সপ্তদশ শতাব্দীতে জাপানে কবিতার ক্ষুদ্রতম রূপ হাইকুর আবির্ভাব ঘটে। ঊনবিংশ শতাব্দীতে মাসাওকা শিকির হাতে হাইকু নতুন প্রাণ লাভ করে। হাইকু নামটি তিনিই নির্ধারণ করেন এবং হাইকুকে সাহিত্যের অন্য শাখার মতো মর্যাদা দেয়া উচিত মর্মে অভিমত ব্যক্ত করেন। তাঁর মাধ্যমেই হাইকু শব্দ-কৌতুক কিংবা অলীক কল্পনা বর্জন করে বাস্তব পর্যবেক্ষণ-নির্ভর হয়। হাইকু রচিত হয় তিন লাইনে। সর্বোচ্চ ১৭ ধ্বনিতে যা এক নিশ্বাসে পাঠ করা যায়। এর ভাষা হতে হয় সহজ সরল। যার প্রথম লাইন কিংবা তৃতীয় লাইনের সাথে অন্য দুই লাইনের সরাসরি সম্পর্ক থাকবে না। দুই লাইন এবং এক লাইন এই দুই অংশে আলাদা দুটি হঠাৎ দেখা অনুভবের কথা বলা হয়। এই দুই অংশের সম্পর্ক-সূত্রটি বৈপরীত্যে কিংবা তুলনায় একসাথে একটি দৃশ্যকল্প তৈরি করবে। টিটো মোস্তাফিজের প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘সালতামামির পঙ্ক্তিমালা’য় (২০১৯) সাতাশটি হাইকু প্রকাশ হয়। আকারে ছোটো এবং ভাবে পরিপূর্ণ হওয়ায় তা পাঠকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। হাইকুকে জনপ্রিয় করার লক্ষ্যে তার সারবস্তু অনুধাবন করা জরুরি। এজন্য তিনি অলপোয়েট্রিতে হাইকু গ্রাজুয়েশন কোর্স সম্পন্ন করেছেন। পৃথিবীর অনেক ভাষাতেই হাইকু জনপ্রিয় হয়েছে। বাংলায় তা হয়নি। আর এ অসম্পূর্ণ কাজটি সম্পন্ন করবার কাক্সক্ষা থেকেই এই ‘হাইকু অভিযাত্রা’। সপ্তদশ শতাব্দীতে জাপানে কবিতার ক্ষুদ্রতম রূপ হাইকুর আবির্ভাব ঘটে। ঊনবিংশ শতাব্দীতে মাসাওকা শিকির হাতে হাইকু নতুন প্রাণ লাভ করে। হাইকু নামটি তিনিই নির্ধারণ করেন এবং হাইকুকে সাহিত্যের অন্য শাখার মতো মর্যাদা দেয়া উচিত মর্মে অভিমত ব্যক্ত করেন। তাঁর মাধ্যমেই হাইকু শব্দ-কৌতুক কিংবা অলীক কল্পনা বর্জন করে বাস্তব পর্যবেক্ষণ-নির্ভর হয়। হাইকু রচিত হয় তিন লাইনে। সর্বোচ্চ ১৭ ধ্বনিতে যা এক নিশ্বাসে পাঠ করা যায়। এর ভাষা হতে হয় সহজ সরল। যার প্রথম লাইন কিংবা তৃতীয় লাইনের সাথে অন্য দুই লাইনের সরাসরি সম্পর্ক থাকবে না। দুই লাইন এবং এক লাইন এই দুই অংশে আলাদা দুটি হঠাৎ দেখা অনুভবের কথা বলা হয়। এই দুই অংশের সম্পর্ক-সূত্রটি বৈপরীত্যে কিংবা তুলনায় একসাথে একটি দৃশ্যকল্প তৈরি করবে। টিটো মোস্তাফিজের প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘সালতামামির পঙ্ক্তিমালা’য় (২০১৯) সাতাশটি হাইকু প্রকাশ হয়। আকারে ছোটো এবং ভাবে পরিপূর্ণ হওয়ায় তা পাঠকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। হাইকুকে জনপ্রিয় করার লক্ষ্যে তার সারবস্তু অনুধাবন করা জরুরি। এজন্য তিনি অলপোয়েট্রিতে হাইকু গ্রাজুয়েশন কোর্স সম্পন্ন করেছেন। পৃথিবীর অনেক ভাষাতেই হাইকু জনপ্রিয় হয়েছে। বাংলায় তা হয়নি। আর এ অসম্পূর্ণ কাজটি সম্পন্ন করবার আকাঙ্ক্ষা থেকেই এই ‘হাইকু অভিযাত্রা’।