আমাদের চারপাশের দৃশ্যমান জগতের পুরোটাই ত্রিমাত্রিক। অর্থাৎ দৈর্ঘ্য, প্রস্থ এবং উচ্চতা নিয়েই আমাদের বিশ্বভ্রমাণ্ড । পরিভ্রমণ করছি চতুর্থ মাত্রা সময়ে। সময়ের প্রতি মুহূর্তেই তৈরি হচ্ছে নতুন নতুন বিশ্ব। এক জীবনের ভিতরেই আছে অনেক অনেক জীবন। একেই বলা প্যারালাল উইনিভার্স। একটি বিশ্বের সাথে অন্য একটি বিশ্বের সেতুবন্ধন হলো চতুর্মাত্রিক টানেল । কোয়ান্টাম মেকানিক্স বলছে প্রথম তিনটি মাত্রার সাথে চতুর্মাত্রা সময় যুক্ত হয়ে তৈরি হয় চতুর্মাত্রিক জগৎ। যে জগতের অবস্থান আমাদের বিশ্বভ্রমাণ্ডের বাইরে। এ কথা স্বীকার করে নিলে আমাদের আরও স্বীকার করে নিতে হবে যে পঞ্চম মাত্রা, ষষ্ঠ মাত্রা... এভাবে অসীম মাত্রার জগতের অবস্থান রয়েছে আমাদের ঘিরে। রহস্যময় মনে হচ্ছে? আসলেই তাই! বিজ্ঞান রূপকথার চেয়েও রহস্যময়। এই রহস্যের বেড়াজালে পড়ে যায় ফ্রিয়ন নামের একজন। হারিয়ে যায় অচেনা সময়ে। প্রতিপক্ষ হয়ে ওঠে কল্পনাতীত ক্ষমতাসম্পন্ন এক নিউরাল সুপার কম্পিউটার সিডিসি। অন্যদিকে চতুর্মাত্রিক সময় সমীকরণ তৈরি করে বিভ্রান্তি । সকল বিভ্রান্তি দূর করে ফ্রিয়ন কী ফিরে আসতে পারবে তার ভালোবাসার মানুষের কাছে? আসুন ফ্রিয়নের সাথে প্রবেশ করি প্রকৃতির রহস্যময় জগতে... প্যারালাল ইউনিভার্সে ।