In his earlier books Memories of Early Life in English and Jibon Patar Jolchap in Bangla, the author recounted from memories certain facts upto the finishing of his formal education in 1980. This book Trajectory of a Judicial Officer contains facts and events that he witnessed, saw, experienced and faced since after the end of education in 1980. Life and career pass through odds and evens. The author served in different branches of the government for about 35 years. He could see governance and governments from close vicinity. He depicts in this book major facts and experiences that he came across in his career. Readers, by reading the book, may learn facts about different aspects of judiciary, civil services, public administration, police, politics, etc. The author also writes how apart from rendering services, the public servants may also indulge in corrupt practices, and, thus render painful disservices to citizens. He also writes how Black Holes in administration swallow up and hide important facts and truths forever. His introspection into governance, analysis of politics and Constitution, perception of corruption and measures suggested for progressive improvement appear to be valuable. He also writes how, from time to time, he could help make or reform laws. In his estimation, the administration, law and justice are still largely outmoded, lacking in expected transparency, accountability and desired efficacy. Politics needs substantive reforms for progressive improvement. The author recounts how throughout life in the Government he saw facts, learnt lessons, understood truths, faced troubles and tried to contribute his mite for improvement of governance within his limited ambit.
১৯৫৫ সালে কুমিল্লা শহরে পিতার র্কমস্থলে লেখকের জন্ম। খুলনার সেন্ট জোসেফ’স হাই স্কুল থেকে তিনি ১৯৭২ সালে এস.এস.সি, ঢাকা কলেজ থেকে ১৯৭৪ সালে এইচ.এস.সি অতপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৭৮ সালে আইনশাস্ত্রে এলএল.বি (সম্মান) এবং ১৯৮০ সালে এলএল. এম করেন। ১৯৮১ সালে তিনি বিচারর্কম বিভাগে মুন্সেফ (সহকারী জজ) পদে যোগদান করে জেলা ও দায়রা জজসহ বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেন। আইন কমিশনের সচিব ও শ্রম আদালতের চেয়ারম্যান পদেও তিনি দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও র্ধম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে সচিব পদে এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ে সচিব ও সিনিয়র সচিব পদে দায়িত্ব পালন শেষে ২০১৬ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে সরকারি চাকরি থেকে অবসর গ্রহণ করেন। অবসরের পর তিনি একটি র্ফামাসিউটিক্যাল কোম্পানিতে আইন উপদেষ্টা পদে কাজ করে আসছিলেন। সালিস ও আর্ন্তজাতিক পরার্মশক হিসেবেও তিনি কাজ করেছেন। ২০২২ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি থেকে তিনি প্রধান র্নিবাচন কমিশনারের পদে দায়িত্ব পালন করছেন। সরকারি র্কাযব্যাপদেশে তিনি বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ করেছেন। সাহানা আক্তার খানমের সাথে পরিণয় সূত্রে আবদ্ধ লেখকের তিন কন্যা ও তিন নাতি-নাতনি রয়েছে।