সমস্ত প্রশংসা একমাত্র আল্লাহর জন্য যিনি মানুষকে সর্ববিষয়ে বিশেষ জ্ঞান ও শিক্ষা দিয়ে তাঁর সৃষ্টিকুলের মধ্যে শ্রেষ্ঠত্ব দান করেছেন। দরুদ ও সালাম বর্ষিত হোক বিশ্বমানবতার মুক্তির অগ্রদূত মুহাম্মদ (সা.)-এর উপর। তারপর শান্তি বর্ষিত হোক তাঁর পরিবারবর্গ এবং সাহাবায়ে কেরামের ওপর। উম্মতে মুহাম্মদীর মধ্যে তাঁরাই ছিলেন সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ। তাঁরা দুনিয়াতেই লাভ করেছেন মহান আল্লাহর ভালোবাসা, ক্ষমা ও সন্তুষ্টি। মানবজাতির মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ ছিলেন নবী-রাসুলগণ। তাঁদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ ছিলেন শেষ নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)। প্রত্যেক নবী-রাসুলই সর্বপ্রথম ঈমানের দাওয়াত দিয়েছেন। আমাদের প্রিয়নবী (সা.)ও এ থেকে ব্যতিক্রম নন। তবে তাঁদের দাওয়াতের মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য ছিল এক এবং অভিন্ন। তাঁরা প্রত্যেকেই মানুষকে ঈমানদার হওয়ার আহবান করেছেন। অর্থাৎ, এই ঈমানই হচ্ছে সর্বশ্রেষ্ঠ সম্পদ। যা মানুষের সম্মান ও মর্যাদার মাপকাঠি নিরূপণ করে। এই ঈমান যেমন দুনিয়াতে সম্মান ও মর্যাদার কারণ, পরকালীন জীবনেও এই ঈমান ব্যক্তিকে জাহান্নামের আজাব থেকে রক্ষা করবে। তবে ঈমানদার হলেই চলবে না। বরং ঈমানের দাবি হচ্ছে অনেকগুলো বিষয়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা। অর্থাৎ, মানুষের মধ্যে এমন কতকগুলো গুণ আছে, যা আল্লাহর পছন্দনীয়। ঈমান আনলে এই গুণগুলো ঈমানদারের অর্জন করা খুবই জরুরি। গুণগুলো অর্জন করলেই একজন মানুষ সত্যিকার ঈমানদার তথা মুমিন হয়। অর্থাৎ, মুমিনের ওইসব গুণাবলি তাঁকে এমন ব্যক্তিত্ব দান করে, যা তাঁকে অনন্য উচ্চতায় পৌঁছে দেয়। এটা ঠিক দুনিয়ার ক্ষেত্রে যেমন, আখিরাতের ক্ষেত্রেও তেমন। মুমিনের গুণাবলিই তাঁকে মর্যাদার স্তরে উন্নীত করবে। লেখক আদর্শ মুমিন বলতে কাদেরকে বুঝায় তা আলোচনা করেছেন। তাকওয়ার গুণে সুশোভিত মুমিনের ৭টি বৈশিষ্ট্য, এবং আল -কুরআনের আলোকে মুমিনের ৫০টি গুণাবলির কথা বিস্তৃতভাবে এই বইটিতে আলোচনা করেছেন। লেখক, গবেষক, বরেন্য ইসলামী চিন্তাবিদ মাওলানা শরিফ মুহাম্মদ আব্দুল কাদির ১৯৪৮ সালে সিলেট জেলার জকিগঞ্জে জন্মগ্রহন করেম/ মাওলানা আতাহার আলী খান ও তৈয়াবুন নেসা বেগন এর সন্তান মাওলানা শরীফ মুহাম্মদ আব্দুল কাদির দির্ঘদিন থেকে নিষ্টা ও আন্তরিকতার সাথে দেশে বিদেশে ইসলামের একজন দাঈয়ি হিসেবে কাজ করে যাচ্ছেন। দেশী বিদেশী বিভিন্ন মসজিদে ঈমাম ও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতার পাশাপাশি দাওয়াতুল ইসলাম ইউকে এর আমীর এবং সদস্য হিসেবে কাজ করেন। দ্বীনের একজন দাঈয়ি হিসেবে দ্বীনের প্রচারের অংশ হিসেবে ইসলামের বিভিন্ন বিষয়ে তার ৫৫ টি বই প্রকাশের পথে রয়েছে।
লেখক, গবেষক, বরেন্য ইসলামী চিন্তাবিদ মাওলানা শরিফ মুহাম্মদ আব্দুল কাদির ১৯৪৮ সালে সিলেট জেলার জকিগঞ্জে জন্মগ্রহন করেম/ মাওলানা আতাহার আলী খান ও তৈয়াবুন নেসা বেগন এর সন্তান মাওলানা শরীফ মুহাম্মদ আব্দুল কাদির দির্ঘদিন থেকে নিষ্টা ও আন্তরিকতার সাথে দেশে বিদেশে ইসলামের একজন দাঈয়ি হিসেবে কাজ করে যাচ্ছেন। দেশী বিদেশী বিভিন্ন মসজিদে ঈমাম ও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতার পাশাপাশি দাওয়াতুল ইসলাম ইউকে এর আমীর এবং সদস্য হিসেবে কাজ করেন। দ্বীনের একজন দাঈয়ি হিসেবে দ্বীনের প্রচারের অংশ হিসেবে ইসলামের বিভিন্ন বিষয়ে তার ৫৫ টি বই প্রকাশের পথে রয়েছে। আল্লাহ্র নিয়ামত ও আমরা- বইটিতে লেখক মানুষের শরীরের সাথে সম্পৃক্ত জমিনের নিয়ামতসমূহ যেমন জমিন, পাহাড় পর্বত, পানি, সমুদ্র, মাছ ইত্যাদি এবং আসমানের নিয়ামতসমুহ যেমন আকাশ, সূর্য, চন্দ্র, তারকারাজি ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করেছেন- যা পাঠকদের জানার চাহিদা মেঠানোর সাথে সাথে আল্লাহ প্রদত্ত নিয়ামতরাজিতে অভিভূত করে রাখবে।