ফ্ল্যাপ থেকে : ‘সাহিত্য ভুবনের কীর্তিমান সারথি’ গ্রন্থে লেখক কীর্তিমানদের ভেতর লুকিয়ে থাকা আশ্চর্য সুন্দরকে বের করে আনতে চেয়েছেন হৃদয়ের উত্তাপে নিপুণ নান্দনিকতায়। এতে উল্লিখিত কীর্তিমানদের বিষয়ে সমগ্রতার সন্ধান আছে, কিন্তু তা গতানুগতিক বা চর্বিতচর্বণ অথবা প্রথাগত আলোচনার ঝিমুনি-নির্ভর নয়। এতে আছে নতুনত্বের স্বাদ, কালান্তরে নব মূল্যায়নে নতুন রূপে উঠে আসা আলোকদীপ্ত কীর্তিমান।
লেখক পরিচিতি : প্রাবন্ধিক, গবেষক, কবি ও শেকড় সন্ধানী লেখক তৌফিকুল ইসলাম চৌধুরী ১৯৫৭ সালের ৭ই এপ্রিল চট্টগ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। সপ্তম শ্রেণি থেকে তাঁর লেখালেখি শুরু। তারপর তিনি থামেননি। সৃষ্টির পসরা নিয়ে সময়ের হাত ধরে পথ ভেঙে ভেঙে হেঁটে চলেছেন ক্রমপূর্ণতা, শুদ্ধতার অভীষ্ট গন্তব্যে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএ (অনার্স), এমএ ডিগ্রিধারী এ ব্যক্তিত্বের সাহিত্যের প্রায় সব শাখাতেই রয়েছে স্বাচ্ছন্দ্য ও স্বতঃস্ফূর্ত বিচরণ। তবে প্রবন্ধ তথা গদ্য-সাহিত্যে তাঁর সৃষ্টিশীলতা ঈর্ষণীয়। তিনি নিছক নীরস বিষয়েও শব্দের নিপুণ গাঁথুনির মাধ্যমে সহজবোধ্য, সাবলীল, ঝরঝরে ভাষায় পাঠকের মন ছুঁয়ে যেতে পারঙ্গম। তাঁর লেখনীর উপস্থাপনা ও যৌক্তিকতায় মেধার সরব উপস্থিতি জানিয়ে দেয় মননশীল এ লেখক পড়াশোনা এবং সৃষ্টি-সাধনা মগ্ন এক অনন্য প্রতিভা। প্রখর অন্তর্ভেদী নিরীক্ষণ ক্ষমতার অধিকারী এ লেখক সাহিত্য, বিজ্ঞান, ইতিহাস-ঐতিহ্য, রাজনীতি ও সামসময়িক ঘটনাপ্রবাহ বিষয়ে তথ্যসমৃদ্ধ গবেষণাধর্মী, অনুসন্ধানী ও শেকড়ছোঁয়া নানা বই লিখে ইতোমধ্যেই সুসংহত অবস্থানে চলে এসেছেন, যা তাঁকে জাতীয় পর্যায়ের লেখক হিসেবে পরিচিতি এনে দিয়েছেন। ‘সহ-সম্পাদক’ হিসেবে সাংবাদিকতা পেশা গ্রহণের মাধ্যমে পেশাগত জীবন শুরু করলেও পরবর্তীতে তিনি বিভিন্ন শিল্প-কারখানার ইনচার্জের মূল দায়িত্ব পালন করেন। তিনি এক পুত্র ডা. চৌধুরী আরেফিন মাহমুদ ও কন্য সানজিদা সাজিনের জনক। প্রকাশক
প্রাবন্ধিক, গবেষক, কবি ও শেকড় সন্ধানী লেখক তৌফিকুল ইসলাম চৌধুরী ১৯৫৭ সালের ৭ই এপ্রিল চট্টগ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। সপ্তম শ্রেণি থেকে তাঁর লেখালেখি শুরু। তারপর তিনি থামেননি। সৃষ্টির পসরা নিয়ে সময়ের হাত ধরে পথ ভেঙে ভেঙে হেঁটে চলেছেন ক্রমপূর্ণতা, শুদ্ধতার অভীষ্ট গন্তব্যে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএ (অনার্স), এমএ ডিগ্রিধারী এ ব্যক্তিত্বের সাহিত্যের প্রায় সব শাখাতেই রয়েছে স্বাচ্ছন্দ্য ও স্বতঃস্ফূর্ত বিচরণ। তবে প্রবন্ধ তথা গদ্য-সাহিত্যে তাঁর সৃষ্টিশীলতা ঈর্ষণীয়। তিনি নিছক নীরস বিষয়েও শব্দের নিপুণ গাঁথুনির মাধ্যমে সহজবোধ্য, সাবলীল, ঝরঝরে ভাষায় পাঠকের মন ছুঁয়ে যেতে পারঙ্গম। তাঁর লেখনীর উপস্থাপনা ও যৌক্তিকতায় মেধার সরব উপস্থিতি জানিয়ে দেয় মননশীল এ লেখক পড়াশোনা এবং সৃষ্টি-সাধনা মগ্ন এক অনন্য প্রতিভা। প্রখর অন্তর্ভেদী নিরীক্ষণ ক্ষমতার অধিকারী এ লেখক সাহিত্য, বিজ্ঞান, ইতিহাস-ঐতিহ্য, রাজনীতি ও সামসময়িক ঘটনাপ্রবাহ বিষয়ে তথ্যসমৃদ্ধ গবেষণাধর্মী, অনুসন্ধানী ও শেকড়ছোঁয়া নানা বই লিখে ইতোমধ্যেই সুসংহত অবস্থানে চলে এসেছেন, যা তাঁকে জাতীয় পর্যায়ের লেখক হিসেবে পরিচিতি এনে দিয়েছেন। ‘সহ-সম্পাদক’ হিসেবে সাংবাদিকতা পেশা গ্রহণের মাধ্যমে পেশাগত জীবন শুরু করলেও পরবর্তীতে তিনি বিভিন্ন শিল্প-কারখানার ইনচার্জের মূল দায়িত্ব পালন করেন। তিনি এক পুত্র ডা. চৌধুরী আরেফিন মাহমুদ ও কন্য সানজিদা সাজিনের জনক।