সিরাতুন নবী— সময়ের অন্যতম প্রসিদ্ধ ও বিশ্বস্ত ইতিহাসবিদ ইসমাইল রেহান রচিত 'তারিখে উম্মাতে মুসলিমাহ'র সিরাত অধ্যায়। এ অধ্যায়টি আলাদাভাবে মুদ্রণের মাধ্যমে সিরাতপ্রেমীদের হাতে পৌছে দেয়া ছিলো সময়ের দাবি। কেননা, বৃহদাকারের 'মুসলিম উম্মাহর ইতিহাস' ক্রয়ের সাধ্য নেই অনেকের। রবিউল আউয়ালকে ঘিরে ইত্তিহাদের এ উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন স্বয়ং লেখকও৷ . তিনি বলেছেন— 'এমন উদ্যোগ সত্যিই প্রশংসনীয়। নবীজীর (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) প্রতি অকৃত্রিম ভালোবাসা আমাদের সাধ্যের মাঝে থাকা সব ধরনের উপায় ও উপকরণ দিয়ে প্রকাশের চেষ্টা করে যেতে হবে। ইত্তিহাদ পাবলিকেশনের এমন প্রচেষ্টাকে সাধুবাদ জানাই, তাদের কার্যক্রমে অফুরন্ত বরকত কামনা করি।' . পবিত্র এই মাসে সিরাতের পবিত্র সৌরভকে ছড়িয়ে দিতে উম্মাহর গ্রহণযোগ্য ঐতিহাসিক-রচয়িত সিরাতগ্রন্থ অধ্যয়ন করুন৷ ছড়িয়ে দিন নববি আদর্শের রৌশনি। সিরাতুন নবী— সময়ের অন্যতম প্রসিদ্ধ ও বিশ্বস্ত ইতিহাসবিদ ইসমাইল রেহান রচিত 'তারিখে উম্মাতে মুসলিমাহ'র সিরাত অধ্যায়। এ অধ্যায়টি আলাদাভাবে মুদ্রণের মাধ্যমে সিরাতপ্রেমীদের হাতে পৌছে দেয়া ছিলো সময়ের দাবি। কেননা, বৃহদাকারের 'মুসলিম উম্মাহর ইতিহাস' ক্রয়ের সাধ্য নেই অনেকের। রবিউল আউয়ালকে ঘিরে ইত্তিহাদের এ উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন স্বয়ং লেখকও৷ . তিনি বলেছেন— 'এমন উদ্যোগ সত্যিই প্রশংসনীয়। নবীজীর (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) প্রতি অকৃত্রিম ভালোবাসা আমাদের সাধ্যের মাঝে থাকা সব ধরনের উপায় ও উপকরণ দিয়ে প্রকাশের চেষ্টা করে যেতে হবে। ইত্তিহাদ পাবলিকেশনের এমন প্রচেষ্টাকে সাধুবাদ জানাই, তাদের কার্যক্রমে অফুরন্ত বরকত কামনা করি।' . পবিত্র এই মাসে সিরাতের পবিত্র সৌরভকে ছড়িয়ে দিতে উম্মাহর গ্রহণযোগ্য ঐতিহাসিক-রচয়িত সিরাতগ্রন্থ অধ্যয়ন করুন৷ ছড়িয়ে দিন নববি আদর্শের রৌশনি।
নাম মুহাম্মদ ইসমাইল। ‘ইসমাইল রেহান’ তার কলমি নাম। হাফেজ, মাওলানা। জন্মেছেন করাচীতে। পহেলা ফেব্রুয়ারি, ১৯৭১। বাবা আব্দুল আজিজ। তার পূর্বপুরুষরা দেশভাগের সময় ইসলামি দেশে বসবাসের জন্য পশ্চিমবঙ্গ থেকে পাকিস্তানে হিজরত করেন। করাচীর পুরনো গোলিমার এলাকায় বড় হয়েছেন। মায়ের কাছে দ্বীনিয়াত বিষয়ে পড়াশোনার পাশাপাশি স্থানীয় স্কুলে ফরমাল এডুকেশন গ্রহন করেন। ১৯৮৬ সালে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। এরপর ভর্তি হন দারুল উলুম করাচীতে। বাহাদুরাবাদের জামেয়া মা’হাদুল খলীল আল ইসলামী থেকে ১৯৯৫ সালে তাকমীল সমাপন করেন। এর মাঝে আল্লামা আবদুর রশীদ নু’মানীর শিষ্যত্ব অর্জন করেন। তারপর ২০০৬ সালে করাচী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞান নিয়ে বি.এ (সম্মান) এবং ২০১০ সালে করাচীর উর্দু বিশ্ববিদ্যালয় (FUUAST) থেকে মাস্টার্স ডিগ্রি সমাপ্ত করেন। দীর্ঘ দুই দশক ধরে শিক্ষকতা করে আসছেন। ‘যরবে মুমিন’ ও ‘রোজনামা ইসলাম’ পত্রিকায় কলাম লিখে বিখ্যাত হয়েছেন। ২০০৬ সাল থেকে ২০০৯ পর্যন্ত মাসিক সুলূক ও ইহসান পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক ছিলেন। শিশুদের জন্য প্রকাশিত একটি পত্রিকা ‘বাচ্চোঁ কা ইসলাম’ ও নারীদের নিয়ে প্রকাশিত ‘খাওয়াতিন কা ইসলাম’ পত্রিকার সম্পাদনা র সঙ্গেও জড়িত ছিলেন।