Dive into twelve timeless classic whodunnits by iconic storyteller Satyajit Ray, featuring the legendary detective, Feluda. Join the private investigator as he plunges into seemingly impossible and strange cases accompanied by his sharp and curious nephew, Topse, and the comically anxious novelist, Jatayu.
1. THE EMPEROR’S RING: Feluda is on holiday in Lucknow when a priceless Mughal ring is stolen.
2. THE ROYAL BENGAL MYSTERY: A bloodthirsty tiger is suspiciously killing off people related to an ancestral treasure.
3. THE HOUSE OF DEATH: The search of a scroll leads Feluda to a motley crew of characters, among whom lurks a dangerous killer.
4. TROUBLE IN GANGTOK: In the picturesque city of Gangtok, a businessman is murdered, and the list of suspects is long.
5. THE MYSTERY OF THE ELEPHANT GOD: In Varanasi, the theft of a valuable statuette of Ganesha leads Feluda to unmask a fake sadhu.
6. THE GOLDEN FORTRESS: Feluda sets out in search of a missing boy claiming to remember his previous life.
7. THE CURSE OF THE GODDESS: A stamp collection vanishes; some coded diaries are uncovered and the head of a family in Hazaribagh lies dead.
8. THE BANDITS OF BOMBAY: Soon after Jatayu hands over a package to a man in a red shirt, someone is murdered.
9. THE SECRET OF THE CEMETERY: Feluda chances upon an old grave that has been dug up at the Park Street cemetery.
10. A KILLER IN KAILASH: Feluda, Topse and Jatayu try to prevent the smuggling of priceless sculptures out of India.
11. THE CRIMINALS IN KATHMANDU: A murder in Calcutta sets Feluda on a trail that leads him all the way to Kathmandu and the doorstep of his arch-nemesis, Maganlal Meghraj.
12. THE INCIDENT ON THE KALKA MAIL: When a man’s blue briefcase gets accidentally switched with someone else’s during a train ride, he enlists Feluda’s help to recover it.
সত্যজিৎ রায় এক বাঙালি কিংবদন্তী, যিনি বিংশ শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রকারের খ্যাতি অর্জন করেছিলেন বিশ্বদরবারে। কর্মজীবনে একইসাথে চিত্রনাট্য রচনা, সঙ্গীত স্বরলিপি রচনা, সম্পাদনা, প্রকাশক, চিত্রকর, গ্রাফিক নকশাবিদ, লেখক ও চলচ্চিত্র সমালোচক হিসেবে ভূমিকা রেখেছেন অসম্ভব গুণী এই মানুষটি। ১৯২১ সালে কলকাতার শিল্প-সাহিত্যচর্চায় খ্যাতনামা এক বাঙালি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। বাংলাদেশের কিশোরগঞ্জ জেলার কটিয়াদী উপজেলার মসূয়া গ্রামে রয়েছে তাঁর পৈত্রিক ভিটা। ইতালীয় নব্য বাস্তবতাবাদী ছবি ‘লাদ্রি দি বিচিক্লেত্তে’ বা ‘দ্য বাইসাইকেল থিফ’ তাঁকে এতটাই প্রভাবিত করেছিলো যে, সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেন চলচ্চিত্র নির্মাণের। প্রথম চলচ্চিত্র ‘পথের পাঁচালী’র জন্যই পেয়েছিলেন ১১টি আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি, যার মধ্যে অন্যতম হলো কান চলচ্চিত্র উৎসবে পাওয়া ‘শ্রেষ্ঠ মানব দলিল’ পুরস্কার। তবে তাঁর কাজের সমালোচকও কম ছিলো না। এসব সমালোচনার উত্তরে লেখা দুটি প্রবন্ধ পাওয়া যায় সত্যজিৎ রায় এর বই ‘বিষয় চলচ্চিত্র’-তে। কল্পকাহিনী ধারায় সত্যিজিৎ রায় এর বই সমূহ জয় করেছিলো সব বয়সী পাঠকের মন। তাঁর সৃষ্ট তুখোড় চরিত্র ‘ফেলুদা’, ‘ প্রফেসর শঙ্কু’ এবং ‘তাড়িনী খুড়ো’ যেন আজও জীবন্ত। একের পিঠে দুই, আরো বাড়ো এমন মজার সব শিরোনামে বারোটির সংকলনে লিখেছেন অসংখ্য ছোটগল্প। এছাড়াও সত্যজিৎ রায় এর বই সমগ্র’র মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো চলচ্চিত্র বিষয়ক ‘একেই বলে শ্যুটিং’, আত্মজীবনীমূলক ‘যখন ছোট ছিলাম’ এবং ছড়ার বই ‘তোড়ায় বাঁধা ঘোড়ার ডিম’। ১৯৯২ সালে মৃত্যুর কিছুদিন আগেই তার বর্ণাঢ্য কর্মজীবনের স্বীকৃতিস্বরূপ ‘একাডেমি সম্মানসূচক পুরষ্কার' (অস্কার) প্রাপ্তি তাঁর জীবনের অন্যতম সেরা অর্জন।