মানুষ বিশ্বাস করে মেঘ-রৌদ্র ও রাত-দিনের পালাক্রমে নিয়ম অনুযায়ী দুঃখের পরে সুখ আসবে। সুখের আশায় দিন বদলের প্রত্যাশায় মানুষ দুঃখকে মেনে নিয়ে চেষ্টা চালাতে থাকে। মানুষ আশায় বুক বাধে। জীবন চলে জীবনের নিয়মে। ব্যতিক্রম কবি কাজী আবু তাহেরও নন। কবির বক্তব্য-‘ প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির ব্যবধানটা কমে আসবে , দুঃখের দীঘল কালো রজনী শেষ হবেই- এ আশায় আমিও বাঁচি। বেঁচে আছি। জীবনভর নানা প্রতিকূলতার সাথে লড়াই করছি। দুঃখ লাঘবের চেষ্টা অব্যাহত রেখেছি। তবুও জীবন করেছে প্রবঞ্চনা। এখনো কাটেনি আঁধার। রাত পোহাতে এখনো বাকি। এখনো মেঘমুক্ত হয়নি ভাগ্যাকাশ।
যাপিতজীবনের এইসব উপলব্ধি বা দুঃখবোধ থেকেই আমার চতুর্থ কাব্যগ্রন্থের নাম দিয়েছি- “এখনো কাটেনি আঁধার”। উল্লেখ্য যে, করোনাকালের তিক্ত অভিজ্ঞতায় লেখা বেশ কয়েকটি কবিতাও অন্তর্ভূক্ত হয়েছে এ কাব্যগ্রন্থে। আশা করি, আমার আগের তিনটি কাব্যগ্রন্থের মতোই পাঠকমহলে সমাদৃত হবে। শ্বাস করে মেঘ-রৌদ্র ও রাত-দিনের পালাক্রমে নিয়ম অনুযায়ী দুঃখের পরে সুখ আসবে।
সুখের আশায় দিন বদলের প্রত্যাশায় মানুষ দুঃখকে মেনে নিয়ে চেষ্টা চালাতে থাকে। মানুষ আশায় বুক বাধে। জীবন চলে জীবনের নিয়মে। ব্যতিক্রম কবি কাজী আবু তাহেরও নন। কবির বক্তব্য-‘ প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির ব্যবধানটা কমে আসবে , দুঃখের দীঘল কালো রজনী শেষ হবেই- এ আশায় আমিও বাঁচি। বেঁচে আছি। জীবনভর নানা প্রতিকূলতার সাথে লড়াই করছি। দুঃখ লাঘবের চেষ্টা অব্যাহত রেখেছি। তবুও জীবন করেছে প্রবঞ্চনা। এখনো কাটেনি আঁধার। রাত পোহাতে এখনো বাকি। এখনো মেঘমুক্ত হয়নি ভাগ্যাকাশ। যাপিতজীবনের এইসব উপলব্ধি বা দুঃখবোধ থেকেই আমার চতুর্থ কাব্যগ্রন্থের নাম দিয়েছি- “এখনো কাটেনি আঁধার”। উল্লেখ্য যে, করোনাকালের তিক্ত অভিজ্ঞতায় লেখা বেশ কয়েকটি কবিতাও অন্তর্ভূক্ত হয়েছে এ কাব্যগ্রন্থে। আশা করি, আমার আগের তিনটি কাব্যগ্রন্থের মতোই পাঠকমহলে সমাদৃত হবে।