Set in Balochistan, where Rizia Rahman lived during the late fifties, The Burning Stones focuses on an intellectually challenged bhisti named Lalu. It is through his perspective that the reader learns about the struggle for independence in Balochistan. It is also through Lalu that the reader learns the stories of Zaro, who lost her husband to the independence struggle and is now in the process of losing her son, and of the beautiful Mahbuba, who is in love with Zaro’s son. The novel depicts the conflicts and prejudices between the different ethnic groups. While Brohis and Pashtuns get along together, they dislike the Punjabis and the Hindustani settlers. Lalu delivers water to all the houses and shops which require his services, including the house of the Punjabi Jamil Bhatti. When the family is in danger, Lalu risks his life to protect Jamil Bhatti’s son. However, after the insurgency fails, Lalu reacts violently to something derogatory that the young man says, with fatal results. While telling the story of a freedom struggle which was brutally suppressed, the novel seems to foreshadow the continuing conflict in the region. Though North West Frontier Province has been renamed Khyber Pakhtunkhwa, the suppression of Balochistan continues. As the story of a freedom struggle, The Burning Stones is valuable reading for both Bangladeshis and Pakistanis as well as a wider readership outside South Asia.
রিজিয়া রহমান বাংলাদেশের প্রথম সারির ঔপন্যাসিকদের মধ্যে একজন। জনু ২৮ ডিসেম্বর। ১৯৩৯ সালে, কোলকাতার ভবানীপুরে। বাবার নাম মরহুম ডা. আবুল খায়ের মােহাম্মদ সিদ্দিক। মা-মরহুমা মরিয়ম বেগম। আদি পৈতৃক নিবাস পশ্চিমবঙ্গে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে মাস্টার্স করার পর কয়েক বছর অধ্যাপনায়। নিয়ােজিত ছিলেন, একটি প্রতিষ্ঠানে কিছুদিন রিসার্চ অফিসার হিসেদ্ধে কাজ করেন। রিজিয়া রহমানের রচিত গ্রন্থের সংখ্যা চলিশের অধিক। শতাধিক ছােটগল্প লিখেছেন তিনি। লেখালেখির অঙ্গনে প্রায় সবগুলাে শাখাতেই তার কলমের স্বচ্ছন্দ বিচরণ । প্রবন্ধ, সমালােচনা, কবিতা, রম্যরচনা ও শিশুতােষ লেখা ছাড়াও দৈনিক পত্রিকায় কলাম লিখে খ্যাতি অর্জন করেছেন। দীর্ঘ কয়েক বছর সাহিত্য পত্রিকা ত্রিভুজ-এর সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তার লেখা অনূদিত হয়ে বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে। সাহিত্যে অবদানের জন্য তিনি দেশে এবং বিদেশে প্রশংসিত হয়েছেন, পেয়েছেন একাধিক পুরস্কার। এর মধ্যে বাংলা একাডেমি পুরস্কার, যশাের সাহিত্য ? পরিষদ পুরস্কার, স্পষ্টবাদী পুরস্কার, হুমায়ূন কাদির স্মৃতি পুরস্কার, বাংলাদেশ লেখিকা সংঘ স্বর্ণপদক, কমর মুশতরী স্বর্ণপদক, কবি জসিমউদ্দীন পরিষদ সাহিত্য পুরস্কার, সা'দত আলী আকন্দ সাহিত্য পুরস্কার, নাসিরউদ্দীন স্বর্ণপদক ও অনন্যা সাহিত্য পুরস্কার উল্লেখযােগ্য।