দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষ। ব্রিটেনের অর্থনীতি ভেঙে পড়েছে। অর্ধেক পৃথিবী যে ব্রিটিশরা শাসন করে, তারা দুবেলা পেটভরে খেতে পায় না। যুক্তরাষ্ট্রের দানে-অনুগ্রহে চলে। আটলান্টিক সনদ অনুসারে তারা বাধ্য হয় একে একে তাদের উপনিবেশগুলো ছেড়ে দিতে। সর্ববৃহৎ উপনিবেশ ভারতও এর ব্যতিক্রম হলো না। কিন্তু ভারতবর্ষ ছেড়ে যাওয়ার আগে ব্রিটিশরা এক ঘৃণ্য খেলার আয়োজন করে যায়। রক্তের খেলা। সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা। কলকাতা থেকে শুরু হওয়া দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়ে সারা ভারতে। এই রক্তস্নানের মধ্য দিয়ে জন্ম হয় দুটো স্বাধীন রাষ্ট্রের। পূর্ব বাংলার মানুষ পেল একটি স্বতন্ত্র ভূখণ্ড। কিন্তু অল্পদিনের মধ্যে উচ্ছ্বাসের ফানুস নিচে নেমে আসত লাগল। বুঝতে পেল, একটি শৃঙ্খল খুলে আরেকটি শৃঙ্খলে আবদ্ধ হয়েছে তারা। এ এক জাতির আত্ম-উন্মোচনের সময়। ঘোরালাগা সেই আলো-আঁধারি সময়কে নিয়ে লেখা ‘উদয়ের পথে’। বাংলার স্বাধীনতার ইতিহাসের মহানায়করা মূর্ত হয়ে উঠেছেন এর পাতায় পাতায়। ইতিহাস আর গল্পের এক অপূর্ব মিশেল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষ। ব্রিটেনের অর্থনীতি ভেঙে পড়েছে। অর্ধেক পৃথিবী যে ব্রিটিশরা শাসন করে, তারা দুবেলা পেটভরে খেতে পায় না। যুক্তরাষ্ট্রের দানে-অনুগ্রহে চলে। আটলান্টিক সনদ অনুসারে তারা বাধ্য হয় একে একে তাদের উপনিবেশগুলো ছেড়ে দিতে। সর্ববৃহৎ উপনিবেশ ভারতও এর ব্যতিক্রম হলো না। কিন্তু ভারতবর্ষ ছেড়ে যাওয়ার আগে ব্রিটিশরা এক ঘৃণ্য খেলার আয়োজন করে যায়। রক্তের খেলা। সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা। কলকাতা থেকে শুরু হওয়া দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়ে সারা ভারতে। এই রক্তস্নানের মধ্য দিয়ে জন্ম হয় দুটো স্বাধীন রাষ্ট্রের। পূর্ব বাংলার মানুষ পেল একটি স্বতন্ত্র ভূখণ্ড। কিন্তু অল্পদিনের মধ্যে উচ্ছ্বাসের ফানুস নিচে নেমে আসত লাগল। বুঝতে পেল, একটি শৃঙ্খল খুলে আরেকটি শৃঙ্খলে আবদ্ধ হয়েছে তারা। এ এক জাতির আত্ম-উন্মোচনের সময়। ঘোরালাগা সেই আলো-আঁধারি সময়কে নিয়ে লেখা ‘উদয়ের পথে’। বাংলার স্বাধীনতার ইতিহাসের মহানায়করা মূর্ত হয়ে উঠেছেন এর পাতায় পাতায়। ইতিহাস আর গল্পের এক অপূর্ব মিশেল।
জয়দীপ দে জন্ম ১৯৮০। চট্টগ্রামে। রেলওয়ে হাসপাতালে। বাবা ছিলেন রেলওয়ের ইঞ্জিনিয়ার। সে সূত্রে রেলপাড়ায় বড়ো হওয়া। আদিভিটে সিলেটে। পড়াশোনা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে। বিষয় ছিল চারুকলা। বর্তমানে শিক্ষক প্রশিক্ষক হিসেবে কাজ করছেন। বিচিত্র বিষয় নিয়ে লেখালেখি করতে আনন্দবোধ করেন।