মঙ্গল এখন মহাকাশের একটি অন্যতম সক্রিয় গ্রহ । এই গ্রহটি এমন একটি হাব যেখানে বলা যায় মহাকাশের অনেক এলিয়েন প্রজাতি আর আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স গ্রুপ থাকে। মঙ্গল থেকে পৃথিবীর যে মহাকাশযান চলাচল করে সেটি পাবলিক। সেটিতে করে পৃথিবীতে আসে ছদ্মবেশী এই এলিয়েনরা। তারপর পৃথিবীতে বসে তাদের নিজস্ব গ্রহ থেকে উড়োযান আসার সিগন্যাল দেয়। পৃথিবীতে এখন বিভিন্ন শহরে উড়োযান চলাচল করে। তাই বড়ো মহাকাশযানকে দূরে রেখে সেখান থেকে উড়োযানে করে আসলে পৃথিবীর নিরাপত্তা পরিষদকে ফাঁকি দেয়া সহজ। সেই কাজটা এরা করেছে। সাথে করে নিয়ে এসেছে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স গ্রুপকে। এই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স গ্রুপ মহাকাশব্যাপী কিছু নিয়ন্ত্রণ চায়। পৃথিবী যখন গ্লোবাল স্টেটের মধ্য দিয়ে একটি শান্তিময় অবস্থায় এসেছে তখনই এই মহাকাশীয় সমস্যাগুলো যেন বেশি করে চোখে পড়ছে। গ্লোবাল স্টেটের আগে পৃথিবী ছিল গ্লোবাল সাম্রাজ্যের অধীনে। গ্লোবাল সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেছিল দূর মহাকাশ থেকে আসা একটি এলিয়েন গ্রুপ। বিশ^ব্যাপী একটি যুদ্ধের মধ্য দিয়ে তারা এই গ্লোবাল সাম্রাজ্য পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠা করেছিল। এরপর আরেকটি বিশ^যুদ্ধে মানুষ এই এলিয়েন গ্রুপকে পরাজিত করে। তারপর মানুষ প্রতিষ্ঠা করে পৃথিবীর নতুন ফরম্যাট গ্লোবাল স্টেট। গ্লোবাল স্টেটের অন্যতম লক্ষ্যই ছিল শান্তি, স্বচ্ছতা, মানবিকতা আর নৈতিকতা। এই বিষয়গুলোকে অত্যন্ত গুরুত্ব দেয়া হয়েছে গ্লোবাল স্টেটে। গ্লোবাল সাম্রাজ্যের আগে পৃথিবীতে বিভিন্ন দেশ প্রচলিত ছিল। তারও আগে পৃথিবীতে ছিল নানারকম সাম্রাজ্য। ব্রিটিশ সাম্রাজ্য, রোমান সাম্রাজ্য, মঙ্গোলিয়ান সাম্রাজ্য, পারস্য সাম্রাজ্য প্রভৃতি সাম্রাজ্যের ইতিহাস সাহান পড়েছে। মাহিরার কাছ থেকে সভ্যতা সম্পর্কে জেনেছে সাহান। মাহিরা সাহানকে জানিয়েছিল মেসোপটেমিয়ার সভ্যতা নাকি পৃথিবীর প্রথম সভ্যতা। সেই সময় ইয়ামনা কালচার নিয়েও কিছুটা পড়াশুনা করেছিল সাহান।
Nasim Sahonik নাসিম সাহিনিক মূলত বিজ্ঞান ও সাহিত্যের মেলবন্ধনের পথিক। বিজ্ঞানের মাধ্যমে প্রকৃতি, প্রাণ, মহাবিশ্ব প্রভৃতি অধ্যয়ন করে থাকেন। সাহিত্যের মাধ্যমে মানুষ, জীবন, সংস্কৃতি প্রভৃতি বোঝার চেষ্টা করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগে পড়াশুনা করেছেন। তিনি বেশকিছু পত্রিকা সম্পাদনা করেছেন । এগুলোর মধ্যে রয়েছে অনলাইন পত্রিকা সায়েন্সটেক, বিজ্ঞান ও বিজ্ঞান কল্পকাহিনী বিষয়ক পত্রিকা ক্রোমোজোম প্রভৃতি। তার লেখা প্রথম গ্রন্থ “মানুষের জিন মানুষের মন” পাঠক কর্তৃক সমাদৃত হয়েছে। তার লেখা প্রথম নাটক “একটা কবিতা শুনবে?” দর্শক নন্দিত হয়েছে। তার রচনা ও পরিচালনায় নির্মিত ফিকশনাল ভিডিও ‘বন্ড স্ট্রেন্থ’ সম্মানজনক পুরস্কার লাভ করেছে। এই তরুণ বয়সেই তিনি বেশকিছু ভালো গ্ৰন্থ, গান এবং টেলিভিশন নাটক রচনা করেছেন। এছাড়া গান লেখা এবং চলচ্চিত্র নির্মাণেও মনোনিবেশ করেছেন তিনি। বর্তমানে জগতে বিচরণ করছেন।