অনেকটা হেঁটে আসা পথের অভিজ্ঞান লেগে আছে ঝিনুক জোবাইদার কবিতার ভাষায়- যে ভাষায় জলের পাঁচিল ঘেঁষে পড়ে আছে শ্যাওলার গুঞ্জন। ফসিলের মুখ কাব্যগ্রন্থের কবি পাঠককে শোনান জীবনমন্থিত মর্মরধ্বনি। স্বপ্ন ও সম্ভাবনার চাষাবাদ তীক্ষন ভাবে উপস্থিত তার চৈতন্যে। কবি বলেন, ডানায় পোষণ করি দোচালা আবাস... আমার জন্ম হোক বাবুই পাখির ঘরে শুধু কবিরই নয়, পাঠকেরও জন্মান্তর ঘটতে থাকে ঝিনুক জোবাইদার কবিতার ভেতর দিয়ে। ফসিলের মুখ কাব্যগ্রন্থে কবির হাতে ছন্দ দারুণ নাচে, শব্দ নিপুণ ফোটে, বাক্য বিস্তৃতি আনে পাঠকের মনে। স্বীকার করে নিতেই হবে, ঝিনুক জোবাইদা সমকালের একজন শক্তিশালী কবি। নির্জন দুপুরে কিংবা চুপচাপ রাতের সিঁড়িতে বসে ফসিলের মুখ পড়তে পড়তে কবির ভেতরের রাজ্যপাঠ আমরা দেখতে পাই। আমরা বুঝতে পারি, পাহাড় ও সমুদ্রের কোল ঘেঁষে প্রবাহিত এই কবি এখন সমগ্র বাংলা কবিতার পাঠকের মুখোমুখি দাঁড়ালেন। ফসিলের মুখ কাব্যগ্রন্থে কবির হাতে ছন্দ দারুণ নাচে, শব্দ নিপুণ ফোটে, বাক্য বিস্তৃতি আনে পাঠকের মনে। স্বীকার করে নিতেই হবে, ঝিনুক জোবাইদা সমকালের একজন শক্তিশালী কবি। নির্জন দুপুরে কিংবা চুপচাপ রাতের সিঁড়িতে বসে ফসিলের মুখ পড়তে পড়তে কবির ভেতরের রাজ্যপাঠ আমরা দেখতে পাই। আমরা বুঝতে পারি, পাহাড় ও সমুদ্রের কোল ঘেঁষে প্রবাহিত এই কবি এখন সমগ্র বাংলা কবিতার পাঠকের মুখোমুখি দাঁড়ালেন।