দাপ্তরিক যোগাযোগের ক্ষেত্রে বহুলব্যবহৃত ও গ্রহণযোগ্য মাধ্যম হলো ‘পত্র’। নির্দিষ্ট কাঠামোতে লেখা যে বার্তা কোনও প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি কর্তৃক স্বাক্ষরিত হয়ে এক বা একাধিক প্রাপকের নিকট প্রেরণ করা হয়, তাই দাপ্তরিক পত্র। কোনও প্রতিষ্ঠানের অভিব্যক্তি প্রকাশের মাধ্যম হলো ‘পত্র’। বাংলা আমাদের মাতৃভাষা। বাংলা ভাষায় লিখিত পত্র নির্ভুল হবে এটিই স্বাভাবিক। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। বাস্তবতা হলো দাপ্তরিক যোগাযোগের ক্ষেত্রে বহুলব্যবহৃত ও গ্রহণযোগ্য মাধ্যম হলো ‘পত্র’। নির্দিষ্ট কাঠামোতে লেখা যে বার্তা কোনও প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি কর্তৃক স্বাক্ষরিত হয়ে এক বা একাধিক প্রাপকের নিকট প্রেরণ করা হয়, তাই দাপ্তরিক পত্র। কোনও প্রতিষ্ঠানের অভিব্যক্তি প্রকাশের মাধ্যম হলো ‘পত্র’। বাংলা আমাদের মাতৃভাষা। বাংলা ভাষায় লিখিত পত্র নির্ভুল হবে এটিই স্বাভাবিক। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। বাস্তবতা হলো অধিকাংশ দাপ্তরিক পত্রে ভুলের সংখ্যা এক অঙ্কের ঘর ছাড়িয়ে যায়। তথ্যপ্রযুক্তির এ যুগে ওয়েবসাইট ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কল্যাণে দাপ্তরিক পত্র মুহূর্তেই একটি বৃহৎ জনগোষ্ঠীর নিকট পৌঁছে যাচ্ছে। একইসঙ্গে পত্রের ভুল বানান ও ব্যাকরণগত ভুল বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের নিকট উপস্থাপিত হচ্ছে। একটি বড়ো অংশ দাপ্তরিক পত্রের ভুল বানান ও ব্যাকরণগত ভুলকে শুদ্ধ হিসাবে গ্রহণ করছেন। তাই দাপ্তরিক পত্রে সব ধরনের ভুলই বড়ো ভুল। দাপ্তরিক এমন কিছু ভুল আছে যেগুলো হাজারো পত্র-বিনিময়ের মাধ্যমে অনেকের নিকট শুদ্ধ হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। অধিকাংশ দাপ্তরিক পত্রে ভুলের সংখ্যা এক অঙ্কের ঘর ছাড়িয়ে যায়। তথ্যপ্রযুক্তির এ যুগে ওয়েবসাইট ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কল্যাণে দাপ্তরিক পত্র মুহূর্তেই একটি বৃহৎ জনগোষ্ঠীর নিকট পৌঁছে যাচ্ছে। একইসঙ্গে পত্রের ভুল বানান ও ব্যাকরণগত ভুল বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের নিকট উপস্থাপিত হচ্ছে। একটি বড়ো অংশ দাপ্তরিক পত্রের ভুল বানান ও ব্যাকরণগত ভুলকে শুদ্ধ হিসাবে গ্রহণ করছেন। তাই দাপ্তরিক পত্রে সব ধরনের ভুলই বড়ো ভুল। দাপ্তরিক এমন কিছু ভুল আছে যেগুলো হাজারো পত্র-বিনিময়ের মাধ্যমে অনেকের নিকট শুদ্ধ হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। মো. মামুন অর রশিদ ৩৬শ বিসিএস (তথ্য-সাধারণ) ক্যাডারের একজন কর্মকর্তা। তিনি কুড়িগ্রাম জেলার উলিপুর উপজেলার দক্ষিণ উমানন্দ গ্রামের এক মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর লেখা গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে, ‘বিসিএস তথ্য ক্যাডার সম্পর্কিত বিষয়াদি’, ‘বাংলাদেশের জেলা তথ্য অফিসের একাল-সেকাল’ ও ‘স্বাচ্ছন্দ্যে শুদ্ধ বাংলা বলা ও লেখা’। ব্যক্তি জীবনে তিনি বিবাহিত এবং দুই কন্যা ও এক পুত্র সন্তানের জনক।
মো. মামুন অর রশিদ ৩৬শ বিসিএস (তথ্য-সাধারণ) ক্যাডারের একজন কর্মকর্তা। তিনি কুড়িগ্রাম জেলার উলিপুর উপজেলার দক্ষিণ উমানন্দ গ্রামের এক মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রসায়নে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। কর্মজীবনের শুরুতে তিনি কয়েক মাস সাপাহার সরকারি কলেজে রসায়নের প্রভাষক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দের ৩রা সেপ্টেম্বর বিসিএস (তথ্য-সাধারণ) ক্যাডারে যোগদান করেন। তিনি ২০২১ খ্রিষ্টাব্দে তথ্য সার্ভিসে উদ্ভাবনী কার্যক্রমের স্বীকৃতিস্বরূপ উদ্ভাবনী পুরস্কার লাভ করেন। এছাড়া তিনি ২০২৩ খ্রিষ্টাব্দে শুদ্ধাচার পুরস্কারপ্রাপ্ত হন। চাকরির পাশাপাশি তিনি লেখালিখি করতে পছন্দ করেন। তাঁর লেখা গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে, 'বিসিএস তথ্য ক্যাডার সম্পর্কিত বিষয়াদি', 'বাংলাদেশের জেলা তথ্য অফিসের একাল-সেকাল' ও 'স্বাচ্ছন্দ্যে শুদ্ধ বাংলা বলা ও লেখা'। ব্যক্তি জীবনে তিনি বিবাহিত এবং দুই কন্যা ও এক পুত্র সন্তানের জনক।