ফ্ল্যাপে লিখা কথা বর্তমান বাঙালি-জীবনের অন্য ধরণের ভাষ্যকার-পূরবী বসু বিজ্ঞানী কিন্তু গল্পকার।প্রাবন্ধিক। তাঁর গল্প, প্রবন্ধাবলী ও বিবিধ রচনা নারী ভাবনা ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির চেতানায় ঋদ্ধ। মুন্সীগঞ্জের সন্তান তিনি। শহরের এক জনপ্রিয় চিকিৎসকের কন্যা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শেষ করেছেন ফার্মেসিতে অনার্সসহ স্নাতক পর্যায়ের শিক্ষা। তারপর বিদেশ যাত্রা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মেডিকেল কলেজ অব পেনসিলভ্যানিয়া ও ইউনিভার্সিটি অব মিসৌরী থেকে লাভ করেছেন যথাক্রমে প্রাণ-রসায়ন এম.এস ও পুষ্টিবিজ্ঞানে পিএইচ-ডি। বিজ্ঞানচর্চা তাঁর পেশা। নিউইয়র্কের বিশ্ববিখ্যাত মেমোরিয়াল স্লোন কেটারিং ক্যান্সার সেন্টারে গবেষণা ও কর্ণেল ইউনিভার্সিটিতে অধ্যাপনায় কেটেছে বেশ কিছুকাল। অজস্র গবেষণা-প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে সারা বিশে।বর নানা নামি জার্নালে। দীর্ঘ বিদেশবাসের পর দেশে ফিরে আসে এক খ্যাতনামা ঔষুধ প্রস্তুত প্রতিষ্ঠানের উচ্চপদে। দেশের সর্ববৃহৎ বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ব্র্যাক-স্বাস্থ্য বিভাগের পরিচালকও ছিলেন পরবর্তীকালে। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক ঔষুধ প্রস্তুত প্রতিষ্ঠান ওয়ায়েথ ফার্মাসিউটিক্যালসে কর্মরত।
পূরবী বসু বিজ্ঞানী, গল্পকার ও প্রাবন্ধিক। তাঁর গল্প, প্রবন্ধাবলি ও বিবিধ রচনা নারী-ভাবনা ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির চেতনায় ঋদ্ধ। মুন্সীগঞ্জের সন্তান তিনি। শহরের এক জনপ্রিয় চিকিৎসকের কন্যা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শেষ করেছেন। ফার্মেসিতে অনার্সসহ স্নাতক পর্যায়ের শিক্ষা। তারপর বিদেশ যাত্রা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের। মেডিক্যাল কলেজ অভ পেনসিলভ্যানিয়া ও ইউনিভার্সিটি অভ মিসৌরি থেকে লাভ করেছেন। যথাক্রমে প্রাণ-রসায়নে এম.এস. ও পুষ্টিবিজ্ঞানে পিএইচ-ডি । বিজ্ঞানচর্চা তার পেশা। নিউইয়র্কের বিশ্ববিখ্যাত মেমােরিয়াল স্লোন কেটারিং ক্যান্সার সেন্টার গবেষণা ও কর্নেল ইউনিভার্সিটিতে অধ্যাপনায় কেটেছে বেশ কিছুকাল । অজস্র গবেষণা-প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে সারা বিশ্বের নানা নামী জার্নালে। দীর্ঘ বিদেশবাসের পর দেশে ফিরে আসেন এক খ্যাতনামা ঔষধ প্রস্তুত প্রতিষ্ঠানের উচ্চপদে। দেশের সর্ববৃহৎ বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ব্র্যাক-এ স্বাস্থ্য বিভাগের পরিচালকও ছিলেন পরবর্তীকালে । গত কয়েক বছরে তার নারী সম্পর্কিত রচনা নিয়ে কয়েকটি মননশীল গ্রন্থ বেরিয়েছে, যার মধ্যে নারী, সৃষ্টি ও বিজ্ঞান, ‘নােবেল বিজয়ী নারী’, ‘সাহিত্যে নােবেল বিজয়ী নারী’, ‘প্রাচ্যে পুরাতন নারী’, ‘আমার এ দেহখানি’ ও নারী, মাতৃত্ব ও সৃজনশীলতা উল্লেখযােগ্য।। তাঁর সাহিত্যকর্মের জন্যে ২০০৫-এ তিনি অনন্যা সাহিত্য পুরস্কার এবং ২০১৪-এ কথাসাহিত্যে বাংলা একাডেমি পুরস্কার লাভ করেন।