হাজার বছরের সুদীর্ঘ পথ অতিক্রম করেছে বাংলা সাহিত্য। এ পথ পরিক্রমায় সবচেয়ে পুরনো শাখা হচ্ছে, বলা যায় আদি শাখা হচ্ছে ছড়া ও কবিতা। তাই বলে এ কথা বলা ঠিক হবে না যে, শিশুকিশোরদের জন্যে লেখা ছড়া ও কবিতা এতো পুরনো। শিশুকিশোরদের জন্যে কিংবা তাদের উপযোগী লিখিত ছড়া ও কবিতার বয়স পৌনে দুশ বছর। কবি ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের সময় থেকেই তার শুরু। এর আগে তাদের জন্যে কোনো ছড়া ও কবিতাই লেখা হয়নি। তবে সেই চর্যাপদের কাল থেকেই লোকমুখে প্রচলিত ছিলো শিশুকিশোরদের উপযোগী নানা ধরনের ছড়া। সেসব ছড়ার স্রষ্টার ও সৃজনকালের কোনো তথ্য নেই। একই ছড়া কিছুটা পরিবর্তিতরূপে ভিন্ন ভিন্ন এলাকায় প্রচলিত ছিলো। সেই ছড়াগুলো শিশুকিশোর মনে যথেষ্ট আনন্দ সঞ্চার করতো। এখনো গাঁয়ে সে সব ছড়া লোকের মুখে শুনতে পাওয়া যায়। তাই বলা যায়, লিখিত না হলেও ছড়ার ইতিহাস হাজার বছরের অবশ্যইহাজার বছরের সুদীর্ঘ পথ অতিক্রম করেছে বাংলা সাহিত্য। এ পথ পরিক্রমায় সবচেয়ে পুরনো শাখা হচ্ছে, বলা যায় আদি শাখা হচ্ছে ছড়া ও কবিতা। তাই বলে এ কথা বলা ঠিক হবে না যে, শিশুকিশোরদের জন্যে লেখা ছড়া ও কবিতা এতো পুরনো। শিশুকিশোরদের জন্যে কিংবা তাদের উপযোগী লিখিত ছড়া ও কবিতার বয়স পৌনে দুশ বছর। কবি ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের সময় থেকেই তার শুরু। এর আগে তাদের জন্যে কোনো ছড়া ও কবিতাই লেখা হয়নি। তবে সেই চর্যাপদের কাল থেকেই লোকমুখে প্রচলিত ছিলো শিশুকিশোরদের উপযোগী নানা ধরনের ছড়া। সেসব ছড়ার স্রষ্টার ও সৃজনকালের কোনো তথ্য নেই। একই ছড়া কিছুটা পরিবর্তিতরূপে ভিন্ন ভিন্ন এলাকায় প্রচলিত ছিলো। সেই ছড়াগুলো শিশুকিশোর মনে যথেষ্ট আনন্দ সঞ্চার করতো। এখনো গাঁয়ে সে সব ছড়া লোকের মুখে শুনতে পাওয়া যায়। তাই বলা যায়, লিখিত না হলেও ছড়ার ইতিহাস হাজার বছরের অবশ্যই। বইটির প্রচ্ছদ ও অলংকরণ করেছেন সাব্যসাচী মিস্ত্রী। নিঃসন্দেহে আপনার সন্তানের হাতে বইটি তুলে দিতে পারেন।
প্রকৃত নাম রফিকুল ইসলাম খান। ১৩৬৬ বঙ্গাব্দের ১৬ জ্যৈষ্ঠ জন্মগ্রহণ করেছেন। পৈতৃক বাড়ি টাঙ্গাইল জেলার বাসাইল উপজেলার বাথুলী সাদী গ্রামে। বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে স্নাতকোত্তর। শিক্ষকতা পেশায় নিয়োজিত ছিলেন। কবিতা ও প্রবন্ধ লিখেন। তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থ সংখ্যা ৯টি। কাব্যগ্রন্থ ৬টি, প্রবন্ধগ্রন্থ ২টি এবং সম্পাদনা ১টি। কাব্যগ্রন্থ: আমি কোনো কবিতা লিখি না, “বিচ্ছিন্ন ভাবনার পঞ্চপদী গুচ্ছ এবং একটি কালের কড়চা’, ‘আমি তো সুখ চাইতেই পারি’, ‘অন্তর্মুখী সপ্তপদী গুচ্ছ এবং একটি দুর্বোধ্য প্রলাপ’, ‘আমি নৈঃশব্দ্যকে আগলে রাখি’ ও ‘আমি তো বলিনি মনে রেখো'। প্রবন্ধগ্রন্থ: ‘মৃত্যু এবং কী আছে শেষে ও ঈশ্বর এবং বিজ্ঞান আশ্রয়ী অপপ্রচার'। সম্পাদনা: সেরা নীতি কথা ও সরস বুদ্ধির গল্প ।