বাঙালি জাতির হাজার বছরের ইতিহাসের সবচেয়ে গৌরবময় অধ্যায় হচ্ছে স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ । এ অধ্যায়ের মহানায়ক হলেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান । পশ্চাৎপদ, পরাধীন বাঙালি জাতিকে ধাপে ধাপে তিনি সচেতন, ঐক্যবদ্ধ ও সংগঠিত করে তুলেছিলেন । তারই নেতৃত্বে আমরা পেয়েছিলাম আমাদের স্বাধীনতা, স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ । পেয়েছিলাম লাল-সবুজের পতাকা । বাঙালি জাতীয়তাবাদের চেতনাকে সুসংগঠিত করে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে বঙ্গবন্ধু বারবার গ্রেপ্তার, নির্যাতন ও নিপীড়নের শিকার হয়েছিলেন । তবুও তিনি অন্যায়ের কাছে মাথা নত করেননি। পাকিস্তানি স্বৈরশাসকদের রক্তচক্ষুকে তিনি কখনো ভয় পাননি। এ জন্যই পাকিস্তানি শাসকরা বারবার মিথ্যা মামলা দিয়ে তাঁকে কারাবন্দি করেছে । বাবা-মা, স্ত্রী-সন্তানরা তাঁর স্নেহ-ভালোবাসা থেকে বঞ্চিত হয়েছে । দুঃসহ। মানসিক যন্ত্রণা সহ্য করতে হয়েছে তার পরিবারের সবাইকে। তবে জেলে বসেও তিনি ভুলে যাননি। বাঙালি জাতির অধিকার, স্বাধীনতা ও মুক্তির বিষয়। বর্তমান গ্রন্থখানি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কারাজীবনের সেই দুঃসহ দিনগুলোরই এক মর্মন্তুদ বিবরণ।
বি.এ-অনার্স, এম.এ, বি.সি.এস (সাধারণ শিক্ষা) প্রাক্তন ট্রেজারার : বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুর। প্রাক্তন অধ্যক্ষ, কারমাইকেল কলেজ, রংপুর; দিনাজপুর সরকারি কলেজ; এন. এস, কলেজ, নাটোর; কুড়িগ্রাম সরকারি মহিলা মহাবিদ্যালয় । প্রাক্তন উপাধ্যক্ষ : কারমাইকেল কলেজ, রংপুর; প্রাক্তন বিভাগীয় প্রধান : চাঁদপুর সরকারি কলেজ; সরকারি মহিলা কলেজ, কুষ্টিয়া; কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজ; প্রাক্তন প্রভাষক : সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ, ফরিদপুর ও কারমাইকেল কলেজ, রংপুর; প্রাক্তন কলেজ পরিদর্শক : রাজশাহী শিক্ষা বোর্ড ।