তোমায় দেখলে পরে ২৬ তুমি এসেছ- ২ দূর নদীতে ঝাঁপ দিয়েও ২৭ রাত্রি বাসর ৩ তুমি ছাড়া এ পৃথিবী লাগে ২৮ বলে দাও না 8 এমন দরজা কেন বন্ধ আছে ২৯ তোমার মনমাতানো কথায় ৫ তুমি আসবে.... ৩০ রূপেরও চমকে ৬ ঘুমিয়ে আছে, আমার ঐ বাসর ঘরে ৩১ আমি এসেছি ফিরে ৭ তোমাকে দেখি চেয়ে ৩২ যদি তুমি হাসো ৮< অশান্ত পৃথিবী ৩৩ এসো এসো- ৯ ভালোবাসি তোমায় ৩৪ চপলও আঁখি আছে ১০ হৃদয় ছুঁয়ে হৃদয় ৩৫ পুরোনো স্মৃতি আর ১১ ভালোবাসায় বাঁচতে চাই ৩৬ এই সুর- ১২ ও জ্যোৎস্না-তুমি ফিরে ফিরে আসো ৩৭ এ বেদনার রাত ১৩ মন ছুঁয়েছ তুমি ৩৮ ভালোবাসার কর্ষণে ভালোবাসার বর্ষণে ১৪ রাত্রি আমার- ৩৯ কোন পথে যাই- ১৫ জালে ভালো হয় 80 তুমি আমি আছি ১৬ এ বেলায় না হয় ও বোলায় ৪১ ভুল দিয়ে ফুল ১৭ তুমি হারিয়ে গেছ ৪২ ফিরে পাওয়া-ভালোবাসা- ১৮ চলে যাওয়া-অত সহজ নয় ৪৩ তোমার চাঁদ বদন আমায় ১৯ আর যাই হোক 88 গান আর কবিতা ২০ ভুল থেকে ভুল সরেছে ৪৫ ঐ ডেকে যায় ২১ চলে যেতেই - ৪৬ তার পরে আর নেই ২২ এই মধু রাতে ৪৭ তুমি কেন এলে না ২৩ সুর তোমার- ৪৮ মনে নাই- ২৪ সব কিছু শেষ হয়ে যায়- ৪৯ তোমার যাওয়া আসায় ২৫ আমার বাহির ভিতর ৫০ দেখেছি তোমায় ৫১ তোমার চলে যাওয়া ৯০ ফিরে পাওয়া ভালোবাসা, ৫২ যখন তোমায় ভুলে যেতে চাই ৯১ শান্তিময়, জীবন যেন হয় ৫৩ মনের মুকুল ৯২ রাত জাগা পাখি ৫৪ তোমাকে হারানোর ভয় ৯৩ তুমি আমার- ৫৫ কত আলো দিয়ে ৯৪ দুয়ারে এলেও জোয়ার ৫৬ তোমার দুঃখ বদন ৯৫ হৃদয় তোমার ৫৭ তুমি আমার জীবনের ৯৬ কোথায় যেন, হারিয়ে গেল ৫৮ দোলা-তুমি দিয়েছ দোলা- ৯৭ চরে মন- ৫৯ মধু প্রেমে- ৯৮ রূপেতে ধার, প্রাণেতে ভার ৬০ ঐ, দূরে দেখা যায়- ৯৯ নম্র জলে কোমল বায়ে ৬১ তুমি ছাড়া তাই ১০০ কত বেদন কান্না ৬২ ভুলে যেও না-আমায় তুমি ১০১ ভালোবাসি- ৬৩ দূরে কেন চলে যাও ৬৪ এত দূরের পথ- ১০২ কান্না হাসির নদী পেরিয়ে, ১০৩ তুমিই বলো- ৬৫ যদি তারে পাই ১০৪ সুরের সাথে ৬৬ তুমি আমার হবে, হৃদয় দিয়ে ১০৫ একের ভিতরে সব ৬৭ সব ভাঙা জোড়া লাগে ১০৬ সব চলে যায় ৬৮ যত দূরেই থাকি ৬৯ আমি নেই আমারই মাঝে ৭০ বেদনার পথে ৭১ দাবানলে, জ্বলে জ্বলে, ৭২ ভালোবাসি যারে ১০৭ মেঘ চলে- ১০৮ যারে দেখলে পড়ে ১০৯ তুমি ছাড়া ১১০ রাত কালো- ৭৩ ভুলে তো যাওনি তুমি ৭৪ দেখে পিয়াকে রাত্রি জাগে ১১১ সুরে সুরে ভোর বাতাসের ১১২ তারে আমি দেখিনি কভু ১১৩ যেও না চলে ৭৫ তুমি যদি বল ১১৪ আমারে করেছে পাগল- ৭৬ তুমি ভুলে যেও ১১৫ এখন সবাই ভাব দেখায় ৭৭ ভুল কভু ভাঙা যায় না, ১১৬ যত কিছু পড়ে মনে ৭৮ শ্রাবণের বৃষ্টি ভিজাল আমায় ১১৭ মানব ধনে ৭৯ বিনিময়, শুধু হয় ১১৮ স্মৃতি নিয়ে বেদনা ৮০ আমার সোনার তরী ১১৯ চাও যদি হব নদী ৮১ কী হাওয়া লাগল আমার গায় ১২০ গাঁয়ের বধূ হেসে শুধু ৮২ আপন ছাড়া ১২১ ফিরে দেখো না ৮৩ গরম জলে নাইতে ছিলাম ৮৪ বিয়ের বাতি, রাতে জ্বলে, ১২২ তোমাদের আমাদের ১২৩ আমার মন তো মানে নারে ৮৫ তুমি যেও না তুমি যেও না ১২৪ একুশ বছর কেঁদেছি আমি ৮৬ তুমি মোরে বুঝো নাই ১২৫ ভাঙা বাড়ি সারি সারি ৮৭ অরুণ ছুঁয়েছে গোধূলি লগন, ১২৬ আজ আমি খুশি- ৮৮ কোথায় তুমি ১২৭ কোথায় পাবে তারে ৮৯ বাঁধন ছিঁড়ে গেলে ফিরে
কবি আবদুল হাকিম আনুমানিক ১৬০০ থেকে ১৬৭০ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে বর্তমান ছিলেন। তিনি বর্তমান নোয়াখালী জেলার 'বাবুপুর' নিবাসী ছিলেন। বাবুপুর সেকালে একটি সমৃদ্ধ পরগণা বলে পরিচিত ছিল। আব্দুল করিম সাহিত্য বিশারদ ও ড. এনামুল হক কবি আব্দুল হাকিমকে সন্দ্বীপের সুধারামের অধিবাসী বলে তাদের মত ব্যক্ত করেছেন। কবির পিতার নাম শাহ রাজ্জাক এবং পীরের নাম মোহাম্মদ শাহাবুদ্দীন। কবি তাঁর কাব্যের প্রায় সব ভণিতায় পিতা অথবা পীরের নাম উল্লেখ করে নানা বিশেষণে তাঁদের ভূষিত করেছেন। কবির পিতা ছিলেন- 'জ্ঞানেতে প্রচণ্ড', 'অতি ধীর স্থির গুণধাম', 'সর্বশাস্ত্রে বিশারদ', এবং শাস্ত্র জ্ঞানে বৃহস্পতি'। পীর শাহাবুদ্দীন ছিলেন- 'কৃপার সাগর', 'গুণে অনুপম', 'জ্ঞানে প্রদীপ তুল্য' এবং 'সহস্র তপস্বী জিনি আমলেতে মন'। কবির জীবন-সাধনা ও ধর্ম-সাধনায় এ দু'জনের প্রভাব বিশেষভাবে সক্রিয় ছিল। এ প্রভাবের ফলেই কবি অন্য ব্যক্তিত্বের অধিকারী হন। 'নূরনামা' কাব্যটি সতের শতকের ষষ্ঠ দশকে রচিত হয়েছিল বলে অনুমান করা যায়।