আমরা বাঙালি জাতি, আমাদের মাতৃভাষা বাংলা। এ ভাষাকে রক্ষা করার জন্য বহু সংগ্রাম এবং অসংখ্য শহিদের আত্মত্যাগের ইতিহাস সাক্ষী হয়ে আছে। ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর বাংলা ভাষা “আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা” হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। তাই এ মাতৃভাষার প্রতি আমাদের অবশ্যই শ্রদ্ধা দেখাতে হবে। কবি আব্দুল হাকিম যথার্থই বলেছেন, “দেশী ভাষা বিদ্যা যার মনে ন জুয়ায় নিজ দেশ তেয়াগী কেন বিদেশ ন যায়।” বাংলা ভাষা আমাদের মাতৃভাষা হওয়া সত্ত্বেও এ ভাষার প্রতি অনেকে উদাসীন। বি.এ, এম.এ পাশ করার পরও আমরা অনেকেই সঠিকভাবে বাংলা ভাষা লিখতে, উচ্চারণ করতে বা বাচনভঙ্গি প্রকাশ করতে পারি না। সে লক্ষ্যকে সামনে রেখেই আমি এ বই প্রকাশে উদ্যোগী হয়েছি। আশা করছি, একাদশ-দ্বাদশসহ সকল শ্রেণির ছাত্রছাত্রী, শিক্ষক, কবি-সাহিত্যিক, উপস্থাপক, সাংবাদিক এবং পাঠকবৃন্দের জন্য বাংলা একাডেমির প্রমিত বাংলা ও আধুনিক বাংলা বানানের নিয়ম অনুসরণে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড কর্তৃক প্রণীত নতুন কারিকুলাম অনুযায়ী রচিত ‘আবির্ভাব বাংলা ব্যাকরণ ও ভাষা শিক্ষণ’ বইটি বাংলা ভাষা ও ব্যাকরণ সম্পর্কে অনেক অজানাকে জানতে সাহায্য করবে। আমরা বাঙালি জাতি, আমাদের মাতৃভাষা বাংলা। এ ভাষাকে রক্ষা করার জন্য বহু সংগ্রাম এবং অসংখ্য শহিদের আত্মত্যাগের ইতিহাস সাক্ষী হয়ে আছে। ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর বাংলা ভাষা “আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা” হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। তাই এ মাতৃভাষার প্রতি আমাদের অবশ্যই শ্রদ্ধা দেখাতে হবে। কবি আব্দুল হাকিম যথার্থই বলেছেন, “দেশী ভাষা বিদ্যা যার মনে ন জুয়ায় নিজ দেশ তেয়াগী কেন বিদেশ ন যায়।” বাংলা ভাষা আমাদের মাতৃভাষা হওয়া সত্ত্বেও এ ভাষার প্রতি অনেকে উদাসীন। বি.এ, এম.এ পাশ করার পরও আমরা অনেকেই সঠিকভাবে বাংলা ভাষা লিখতে, উচ্চারণ করতে বা বাচনভঙ্গি প্রকাশ করতে পারি না। সে লক্ষ্যকে সামনে রেখেই আমি এ বই প্রকাশে উদ্যোগী হয়েছি। আশা করছি, একাদশ-দ্বাদশসহ সকল শ্রেণির ছাত্রছাত্রী, শিক্ষক, কবি-সাহিত্যিক, উপস্থাপক, সাংবাদিক এবং পাঠকবৃন্দের জন্য বাংলা একাডেমির প্রমিত বাংলা ও আধুনিক বাংলা বানানের নিয়ম অনুসরণে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড কর্তৃক প্রণীত নতুন কারিকুলাম অনুযায়ী রচিত ‘আবির্ভাব বাংলা ব্যাকরণ ও ভাষা শিক্ষণ’ বইটি বাংলা ভাষা ও ব্যাকরণ সম্পর্কে অনেক অজানাকে জানতে সাহায্য করবে।