এই শৈশবের স্মৃতিচারণমূলক রচনার বিষয়বস্তু দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কালীন টোকিওর এক আদর্শ স্কুল, যেখানে গতানুগতিক শিক্ষাদানের পাশাপাশি বাচ্চাদের আনন্দ, স্বাধীনতা ও ভালোবাসার ব্যাপারে শেখানো হত। এই ব্যতিক্রমী স্কুলটির শ্রেণীকক্ষগুলো ছিল পুরনো রেলবর্গীতে, আর এর পরিচালনার দায়িত্ব ছিলেন একজন অসাধারণ মানুষ এর প্রতিষ্ঠাতা হেডমাস্টার সোসাকু কোবায়াশি। তিনি ছিলেন চিন্তা ও কর্মের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী একজন মানুষ। এই বইয়ের চরিত্র তোত্তোচান বাস্তবে জাপানের সবচেয়ে জনপ্রিয় টিভি ব্যক্তিত্ব- তেতসুকো কুরোয়ানাগি। তিনি তার সাফল্যের সমস্ত কৃতিত্ব এই দারুণ স্কুল ও তার হেডমাস্টারকে দিয়েছেন। এই স্মৃতিকথাটি সকল বয়সের লাখো লোকের মন জয় করার পাশাপাশি প্রথম বছরেই সাড়ে চার মিলিয়ন কপি বিক্রির মাধ্যমে জাপানের সবচেয়ে বেশি বিক্রিত বইয়ের স্থান দখল করেছে। এই শৈশবের স্মৃতিচারণমূলক রচনার বিষয়বস্তু দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কালীন টোকিওর এক আদর্শ স্কুল, যেখানে গতানুগতিক শিক্ষাদানের পাশাপাশি বাচ্চাদের আনন্দ, স্বাধীনতা ও ভালোবাসার ব্যাপারে শেখানো হত। এই ব্যতিক্রমী স্কুলটির শ্রেণীকক্ষগুলো ছিল পুরনো রেলবর্গীতে, আর এর পরিচালনার দায়িত্ব ছিলেন একজন অসাধারণ মানুষ এর প্রতিষ্ঠাতা হেডমাস্টার সোসাকু কোবায়াশি। তিনি ছিলেন চিন্তা ও কর্মের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী একজন মানুষ। এই বইয়ের চরিত্র তোত্তোচান বাস্তবে জাপানের সবচেয়ে জনপ্রিয় টিভি ব্যক্তিত্ব- তেতসুকো কুরোয়ানাগি। তিনি তার সাফল্যের সমস্ত কৃতিত্ব এই দারুণ স্কুল ও তার হেডমাস্টারকে দিয়েছেন। এই স্মৃতিকথাটি সকল বয়সের লাখো লোকের মন জয় করার পাশাপাশি প্রথম বছরেই সাড়ে চার মিলিয়ন কপি বিক্রির মাধ্যমে জাপানের সবচেয়ে বেশি বিক্রিত বইয়ের স্থান দখল করেছে।
তেসুকো কুরােয়ানাগির জন্ম টোকিওতে, ১৯৩৩ সালে। তিনি টোকিও সঙ্গীত মহাবিদ্যালয়ে অপেরা সঙ্গীত বিষয়ে লেখাপড়া করেন ও তালিম নেন। কিন্তু পরবর্তীতে হয়ে ওঠেন একজন গুণী অভিনয়শিল্পী এবং রেডিও টেলিভিশনের অতি জনপ্রিয় উপস্থাপক। দর্শকদের ভােটে পরপর টানা পাঁচ বছর তিনি জাপানের সবচেয়ে জনপ্রিয় টেলিভিশন ব্যক্তিত্ব মনােনীত হন। খুব দ্রুতই তাঁর থলেতে জমা হতে থাকে সমানজনক নানা পুরস্কার। ১৯৭৫ সাল থেকে জাপানের ইতিহাসের প্রথম দৈনিক টকশাে উপস্থাপনা করতে শুরু করেন, যার নাম ছিল ‘তেৎসুকোর ঘর’। তার প্রায় সকল অনুষ্ঠানই দর্শক জনপ্রিয়তা পায়। জাপান ও পৃথিবীর কল্যাণ নিয়ে সত্যি সত্যি চিন্তা ও সাধ্যমতাে কাজ করেন। তিনি লেখক তেৎসুকো কুরােয়ানাগির জীবন ও কর্ম দেখে বােঝা যায় রেলগাড়ি ইশকুলের প্রধানশিক্ষক মশাই নিজ হাতে কত সুন্দর একটি গাছের চারা রােপণ করে গেছেন, যা এখন ফুলে ফুলে শােভিত।