৬ জুন পর্যন্ত সাপ্তাহিক রােববারের সম্পাদক ছিলেন। তার সম্পাদনা ও প্রকশানায় গ১৯৮৯ সালে পাক্ষিক ঘরে-বাইরে প্রকাশিত হয়। তিনি বাংলা একাডেমির ‘তরুণ লেখক প্রকল্পেরর প্রশিক্ষক (কাব্যতত্ত্ব) এবং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগে খণ্ডকালীন অধ্যাপক হিসাবে দ্বায়িত্ব পালন করেন। তিনি জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্রের পরিচালক পদে কর্মরত ছিলেন। তিনি সমগ্র বাংলা সাহিত্যের একজন প্রধান কবি এবং জাতীয় কবিতা পরিষদের সদস্য। অসম্ভবের পায়ে (১৯৭৩) , সীমাবদ্ধ জলে, সীমিত সবুজে (১৯৭৪), নির্বাচিত কবিতা (১৯৭৫), চুনিয়া আমার আর্কেডিয়া (১৯৭৭), শ্রেষ্ঠ কবিতা (১৯৮৬), স্বনির্বাচিত প্রেমের কবিতা, কবিতা সমগ্র (১৯৯৬) নির্বাচিত একশ’ কবিতা (২০০৬), প্রেম ও প্রকৃতির কবিতাসমগ্র (২০১০), মুক্তিযুদ্ধের কবিতা (২০১১), আলােয়-আধারে (২০১৫)সহ বহু গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। গুণী গ্রামের এই গুণী সন্তান বাংলা সাহিত্যে বিশেষ অবদানের জন্য বাংলা একাডেমি পুরস্কার, আলাওল পুরস্কার, কবিতালাপ পুরস্কার, হাসান হাফিজুর রহমান পুরস্কার, পদাবলী পুরস্কার, জাতীয় কবিতা পরিষদ পুরস্কারসহ অনেক পুরস্কার লাভ করেন। ২০১৩ সালে তিনি একুশে পদক লাভ করেন। ১২ মার্চ ২০১৬ কবি রফিক আজাদ আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন ফেরার দেশে।