জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৫ সালে বেতবুনিয়ায় ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। এর ধারাবাহিকতায় তাঁর দৌহিত্র সজীব ওয়াজেদ জয় ২০১৮ সালে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট মহাকাশে পাঠান। ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশে একটি জ্ঞানভিত্তিক ডিজিটাল বাংলাদেশের অধীক্ষক সজীব ওয়াজেদ জয় চতুর্থ শিল্পবিপ্লবে বাংলাদেশকে শামিল করে এর পূর্ণ সুবিধা ভোগের জন্য ফাইভ-জি নেটওয়ার্ক চালু করার ব্যবস্থা করেছেন। ডিজিটাল বাংলাদেশের অভাবনীয় সাফল্যের পর দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সজীব ওয়াজেদ জয় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নির্বাচনী স্লোগান ‘লক্ষ্য এবার স্মার্ট বাংলাদেশ’ নিয়ে বাংলাদেশের জনগণের সামনে হাজির হয়েছেন। ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে সাশ্রয়ী, বুদ্ধিদীপ্ত, জ্ঞানভিত্তিক ও উদ্ভাবনী স্মার্ট বাংলাদেশ হিসেবে নির্মাণ করতে চান সজীব ওয়াজেদ জয়। তিনি স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের চারটি মাইলফলক চিহ্নিত করে দিয়েছেন। যেগুলো হলো স্মার্ট নাগরিক, স্মার্ট অর্থনীতি, স্মার্ট সরকার ও স্মার্ট সমাজ। ক্যাশলেস সমাজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য নিয়ে শতভাগ মানুষকে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট সেবার আওতায় নিয়ে আসার জন্য কাজ করছেন সজীব ওয়াজেদ জয়। লক্ষ্য খুব শিঘ্রই বাংলাদেশের শতভাগ মানুষের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থাকবে এবং দেশের মানুষ ক্যাশলেস সমাজে বাস করবেন। মূলত ঃ সজীব ওয়াজেদ জয় তাঁর মেধা ও শিক্ষাকে কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশ বিনির্মানে রাতদিন নিরলস পরিশ্রম করে চলেছেন। তাঁর চিন্তাচেতনা আর ভাবনায় বাংলাদেশ বসবাস করে। সজীব ওয়াজেদ জয়ের বাংলাদেশ ভাবনা বইটি মূলতঃ তাঁরই চিন্তাচেতনা আর ভাবনার বহিঃপ্রকাশ যা তিনি বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন মিডিয়া নিউজ, ভিডিও, ফেসবুক ইত্যাদির মাধ্যমে জনগণের নিকট তুলে ধরেছেন। বাংলাদেশকে নিয়ে সজীব ওয়াজেদ জয়ের সেই ভাবনাচিন্তাগুলোকে নিয়েই এই বইটি সাজানো হয়েছে।