"দ্য চাইল্ড ফ্রম দ্য সিক্রেট সিটি” অচেনা শিল্পীর আঁকা রহস্যময় এক শিশুর পোর্টেট। টকটকে লাল রঙের এক দেবশিশুর মতো মুখ তার! কী আছে এই শিশুর প্রোট্টেটে?। বেশ মুল্যবান সেই পোট্টেট নিতে বিশাল অংকের টাকা দিতেও রাজি শখের সংগ্রাহকরা। এতোটা মোহ ছড়ানো, জাদুময়, অদ্ভুত সুন্দর ছবিটার পেছনের গল্প খুব একটা সুখকর না, বরং নরকের অন্ধকারের থেকেও অধিক অন্ধকারের গল্প সেটা। শহরে একের পর এক নারকীয় খুন হচ্ছে, কিছুতেই পাওয়া যাচ্ছে না খুনির সন্ধান। ভয়ানক সেসব খুনের তদন্তে নেমেছে পুলিশ অফিসার জামসেদ। তদন্তের কোন কিনারা তো পাচ্ছেই না, আরো রহস্যের জালে জড়িয়ে যাচ্ছে সে। কোন মানুষের পরিকল্পনায় এতো নিখুত ও বীভৎস খুন করা অসম্ভব! বন্ধুর খুনের প্রতিশোধ নিতে চাওয়া সুন্দরী ব্যবসায়ী জেনি কেন ডাইনিদের গসপেল নিয়ে স্টাডি করছে? সে কী খুনিকে শিকার করতে পারবে, না কী নিজেই পরিনত হবে শিকারে? এদিকে আর একজন শয়তানের উপাসক নিয়মিত পড়ছে শয়তানের বাইবেল। লুসিফারের কৃপাদৃষ্টি পেতে সে সব রকম নৃসংশ ও অশুভ কাজ করতেও প্রস্তুত। সৃষ্টির আদিতে স্রষ্টার ইচ্ছের বিরুদ্ধে কথা বলা দেবদূত লুসিফার কেন জেনে বুঝেও নিজের অন্ধকার ভবিষ্যত মেনে নিয়েছিলো? লুসিফারের ভয়ানক পরিনতির কথা জেনেও কেন পৃথিবীতে তার অনুসারীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলছে? সকলের আড়ালে থেকে বিশ্ব পরিচালনায় থাকা শক্তিশালী শাসক সংগঠনের সদস্যদের সমাবেশে কী সিদ্ধান্ত নেয়া হয়? কারা সেখানকার সদস্য? এক জীবনে মানুষ নিজেকে কয়টা চরিত্রে রূপায়ণ করতে পারে, কে শয়তান লুসিফারের পুত্র, তার উদ্দেশ্যই বা কী? এই সব প্রশ্নের জবাব কী পাওয়া সম্ভব? না কী ঘটনার নিচে আছে আরো অন্য ঘটনা!
নাম- আহমাদ স্বাধীন পিতা- মৃত মোঃ বাদশাহ মিয়া মাতা- হোসনেয়ারা বেগম জন্ম- ১লা জুলাই ১৯৮৪ পেশা- পোশাক ডিজাইনার বসবাস- সিদ্ধিরগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ। এ পর্যন্ত প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা ১১টি